Thursday, June 19, 2025
Home Blog Page 19

Model Activity Task 2021 September Model Activity Task Part – 6 | Class- 8 | Bengali মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ২০২১ | সেপ্টেম্বর অষ্টম শ্রেণী |বাংলা | পার্ট -৬

48

Model Activity Task 2021 September

Model Activity Task Part – 6 | Class- 8 | Bengali

মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ২০২১ | সেপ্টেম্বর

অষ্টম শ্রেণী |বাংলা | পার্ট

. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও :

.তুমি মানুষ হয়ে পাশে দাঁড়াও‘ – কার পাশে দাঁড়ানোর এই আহ্বান?

উঃ- মানবিকবোধ সম্পন্ন কবি শক্তি চট্টোপাধ্যায় দাড়াও’ কবিতায় মনুষ্যত্ব, বিবেকবোধ ইত্যাদি,গুণসম্পন্ন মানুষকে অসহায় মানুষদের পাশে এসে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন। অবক্ষয়ী সমাজে জীবন-যন্ত্রণায় ক্ষতবিক্ষত হয়ে মানুষ অসহায় হয়ে পড়েছে। সুতরাং, মানুষ হয়ে মানুষের ওপর অত্যাচার-উৎপীড়ন না-চালিয়ে মানুষের পাশে দাঁড়ানো উচিত বলে কবি আর্তি জানিয়েছেন।

.রমেশ অবাক হইয়া কহিল, ব্যাপার কী?’ – উত্তরে চাষিরা কী বলেছিল?

উঃ শরৎচন্দ্র চট্টপাধ্যায়ের লেখা ‘পল্লীসমাজ পাঠ্যাংশ থেকে জানা যায় যে গ্রামের চাষিদের একমাত্র ভরসা ছিল গাঁয়ের একশো বিঘা জমি। কিন্তু টানা বৃষ্টির ফলে সেই জমিতে জল জমে গ্যাছে। এই জল বার করে দেবার একমাত্র উপায় হল জমিদারির দক্ষিন দিকের বাঁধ কেটে ফেলা। কিন্তু এই বাঁধ লাগোয়া জমিদারির এক জলা আছে যা থেকে জমিদারদের আয় হয় এবং তাই বাঁধ কাটতে তারা চান না। এই গভীর বিপদ থেকে রক্ষা পেতেই তারা দয়ালু জমিদার রমেশের কাছে এসে কেঁদে পড়েছিল ।

.একটি স্ফুলিঙ্গহীন ভিজে বারুদের স্তুপ।‘ – কাদের দেখে একথা মনে হয়?

উঃ’ছন্নছাড়া’ কবিতাটিতে স্ফুলিঙ্গ-হীন ভিজে বারুদের স্তুপ।’ বলতে রাস্তায় দাঁড়িয়ে আড্ডা দেওয়া একদল ছন্নছাড়া যুবকের কথা বলা হয়েছে যারা চোঙা প্যান্ট,চোখা জুতো, ও কড়া মেজাজে বিদ্যমান।ওরা আসলে সমাজের শিক্ষিত যুবকের দল যারা বেকারত্ব ও দারিদ্রতার স্বীকার তাই তাদের ভিতরে শিক্ষা থাকলেও নৈরাজ্যের স্বীকার হয়ে তা অকেজো হয়ে পড়েছে।

.গাছের জীবন মানুষের জীবনের ছায়ামাত্র।‘ – লেখকের এমন মন্তব্যের কারণ কী?

উঃ লেখক জগদীশচন্দ্র বসু গাছকে নিবিড়ভাবে ভালোবেসে তাদের জীবনের বিভিন্ন দিকগুলিকে পর্যবেক্ষণ করে এমন মন্তব্য করেছেন। কারন তাঁর মনে হয়েছে, গাছের বৈশিষ্ট্যগুলি মানুষের মধ্যেকার নানান স্বভাব বৈশিষ্ট্যের অনুরূপ। মানুষের মতো এদের জীবনেও অভাব-অনটন এবং দুঃখকষ্ট আছে। অভাবে পড়ে এরাও মানুষের মত চুরি-ডাকাতি করে। মানুষের মধ্যে যেমন সদগুণ আছে, এদের মধ্যেও সেই সগুণের বহিঃপ্রকাশ লক্ষ করা যায়। এরাও একে অন্যকে সাহায্য করে।

.তবু নেই, সে তো নেই, নেই রে‘ – কী না থাকার যন্ত্রণা পঙ্ক্তিটিতে মর্মরিত হয়ে উঠেছে?

উঃ বুদ্ধদেব বসুর লেখা ‘হাওয়ার গান কবিতায় হাওয়াদের বাড়ি নেই অর্থাৎ, আশ্রয় নেই।  হাওয়াদের বাড়ি না-থাকায় তারা পৃথিবীর সর্বত্র জলে-স্থলে, পাহাড়ে, বনজঙ্গলে বাড়ির খোঁজ করে বেড়ায়। কখনও শহরের ঘন ভিড়ে, কখনও বা জনহীন প্রান্তরে সর্বত্রই তারা বাড়ির খোঁজ করে। তাদের এই কোনো স্থায়ী ঠিকানা বা আপন  আশ্রয় না থাকার যন্ত্রণা পঙ্‌ক্তিটিতে মর্মরিত হয়ে উঠেছে

.ছন্দহীন বুনো চালতার‘ – ‘বুনো চালতাকে ছন্দহীন বলা হয়েছে কেন?

উঃ কবি জীবনানন্দ দাশ পাড়াগাঁর দ্বিপ্রহরকে ভালোবাসেন। সেই নিঝুম দুপুরে জলসিড়ি নদীর পাশে বুনো চালতার শাখাগুলি নুয়ে পড়ে, জলে তাদের মুখ দেখা যায়। কিন্তু বাতাসহীন দুপুরে বুনো চালতার দালে কোন দোলন দেখা যায় না। প্রকৃতিতে যেন ভিজে বেদনার গল্প আকাশের নীচে কেঁদে কেঁদে ভেসে বেড়াচ্ছে। আর সেই বেদনাতেই বুনো চালতা ছন্দহিন।

. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর নিজের ভাষায় লেখো :

.দাঁড়াওকবিতার ভাববস্তু আলোচনা করো।

উঃ মানবিকবোধ সম্পন্ন কবি শক্তি চট্টোপাধ্যায় ‘দাঁড়াও’ কবিতাটির মধ্যে মানুষের মানবিকতার অবক্ষয়ের দিকটিকে তুলে ধরেছেন। মানুষ’ শব্দটির মধ্যেই লুকিয়ে আছে ‘মান’ ও ‘হুশ’ এর অর্থ। কিন্তু যত মানুষ আধুনিকতার শিখরে উত্তীর্ণ হয়েছে, ততই মানবিকতার অবক্ষয় দেখা গিয়েছে। মানুষ হয়ে উঠেছে আত্মকেন্দ্রিক, স্বার্থপর, সুযোগসন্ধানী ও ক্ষমতালাোভী। মনুষ্যত্ব, বিবেকবোধ ইত্যাদি যেগুলি মানুষের সদগুণ বলে বিবেচিত, সেইসমস্ত গুণসম্পন্ন মানুষকে তিনি অসহায় মানুষদের পাশে এসে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন। সেই সমস্ত মানুষের কথা কবি সর্বদা মনে করেন এবং যেভাবেই হোক, প্রতিটি মানুষ প্রতিটি মানুষের পাশে এসে যেন দাঁড়ায়,এটাই কবিতার ভাববস্তু।

.রমেশ বিস্ময়ে হতবুদ্ধি হইয়া গেল।‘ – রমেশের বিস্ময়ের কারণ কী?

উঃ উদ্ধৃত  উক্তিটি শরৎচন্দ্র চট্টপাধ্যায়ের লেখা ‘পল্লীসমাজ পাঠ্যাংশ থেকে নেওয়া হয়েছে।

রমেশ রমার কাছে বাঁধ কাটার প্রস্তাব নিয়ে উপস্থিত হয় কারন জলায় রমারও অধিকার রয়েছে। তারা দুজনে মত দিলে বেণীর অমত হলেও বাঁধ কেটে তারা জল বার করে দিতে পারবে।রমেশ আশা করেছিল চাষিদের বাঁচাতে বাঁধ কাটায় নিশ্চয় রমার মত থাকবে। সে ভাবে, রমা রাজি হলে একা বেণীর আপত্তিতে কোন কাজ হবে না। কিন্তু রমাকে বিষয়টি জানাতেই সে প্রথমে মাছের বন্দোবস্তের কথা জিজ্ঞাসা করে। রমেশ তখন অত জলে মাছের বন্দোবস্ত করা সম্ভব নয় এবং এই সামান্য ক্ষতিটুকুকে মেনে নিতে অনুরোধ জানালে রমা সোজাসুজি জানিয়ে দেয়, অতগুলো টাকা সে লোকসান করতে পারবে না। রমা তখন তাকে জানাল তার বাধ কাটায় মত নেই এবং রমেশের ধারনা সম্পূর্ণ ভুল প্রমানিত হল। এই অপ্রত্যাশিত আশাভঙ্গে রমেশ হতবুদ্ধি হয়ে গেল।

.আমি নেমে পড়লুম তাড়াতাড়ি।‘ – কথক কোথা থেকে, কেন নেমে পড়েছিলেন?

উঃ একটি বেওয়ারিশ ভিখিরি গাড়ি চাপা পড়ায় একদল ছন্নছাড়া বেকার যুবক ফাঁকা ট্যাক্সি খুঁজছিল। এমন সময় কবি সহানুভূতিশীল দরদি মনের পরিচয় দিয়ে তাদের গাড়িতে লিফট দিতে চায়।গাড়ি পেয়ে যাওয়ায় গাড়িটিকে নিয়ে তাড়াতাড়ি তারা ঘটনাস্থলে যায়। রক্তে-মাংসে দলা পাকিয়ে যাওয়া ভিখিরির শরীরটিকে তারা পাঁজাকোলা করে তুলে নেয় ট্যাক্সিতে।কিন্তু কবি তাদের মত মানবিক নন, তাই ভিখিরির দেহের রক্তের দাগ থেকে ভদ্রতা ও শালীনতাকে বাঁচানোর জন্য তাড়াতাড়ি গাড়ি থেকে নেমে পড়লেন। 

. জীবনের ধর্মগাছের কথারচনায় কীভাবে ব্যক্ত হয়েছে?

উঃ‘গাছের কথা’ নামক রচনায় বিজ্ঞানাচার্য জগদীশচন্দ্র বসু গাছের জীবনধর্মের আলোচনা প্রসঙ্গে জীবনের স্বাভাবিক ও সাধারণ ধর্ম সম্পর্কে সুচিন্তিত মতামত দিয়েছেন। শুকনো ডাল আর জীবিত গাছের তুলনা করে তিনি বলেছেন— বিকাশ, বৃদ্ধি ও গতি হল জীবনের ধর্ম। শুকনো ডালের এই বৈশিষ্ট্য নেই।‘গতি’ বোঝাতে লেখক লতানো গাছের উদাহরণ দিয়েছেন। বিকাশ ও পরিণতি যে প্রাণের ধর্ম— তা বোঝাতে তিনি বীজ ও ডিমের কথা বলেছেন। উত্তাপ, জল ও মাটির সংস্পর্শে বীজ থেকে অঙ্কুরোদগম হয় এবং তা থেকে যথাসময়ে চারাগাছ বৃদ্ধি পেয়ে পরিণত হয়ে ওঠে। অনুরূপভাবে, মানব জীবনেও উপযুক্ত পরিবেশের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে। 

.কী করে বুঝব, আসলে কী করতে হবে?’ – উদ্ধৃতিটির আলোকেবুকুচরিত্রটির অসহায়তার স্বরূপ উদ্ঘাটন করো।

উঃ বুকুকে দুপুরবেলা তার মা একশোবার ধরে বুঝিয়েছে, সব সময় সত্য কথা বলতে হবে এবং কারও কাছে কোনো কিছু গোপন করা উচিত নয়। কিন্তু পরিবেশ-পরিস্থিতি অনুযায়ী কোথায় কেমন আচরণ করা উচিত তিনি তার শিক্ষা দেননি। তাই অতিথিদের অসময়ে বাড়িতে আসা প্রসঙ্গে মা ও বাবা যে যে মন্তব্য গুলি করেছেন এবং বিরক্তি প্রকাশ করেছেন, সেগুলিকে সে অতিথিদের সামনে প্রকাশ করে দেয়। কারণ, মা ঘরের ভিতরে অসন্তুষ্ট হলেও বাইরে অতিথিদের সামনে খুব আনন্দ করছিলেন। ছেনু মাসিদের সঙ্গে আসা ছেলেটি আলমারি ভেঙে বই বের করে ছড়ালে তাকেও বেশ কয়েকটি কথা শুনিয়ে দেয় বুকু। বাবা অফিস থেকে ফিরে অতিথিদের সম্পর্কে কী মন্তব্য করেছেন, তাও বুকু সবাইকে জানিয়ে দেয়। বুকু  বুঝতে পারেনি, বড়োরা যে আচরণ প্রতিদিন ছোটোদের শেখায় সেই আচরণ বাস্তব জীবনে ছোটোরা করে ফেললে বড়ওরা ক্ষেত্রবিশেষে তাদের শেখানো আচরণকেই ভুল বলতে শেখায়। ছোট্ট বুকু ভেবেছিল, মা হয়তো সত্য কথা বললে সন্তুষ্ট হবেন। উলটে যে তাকেই মার খেতে হতে পারে সে ভাবেনি। অর্থাৎ সরল, স্বাভাবিক ছয় বছরের শিশু বুকুর পক্ষে স্থানকাল-পাত্র বিবেচনা করে কথা বলার দক্ষতা গড়ে ওঠেনি বলেই সে অসহয়তার সম্মুখীন হয়েছে।

.আজ সকালে মনে পড়ল একটি গল্প‘ – গল্পটি বিবৃত করো।

উঃ গল্পটি হল, নাটোরে অনুষ্ঠিত প্রভিনশিয়াল কনফারেন্সে বাংলা ভাষার প্রচলন। লেখক-শিল্পী অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর, তাঁর কাকা রবীন্দ্রনাথ ও অন্যান্যদের সঙ্গে গিয়েছিলেন নাটোরে। সে এক হৈ হৈ রৈ রৈ ব্যাপার। প্রথমে স্পেশাল ট্রেন ও পরে স্টিমারে করে পদ্মা পেরিয়ে নাটোর। এই সম্মেলনের অভ্যর্থনা কমিটির সভাপতি নাটোর-মহারাজ জগদিন্দ্রনাথ। তাঁর ব্যবস্থাপনায় এক রাজকীয় আয়োজন। যেমন— খাওয়াদাওয়া, তেমনই অন্যান্য সব ব্যবস্থা। তারপর যথারীতি শুরু হয় গোলটেবিল বৈঠক এবং বক্তৃতা। ইংরেজিতে যেই বক্তৃতা শুরু হয়, সঙ্গে সঙ্গে ‘বাংলা, বাংলা’ বলে অবনীন্দ্রনাথ ও তাঁর সঙ্গীরা প্রতিবাদ শুরু করেন। এরপর কেউ আর ইংরেজিতে বক্তৃতা করতে পারেননি। এমনকি ইংরেজি দুরস্ত লালমোহন ঘোষও শেষপর্যন্ত বাংলায় বলতে বাধ্য হন। এটি লেখকের মনে রাখার মতোই ঘটনা। এভাবেই কনফারেন্সে বাংলা ভাষা চালু হয়। এ সম্পর্কে লেখক জানান, সেই প্রথম আমরা পাবলিকলি বাংলা ভাষার জন্য লড়লুম।
. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও :

. নির্দেশক বা বিবৃতিমূলক বাক্যের একটি উদাহরণ দাও।

উঃ কোন কিছু সাধারণভাবে বর্ণনা করা হয় যে বাক্যে, তাকে বিবৃতিমূলক বাক্য বলে। যেমনঃ আজ দোকানপাট বন্ধ থাকবে।
. শূন্যস্থান পূরণ করো :

আবেগসূচক বাক্য

আনন্দ  আহা ! কী সুন্দর উপহার !
বিস্ময়  আহা! কী দদেখিলাম জন্মজন্মান্তরেও ভুলিব না!
উচ্ছ্বাস  উফ! সমুদ্রের রূপ কি সুন্দর।
ঘৃণা  ছিঃ কি কুৎসিত মূর্তি।

 

. উদাহরণ দাও :

ক্রিয়াবাচক বিশেষ্য  চিতা বাঘ প্রচণ্ড জোরে দৌড়ায়।
সাপেক্ষবাচক সর্বনাম  যারা প্রতিযোগিতায় নাম দিতে চাও তারা শিক্ষিকার কাছে নাম জমা দাও
সর্বনামের বিশেষণ  তুমি খুব ভালো, আমি তত ভালো ন‌ই
আলংকারিক অব্যয়  তুমি কিন্তু কাজটা ভালো করলে না
অসমাপিকা ক্রিয়া  ময়ূর পেখম তুলে নাচছে।

 

.কাঁচাবসাশব্দদুটিকে পাঁচটি ভিন্ন ভিন্ন অর্থে ব্যবহার করে বাক্য রচনা করো।

উঃকাঁচা

  • কাঁচা বয়সে অনেকেই ভুল করে( কম বয়স)।
  • তমাল ইংরাজীতে বড্ড কাঁচা(অদক্ষ)।
  • আমি কখনই কাঁচা কাজ করি না(অপরিণত বুদ্ধি)।
  • কাঁচা মালের অভাবে উৎপাদন বন্ধ হয়ে গেছে(শিল্পের উপাদান)।
  • কাঁচা সোনায় খাদ মিশিয়ে গহনা তৈরী করতে হয় (বিশুদ্ধ)।

বসা

  • ছাত্রছাত্রীরা গাছের নীচে বসে আছে।( উপবেশন)
  • বসে বসে খেলে কুবেরের ধন ফুরাতেও সময় লাগে না।( বিনা পরিশ্রমে )
  • বটতলার মোড়ে স্বপ্নপ্রাপ্ত শিবলিঙ্গ বসিয়ে তপন শিম মন্দির বানানোর পরিকল্পনা করছে।( স্থাপন
  • কারখানা বন্ধ হয়ে যাওয়ায় বহু শ্রমিক বসে রয়েছে। (কর্ম হীন )
  • তার বলা কথাগুলি আমার মনে বসে গিয়েছে। ( দাগ কাটা )

. বন্যার প্রকোপে গ্রামের বহু কৃষিজমি নদীর গ্রাসে হারিয়ে যাচ্ছেনদীর পাড়গুলির স্থায়ী রক্ষণাবেক্ষণ প্রয়োজন। বিষয়ে সংবাদপত্রের সম্পাদকের কাছে একটি চিঠি লেখো।

তারিখ: ১২-০৭-২০২১

সম্পাদক

যুগান্তর পত্রিকা

ধারাকান্দী, গৌরীপুর-২২৭০, কলকাতা

 বিষয়: নদীর পাড়গুলির স্থায়ী রক্ষণাবেক্ষণের জন্য আবেদন

 মহাশয়,

 বাংলা একটি নদীপ্রধান এলাকা। নদী যেমন আমাদের জল, পলি দিয়ে সমৃদ্ধ করে ঠিক তেমনি প্রচণ্ড বন্যায় নদীর নিকটবর্তী এলাকাগুলি চরম ক্ষতির সম্মুখীন হয়। প্রতি বছর মালদা, মুর্শিদাবাদ, পশ্চিম মেদিনীপুরের ঘাটাল, হাওড়ার উদয়নারায়ণপুর ও হুগলির খানাকুল বন্যার প্রকোপে জলমগ্ন হয়। কিন্তু তাই নয় বন্যার প্রকোপে গ্রামের বহু কৃষিজমি নদীর গ্রাসে হারিয়ে যাচ্ছে, গৃহহীন ও সম্পদহীন হয়ে যাচ্ছে  হাজার হাজার কৃষক।

            এই প্রতিকূল পরিস্থিতি কাটিয়ে উঠতে নদীর পাড়গুলির স্থায়ী রক্ষণাবেক্ষণ প্রয়োজন। নদীর তীরবর্তী এলাকায় যেখানে পাড় সহজেই ভেঙ্গে যাওয়ার আশঙ্কা আছে সেখানে বাধ দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। সরকারী ও এলাকার মানুষের উদ্যোগে বেশী করে গাছ লাগাতে হবে এবং ক্ষয়প্রবণ অঞ্ছল থেকে বসতি সরিয়ে আনতে হবে।

নদীর পাড়গুলির স্থায়ী রক্ষণাবেক্ষণ গ্রহণ করার জন্য যথাযথ কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করার জন্য আপনার বহুল প্রচারিত পত্রিকায় জনগুরুত্বপূর্ণ পত্রটি প্রকাশ করলে বিশেষভাবে বাধিত হব।

বিনীত-

হুমায়ূন কবির মাসুম

গৌরীপুর

Click here To Download  The Pdf

Model Activity Task 2021 September Model Activity Task Part – 6 | Class- 7 | Health & Physical Education মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ২০২১ | সেপ্টেম্বর সপ্তম শ্রেণী | স্বাস্থ্য ও শারীর শিক্ষা | পার্ট -৬

3

Model Activity Task 2021 September

Model Activity Task Part – 6 | Class- 7 |

Health & Physical Education

মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ২০২১ | সেপ্টেম্বর

সপ্তম শ্রেণী | স্বাস্থ্য ও শারীর শিক্ষা | পার্ট

১। সঠিক উত্তরটিকে বেছে নিয়ে (√) চিহ্ন দাওঃ

() মেদাধিক্যের কারণ কী? –

(১) শরীরচর্চার অনভ্যাস

(২) হরমোনের সমস্যা

(৩) ফাস্টফুড খাওয়া

() সব কয়টি

() সাধারণত পূর্ণবয়স্ক পুরুষদের দেহের ওজনের কত শতাংশ মেদ থাকে?

(১) ১০%

() ১৫%

(৩) ২%

(৪) ২৫%

() মেদবৃদ্ধি রুখতে কী করতে হবে?

(১) শরীরচর্চা

(2) পরিমিত খাওয়া

(3) সঠিক জীবনশৈলী

() সব কয়টি

() খাদ্য থেকে প্রাপ্ত দেহের চাহিদার অতিরিক্ত ক্যালোরি দেহের কি বৃদ্ধি ঘটাতে পারে?

(১) হৃৎপিণ্ডের কার্যক্ষমতা বাড়ায়

() মেদাধিক্য ঘটায়

(৩) স্নায়ুর কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে

(৪) হাড়ের গঠন সুদৃঢ় করে

২। সঠিক উত্তরের পাশে সত্য এবং ভুল উত্তরের পাশে মিথ্যা লেখো।

() বিদ্যালয়ের মিডডে মিলের আহার একটি পুষ্টিবর্ধক কর্মসূচি।

উত্তরঃ সত্য

() মেদ ঝরাতে ফাস্টফুড বর্জন করতে হবে।

উত্তরঃ সত্য

() ব্যায়াম করলে হৃদপিণ্ডের কার্যকারিতা বৃদ্ধি পায়।

উত্তরঃ সত্য

() প্রাণায়াম করলে ফুসফুসের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।

উত্তরঃ মিথ্যা

() খেলাধুলো করলে শিশুর শারীরিক মানসিক বিকাশ ঘটে।

উত্তরঃ সত্য

৩। নীচের যোগাসনের ভঙ্গিগুলি শনাক্ত করে, ছবির পাশের ফাঁকা ঘরে যোগাসনটির নাম লেখো।

উত্তরঃ

(ক) উষ্ট্রাসন

(খ) ধনুরাসন

৪। পুর্ণধনুরাসন শীতলী প্রাণায়ামের মধ্যে শ্বাসক্রিয়া, প্রারম্ভিক অবস্থান, দেহভঙ্গি, উপকারিতা সতর্কতা প্রভৃতি বিষয়ে মৌলিক পার্থক্যগুলি লেখো।

উত্তরঃ

পূর্ণধনুরাসন: শীতলী প্রাণায়াম
শ্বাসক্রিয়া শ্বাসপ্রক্রিয়া স্বাভাবিক শ্বাসক্রিয়া স্বাভাবিক থাকবে। 
প্রারম্ভিক অবস্থান প্রথমে উপুড় হয়ে পা জোড়া রেখে  সোজাভাবে শুতে হবে। হাত শরী্রের পাশে থাকবে।  পদ্মাসন, অর্ধপদ্মাসন না করতে পারলে বাবু হয়ে সুখাসনে বসতে হয় ,মেরুদণ্ড সোজা রেখে দু- হাতের তালু দু- হাঁটুর উপর রাখতে হয়।
দেহভঙ্গি ১।ডান হাত দিয়ে ডান পায়ের বুড়ো আঙুল এবং বাঁ হাত দিয়ে বাঁ পায়ের বুড়ো আঙুল ধবে কনুই দুটো ভাজ করে দু-পায়ের পাতা সামনের দিকে টেনে মাথায় ঠেকাতে হবে।

২।কনুই দুটোকে মাথার দু পাশে সামনের দিকে রাখতে হবে। 

৩। হাঁটু দুটো যতটা সম্ভব সংলগ্ন রাখতে হবে। 

জিভকে নলের মতো সরু কবে ধীরে ধীরে শ্বাস টানতে হয়, তার ফলে গলায় শীতল ভাব অনুভূত হবে। বাতাস টানলে একটা মৃদুমন্দ শব্দ শোনা যাবে।

 

উপকারিতা পেটে চর্বি ও বায়ু জমতে দেয় না। পিঠ ও কোমরের ব্যথা, কোষ্ঠবদ্ধতা, অম্বল , কোলাইটিস, হাঁপানি রোগে উপকারী। বুকের খাঁচা গঠনের ত্রুটি দূর করতে সাহায্য কবে এই আসন। মেরুদণ্ড, কোমর, ঘাড় ও হাঁটুর নমনীয় করে। হাই ব্লাডপ্রেশার , নার্ভাস টেনশন , স্নায়বিক দুর্বলতা, অবসাদ, ক্লান্তি , একটুতে রেগে যাওয়া , চঞ্চলতা, খিটখিটে মেজাজ প্রভৃতি নিবারণে এই প্রাণায়াম বিশেষভাবে উপকারী।
সতর্কতা উচ্চ রক্তচাপ, ফ্রোজেন শোল্ডার , উগ্র হাড়ের অসুখ, সেশির দুর্বলতা ইত্যাদি থাকলে নিজে থেকে এই আসন না করাই শ্রেয়। যাদের হাঁপানি আছে , সর্দিকাশির ও ঠান্ডা লাগার ধাত আছে, তাদের এই আসন করা ক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া বাঞ্ছনীয়

 

 

Click Here  To Download The Pdf

Model Activity Task 2021 September Model Activity Task Part – 6 | Class- 7 | Science Poribesh মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ২০২১ | সেপ্টেম্বর সপ্তম শ্রেণী | পরিবেশ | পার্ট -৬

1

Model Activity Task 2021 September

Model Activity Task Part – 6 | Class- 7 | Science Poribesh

মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ২০২১ | সেপ্টেম্বর

সপ্তম শ্রেণী | পরিবেশ | পার্ট

. ঠিক উত্তর নির্বাচন কর :

. যেক্ষেত্রে আলোর বিক্ষিপ্ত প্রতিফলন ঘটে না সেটি হল

(ক) দেয়াল (খ) কাগজ (গ) কাপড় () আয়না।

. যেটি পরিবেশবান্ধব শক্তির উৎস নয় সেটি হল

(ক) সূর্য (খ) বায়ুপ্রবাহ () জীবাশ্ম জ্বালানি (ঘ) জৈব গ্যাস।

. রূপান্তরিত অর্ধবায়বীয় কাণ্ড দেখা যায় যে উদ্ভিদে সেটি হল

(ক) আলু () কচুরিপানা (গ) বেল (ঘ) কুমড়ো।

. ঠিক বাক্যের পাশে আর ভুল বাক্যের পাশে ‘x’ চিহ্ন দাও :

. কোন দণ্ডচুম্বকের জ্যামিতিক দৈর্ঘ্য তার চৌম্বক দৈর্ঘ্যের চেয়ে সামান্য কম হয়।

ঠিক

. কাণ্ডের যে অংশ থেকে শাখা বেরোয় তাকে পৰ্বৰ্মধ্য বলে।

ভুল

. তেঁতুল পাতা হল একক পত্রের একটি উদাহরণ।

ভুল

. একটি বা দুটি বাক্যে উত্তর দাও :

. চালু লাইনের কাজ করার সময় ইলেকট্রিক মিস্ত্রির কীসের ওপর দাঁড়িয়ে কাজ করা উচিতলোহার চেয়ার না কাঠের টুল? কেন?

উ: চালু লাইনে কাজ করার সময় ইলেকট্রিক মিস্ত্রির কাঠের টুলের ওপর দাঁড়িয়ে কাজ করা উচিত, কারণ কাঠ ভালো অন্তরক পদার্থ। কাঠের উপর দাঁড়িয়ে সরবরাহ লাইনের তার স্পর্শ করলে বিদ্যুৎ, সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির শরীরের মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত হতে বাধা পায় তাই সুরক্ষামূলক ব্যবস্থা হিসেবে কাঠের টুলের ওপর দাঁড়িয়ে কাজ করা হয়।

. উদ্ভিদের মূলের প্রধান কাজ কী কী?

উ: (i) শাখা-প্রশাখা মূলের সাহায্যে গাছকে মাটির সঙ্গে দৃঢ়ভাবে আটকে রাখে।

(ii) মাটি থেকে জল ও জলে দ্রবীভূত খনিজ লবণ শোষণ করে।

(iii) শোষিত জল ও জলে দ্রবীভূত খনিজ লবণ কাণ্ডে প্রেরণ করে।

(iv) মুলো , গাজর ইত্যাদি গাছের মুল ভবিষ্যতের জন্য খাদ্য সঞ্চয় করে।

. তিনচারটি বাক্যে উত্তর দাও :

. সুচিছিদ্র ক্যামেরার ছিদ্রটি বড় করা হলে প্রতিকৃতির কী পরিবর্তন হবে? ব্যাখ্যা কর।

উ: সূচিছিদ্র ক্যামেরার ছিদ্রটি বড় করা হলে প্রতিকৃতি আরো অস্পষ্ট হবে।

আসলে ছিদ্র বড় হলে তা অসংখ্য ছোট ছোট ছিদ্রের সমষ্টি রূপে কাজ করে প্রতিটি সূক্ষ্ম ছিদ্র এক একটি আলাদা আলাদা স্পষ্ট প্রতিকৃতি তৈরি করে। ফলে সমস্ত প্রতিকৃতি মিলেমিশে এক অস্পষ্ট প্রতিকৃতি তৈরি করে।

. সমুদ্রের মাছ কীভাবে নিজের দেহে জলের পরিমাণ স্বাভাবিক রাখে ব্যাখ্যা কর।

উ: সমুদ্রের মাছ নিজের দেহে জলের পরিমাণ স্বাভাবিক রাখতে যে সমস্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করে সেগুলি হল –

(i) ঘন মূত্র উৎপন্ন করে, ফলে খুব কম জল দেহের বাইরে বের হয়।

(ii) ফুলকার মাধ্যমে দেহের অতিরিক্ত আয়ন ত্যাগ করে।

Click Here To Download  The Pdf

Model Activity Task 2021 September Model Activity Task Part – 6 | Class- 7 | Geography মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ২০২১ | সেপ্টেম্বর সপ্তম শ্রেণী | ভূগোল | পার্ট -৬

0

Model Activity Task 2021 September

Model Activity Task Part – 6 | Class- 7 | Geography

মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ২০২১ | সেপ্টেম্বর

সপ্তম শ্রেণী | ভূগোল | পার্ট

. বিকল্পগুলি থেকে ঠিক উত্তরটি নির্বাচন করে লেখ :

.পৃথিবীর ছাদযে মালভূমিকে বলা হয় সেটি হল

ক) ছোটোনাগপুর মালভূমি

খ) মালব মালভূমি

) পামীর মালভূমি  

ঘ) লাদাখ মালভূমি

. নদীর উচ্চ প্রবাহে ‘l’ আকৃতির উপত্যকা সৃষ্টির অন্যতম প্রধান কারণ হল

ক) ভূমির ঢাল কম থাকা

খ) উপনদীর সংখ্যা বেশি থাকা

) নদীর নিম্নক্ষয়ের ক্ষমতা বেশি হওয়া 

ঘ) নদীর পার্শ্বক্ষয়ের ক্ষমতা বেশি হওয়া

. যে রূপান্তরিত শিলা বিভিন্ন সৌধ নির্মাণে কাজে লাগে তা হল

ক) কাদাপাথর

খ) চুনাপাথর

গ) ব্যাসল্ট

) মার্বেল

. স্তম্ভ মেলাও:

২.১ কিলিমাঞ্জারো iii) আগ্নেয় পর্বত
২.২ গ্রানাইট i) আগ্নেয় শিলা
২.৩ মিয়েন্ডার ii) নদীর মধ্যপ্রবাহ

 

. সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও:

৩.১ ভূমির ঢাল ও উচ্চতার ভিত্তিতে মালভূমি ও সমভূমির পার্থক্য নিরূপণ কর।

উ: ভূমির ঢাল ও উচ্চতার ভিত্তিতে মালভূমি ও সমভূমির পার্থক্যঃ

মালভূমি সমভূমি
ভূমির ঢাল মাল্ভুমির উপরিভাগ সমতল হলেও পার্শ্বদেশ খাড়া ঢাল যুক্ত হয়। সমভুমির উপরিতল সমতল ও সামান্য ঢেউ খেলানো হতে পারে
উচ্চতা মাল্ভুমিগুলো সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে 300 মিটারের অধিক উচ্চতা বিশিষ্ট হয় সমভুমি  সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে 300 মিটারের কম উচ্চতা বিশিষ্ট হয়

 

. নীলনদের উপর কী উদ্দেশ্যে আসোয়ান বাঁধ নির্মাণ করা হয়েছিল?

উ:  নীলনদের ওপর বহুমুখী নদী পরিকল্পনা করে আসোয়ান বাঁধ নির্মাণ করা হয়েছে। পরিকল্পনাগুলি হল –

i)পর্যটন, ii)জলসেচ, iii)বন্যা নিয়ন্ত্রণ,  iv) জলবিদ্যুৎ উৎপাদন,  v)জলপরিবহন , vi)মাছ চাষ ইত্যাদি। 

আসোয়ান বাঁধ নির্মাণ এর ফলে বন্যার নিয়ন্ত্রণ আরও ভাল হয়ে যায়, সেচের জন্য পানি সরবরাহ বৃদ্ধি পায় এবং জলবিদ্যুৎ উৎপাদনের ফলে এটিকে মিশরের পরিকল্পিত শিল্পায়নের জন্য বাঁধ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।

. মানুষের নানাবিধ ক্রিয়াকলাপ নদীর উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে বক্তব্যটির যথার্থতা বিচার কর।

উ: মানুষের জীবনের সঙ্গে নদীর সম্পর্ক এত নিবিড় হলেও, মানুষের কিছু কিছু কাজ নদীর স্বাভাবিক ছন্দকে নষ্ট করেছে। 

i) কৃষি ব্যবস্থার প্রসার, শিল্পায়ন, নগরায়ন, ইতাদি নানাভাবে নদীকে প্রভাবিত করছে। বন্যা নিয়ন্ত্রণের জন্য নদীর পাড়ে কৃত্রিম বাঁধ তৈরি করলে সাময়িক সুফল পাওয়া গেলেও শেষ পর্যন্ত তা আরও ভয়াবহ বন্যারই কারণ হয়ে উঠছে! একদিকে কৃষিজমি থেকে ধুয়ে আসা পলিতে নদী ক্রমশ ভরাট হচ্ছে। অন্য দিকে সেচের জলের জোগান দিতে নদী ক্রমশ শুকিযে যাচ্ছে।

ii) শহর, শিল্পাঞ্চলের বর্জ্য জল নদীতে অবাধে মিশে গযে নদীর জল ক্রমশ বিষাক্ত হয়ে যাচ্ছে।

Click Here To Download  The Pdf

 

Model Activity Task 2021 September Model Activity Task Part – 6 | Class- 7 | History মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ২০২১ | সেপ্টেম্বর সপ্তম শ্রেণী | ইতিহাস| পার্ট -৬

3

Model Activity Task 2021 September

Model Activity Task Part – 6 | Class- 7 | History

মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ২০২১ | সেপ্টেম্বর

সপ্তম শ্রেণী | ইতিহাস | পার্ট

. বেমানান শব্দ বা নামটি চিহ্নিত করো :

১.১ বাবর, হুমায়ুন, শেরশাহ, আকবর

১.২ প্রতাপাদিত্য, কেদার রায়, ইশা খান, বৈরম খান

১.৩ জাবত, কানুনগো, কারোরী, জিজিয়া

. সত্য বা মিথ্যা নির্ণয় করো :

.দাগহুলিয়াব্যবস্থা চালু রাখেন শেরশাহ।

উঃ সত্য

. ১৫৭৬ খ্রিস্টাব্দে হলদিঘাটির যুদ্ধে আকবর রানা প্রতাপকে পরাজিত করেছিলেন।

উঃ সত্য

. মনসবদারি জায়গিরদারি ব্যবস্থা বংশানুক্রমিক ছিল।

উঃ মিথ্যা

. সংক্ষেপে উত্তর দাও (৩০৫০টি শব্দ) :

.দাক্ষিণাত্য ক্ষতবলতে কী বোঝো?

উঃ-খ্রিস্টীয় সপ্তদশ শতকে ঔরংজেব ভেবেছিলেন যে দক্ষিণী রাজ্যগুলিকে জয় করতে পারলে সেখান থেকে অনেক রাজস্ব আদায় করা যাবে। বাদশাহ ঔরঙ্গজেব দাক্ষিণাত্যের রাজ্যগুলি ও মারাঠা নেতা শিবাজিকে দমন করার জন্য রাজধানী ছেড়ে প্রায় ২৫ বছর দক্ষিণ ভারতে কাটিয়েছিলেন। কিন্তু বাদশাহ যা ভেবেছিলেন তা হল না।দীর্ঘ রক্ত ও অর্থক্ষয়ী যুদ্ধের পরেও মারাঠা রাজ শিবাজিকে স্বাধীন রাজা বলে মেনে নিতে হয়েছিল।এর ফলে মোগলদের অনেক আর্থিক ক্ষতি হল, একেই দাক্ষিণাত্য ক্ষত বলে । ঔরঙ্গজেবের মৃত্যুর পর মোঘল সাম্রাজ্যের পতনে এই ‘দাক্ষিণাত্য ক্ষত’ অনেকাংশেই দায়ী ছিল।

.দীন ইলাহিকী?

উঃ- আকবরের প্রশাসনিক আদর্শ তৈমুরীয়,পারসিক ও ভারতীয় রাজতন্ত্রের সংমিশ্রন ছিল। এই আদর্শে বাদশাহ ঈশ্বরের ইচ্ছা অনুযায়ী শাসন করবেন এবং প্রজাদের প্রতি তার পিতৃসুলভ ভালোবাসা থাকবে।কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর প্রতি তার পক্ষপাত থাকবে না। সকলের প্রতি সহনশীলতা ও সকলের জন্য শান্তির এই পথকেই বলা হয় সুলহ- ই – কুল।এই আদর্শের ভিত্তিতে আকবর সকল ধর্মের সারবস্তুর সমন্বয় করে একটি ব্যক্তিগত ধর্মমত গড়ে তুলেছিলেন, একেই দীন-ই-ইলাহি বলা হয়।

. নিজের ভাষায় লেখো (১০০১২০টি শব্দ) :

শেরশাহের যেকোনো দুটি প্রশাসনিক সংস্কার সম্পর্কে সংক্ষেপে লেখ।

উঃ সম্রাট শের শাহ ছিলেন বিজেতা হিসেবে শ্রেষ্ঠ, আর শাসক হিসেবে শ্রেষ্ঠতম। দিল্লির শাসক হিসেবে তিনি মাত্র ৫ বছর (১৫৪০-১৫৪৫ খ্রি.) রাজত্ব করেছিলেন। কিন্তু এই অল্প সময়ের মধ্যেই শাসনব্যবস্থার সর্বত্র তিনি কৃতিত্বের স্বাক্ষর রেখেছিলেন। তাঁর শাসনব্যবস্থার মধ্যে অনেক মানবিক চিন্তার পরিচয় পাওয়া যায়।

শের শাহের প্রশাসনিক সংস্কার

.ভূমিরাজস্ব : ভূমিরাজস্ব ব্যবস্থার ক্ষেত্রে শের শাহ অনন্য প্রতিভার স্বাক্ষর রেখেছেন। তিনি পাট্টা’ ও ‘কবুলিয়ত’ ব্যবস্থা চালু করেন। শের শাহ কৃষককে কৃষকের নাম, জমিতে কৃষকের অধিকার এবং তাকে কত রাজস্ব দিতে হবে তা লিখে যে দলিল দিতেন, তাকে পাট্টা বলা হত। পাট্টাপ্রাপ্ত কৃষকরা রাজস্ব দেওয়ার কথা স্বীকার বা কবুল করে সরকারকে যে দলিল সই করে দিত, তাকে কবুলিয়ত বলা হত।

.যোগাযোগ ব্যবস্থা : যোগাযোগ ব্যবস্থার ক্ষেত্রে সুদীর্ঘ ও প্রশস্ত রাজপথ নির্মাণ শের শাহের অন্যতম শ্রেষ্ঠ কীর্তি। তিনি পূর্ববঙ্গের সোনারগাঁ থেকে পেশোয়ার পর্যন্ত ১৪০০ মাইল দীর্ঘ পথ নির্মাণ করেন, যা সড়ক-ই আজমস’ বা গ্র্যান্ড ট্রাঙ্ক রোড বা জি টি রোড নামে পরিচিত। তিনি আগ্রা থেকে বুরহানপুর ও আগ্রা থেকে যোধপুর পর্যন্ত রাস্তা নির্মাণ করেন। তিনি পথিক ও বণিকদের সুবিধার জন্য রাস্তার ধারে ধারে অনেক সরাইখানা নির্মাণ করেছিলেন। তিনিই প্রথম ঘোড়ার পিঠে ডাক আদানপ্রদানের ব্যবস্থা করেন।

উপসংহার : মধ্যযুগে মাত্র ৫ বছর রাজত্ব করে শের শাহ উন্নত শাসনকাঠামো রচনা করেন।তাই তিনি আজও ভারত ইতিহাসে স্মরনীয় হয়ে আছেন।

Click Here  To Download The Pdf

Model Activity Task 2021 September Model Activity Task Part – 6 | Class- 7 | Math মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ২০২১ | সেপ্টেম্বর সপ্তম শ্রেণী | গণিত | পার্ট -৬

8

Model Activity Task 2021 September

Model Activity Task Part – 6 | Class- 7 | Math

মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ২০২১ | সেপ্টেম্বর

সপ্তম শ্রেণী | গণিত | পার্ট -৬

নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর লেখ :

1.বহুমুখী উত্তরধর্মী প্রশ্ন (MCQs) :

(i) যখন কোনো ট্রেন কোন সেতু অতিক্রম করে তখন ট্রেনটিকে অতিক্রম করতে হবে

(a) ট্রেনটির নিজের দৈর্ঘ্য

(b) সেতুর দৈর্ঘ্য

(c) ট্রেনটির নিজের দৈর্ঘ্য + সেতুর দৈর্ঘ্য

(d) সেতুর দৈর্ঘ্য – ট্রেনটির নিজের দৈর্ঘ্য।

(ii) ত্রিভুজাকৃতি ক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল =

(a) (বাহুর দৈর্ঘ্য)2

(b) বাহুগুলির দৈর্ঘ্যের সমষ্টি

(c) 1/2 (ভূমির দৈর্ঘ্য + উচ্চতা)

(d) 1/2 ভূমির দৈর্ঘ্য x উচ্চতা।

(iii) a2 – b2 =

(a) (a+b)2

(b) (a-b)2

(c) (a+b) (a-b)

(d) (a+b)2 + (a-b)2

(iv) … রাস্তাসহ জমির দৈর্ঘ্য এবং রাস্তা বাদে জমির প্রস্থ হল যথাক্রমে 

(a) 23 মি., 21 মি.

(b) 29 মি., 21 মি.

(c) 26 মি., 21 মি.

(d) 26 মি., 15 মি.

সমাধানঃ

  1. সত্য/মিথ্যা লেখ (T/F):

(i) দুটি স্তম্ভ চিত্রকে পাশাপাশি এঁকে দুটি তথ্য সহজে তুলনা করার জন্য যে চিত্র আঁকা হয় সেই চিত্রটি হল দ্বিস্তম্ভ লেখ।

উ: সত্য

(ii) প্রথম ট্রেনের গতিবেগ x কিমি./ঘন্টা এবং দ্বিতীয় ট্রেনের গতিবেগ y কিমি./ঘন্টা। ট্রেন দুটি পরস্পর বিপরীত দিকে চললে 1 ঘন্টায় মোট যাবে (x-y) কিমি.

উ: মিথ্যা

(iii) চিত্রে, 1 2, কোণ জোড়াকে একান্তর কোণ বলা হয়।

উ: মিথ্যা

(iv) x-এর যেকোনো মানের জন্য, (x+5)(x+3)=x2+8x+15 –এর সমান চিহ্নের দুপাশে মান সমান হয়। তাই এটি একটি অভেদ।

উ: সত্য

3.সংক্ষিপ্ত উত্তরধর্মী প্রশ্ন :

(i) √2-এর দুই দশমিক স্থান, পর্যন্ত আসন্ন মান নির্ণয়

উ:

(ii) ত্রিভুজের সর্বসমতার শর্তগুলি লেখ। 

উ: ত্রিভুজের সর্বসমতার শর্ত হল-

(i)বাহু-বাহু-বাহু(S-S-S)

(ii)বাহু- কোণ- বাহু (S-A-S)

(iii)  কোণ – বাহু- কোণ (A-S-A)

(iv)সমকোণ- অতিভুজ- বাহু (R-H-S)

(iii) x+y =5 এবং xy =1 হলে, 8xy (x2+y2)-এর মান নির্ণয় কর। 

 

  1. ABC একটি ত্রিভুজ আঁকো যার BC = 5.5 সেমি, ABC = 60° ACB = 30°

90 মিটার লম্বা একটি রেলগাড়ি একটি স্তম্ভকে 25 সেকেন্ডে অতিক্রম করল। রেলগাড়ির গতিবেগ ঘন্টায় কত কিলোমিটার নির্ণয় কর। 

উ:

Click Here  to Download The Pdf

 

Model Activity Task 2021 September Model Activity Task Part – 6 | Class- 7 | English মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ২০২১ | সেপ্টেম্বর সপ্তম শ্রেণী | ইংরাজি | পার্ট -৬

2

Model Activity Task 2021 September

Model Activity Task Part – 6 | Class- 7 | English

মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ২০২১ | সেপ্টেম্বর

সপ্তম শ্রেণী | ইংরাজি | পার্ট

ACTIVITY 1

Read the following passage and answer the questions that follow:

In 1869, Bose joined Hare School and six years later he was admitted to St. Xavier’s School in Calcutta. He passed the Entrance Examination and joined St. Xavier’s College of Calcutta. It was here that he came in contact with Jesuit Father Eugene Lafont who played a significant role in developing his interest in natural science. Later, Bose went to England and secured admission in Christ College, Cambridge, to study Natural Science. In 1884, he received the Natural Science Tripos from the University of Cambridge and a BSc. Degree from the University of London.

Fill in the table with information from the passage:

  When What Happend
(i) 1869 Bose joined Hare School
(ii) 1875 Bose was admitted to St. Xavier’s School in Calcutta.
(iii) 1884

 

 

He received the Natural Science Tripos from the University of Cambridge and a BSc. Degree from the University of London.

Answer the following questions:

(i) From which school did J.C. Bose pass Entrance Examination?

Ans: J.C Bose passed Entrance Examination from St. Xavier’s School.

(ii) Who influenced Bose to study Natural Science?

Ans: Jesuit Father Eugene Lafont influenced Bose to study Natural Science.

(iii) In which college of England did Bose take admission?

Ans: Bose went to England and secured admission in Christ College, Cambridge, to study Natural Science

ACTIVITY 2

 Do as directed:

(i) The cheetah is the fastest animal. (Use Positive degree of the adjective)

Ans: No other animal is as fast as the cheetah.

(ii) Very few queens were as powerful as Elizabeth I. (Use Superlative degree)

Ans: Elizabeth was one of the most powerful queens.

(iii) No other girl of our school is so pretty as Tania. (Use Comparative degree)

Ans: Tania is prettier than other girl of our school. 

ACTIVITY 3

Match column A with column B:

  A B
(i) Philatelist One who collects stamps
(ii) Atheist A person who does not believe in the existence of God
(iii) Sculptor An artist who makes sculptures
(iv) Apiary A place where bees are kept
(v) Pessimist One who has the negative outlook in life
(vi) Inevitable Certain to happen

ACTIVITY 4

 Suppose your cousin has never been to your village. Write a letter (in about 70 words) to him/her describing your village and inviting him/her to visit your village.

 

Ajaypally

Durgapur

Pincode: 732101

My dear brother,

I am very happy that I got your letter yesterday, I am going to write something about our village to lure you to come visit here.

I am sure you will enjoy very much if you come. Our village is small but very charming. Our village is not as crowded town in which you live. You will have here fresh vegetables and pure milk in enough quantity. But the thing you will enjoy most in our village is beautiful natural scenery. There is a small river close to our village. The river flows with its own sweet will. It adds to the beauty of our village. I am sure you will be charmed with the calm and quiet atmosphere here.

I once again ask you to come. Do please come and stay with us for a few days and enjoy.No more today. With much love,

 

Affectionately yours,

Smriti

To,

Rabin Das

C/O Prabin Das

1 No B.B Road

Kolkata

Click here to download  The Pdf

Model Activity Task 2021 September Model Activity Task Part – 6 | Class- 7 | Bengali মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ২০২১ | সেপ্টেম্বর সপ্তম শ্রেণী | বাংলা | পার্ট -৬

29

Model Activity Task 2021 September

Model Activity Task Part – 6 | Class- 7 | Bengali

মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ২০২১ | সেপ্টেম্বর

সপ্তম শ্রেণী | বাংলা | পার্ট

. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও :

.বাইরের চলাটা আসল নয়।‘ – প্রকৃত চলা কোন্টি?

উঃ শিবতোষ মুখোপাধ্যায় ‘কার দৌড় কতদূর’ রচনায় বিভিন্ন প্রাণীর চলাচলের প্রতি নজর দিয়েছে। তবে বাইরের এই সব চলার মাঝে যা সত্য কারের চলা তা হল মানুষের মনের দ্রুত ছুটে  চলা তার সীমাহিন চারণ ক্ষেত্রে। মানুষের মনের গতিবেগ আলোর গতিবেগ সম্পন্ন। একমুহূর্তেই মানুষ বিশ্বময় ঘুরে আসতে পারে। সেই মনের অবাধ চলনকেই লেখক আসল চলা বলেছেন।

.জবাবটা জেনে নেব মেজদাকে খুঁচিয়ে।‘ – কোন্প্রশ্নের জবাব মেজদার কাছে মিলবে?

উঃ ‘নোট বই’ কবিতায় বক্তা তার মেজদার কাছ থেকে ঝোলাগুড় সাবানে না পটকায় দেয় এই প্রশ্নের উত্তর জানবেন।

.আপনি আমার সঙ্গে ঠাট্টা করছেন।‘ – কোন্কথার অবতারণালে বক্তারঠাট্টামনে হয়েছে?

উঃ বৃষ্টি বিজ্ঞানী পুরন্দর চৌধুরী অসীমাকে জানিয়েছিলেন যে তিনি লেক শ্রেভারের জল শুকিয়ে ফেলে মেঘ তৈরি করবেন, সেই মেঘ থেকে যদি বৃষ্টি হয় তবে তার ফলে হয়তো সাইবেরিয়াই এক ইঞ্চি বেশি বরফ জমবে। তার এই অবাস্তব কথা শুনে অসীমার মনে হয়েছিল তিনি বুঝি ঠাট্টা করছেন।

. জেমস এইচ, কাজিন্ কে ছিলেন?

উঃ ১৯১১ খ্রিস্টাব্দের পরবর্তী সময় অর্থাৎ ১৯১৯ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর  দক্ষিণ ভারত পরিক্রমা বেরিয়েছিলেন। সেখানে “থিয়সফিক্যাল কলেজ” এর অধ্যক্ষ এবং রবীন্দ্রনাথের বন্ধু ছিলেন জেমস এইচ, কাজিনস।

. ছবি আমি পরেও দেখেছি।‘ – কোন্দৃশ্যবর্ণনা প্রসঙ্গে একথা এসেছে?

উঃলেখক রামকুমার চট্টপাধ্যায় এক স্বদেশী সভায় প্রথমবার দেখেছিলেন মুখ ভর্তি পান নিয়ে গলায় বাঁধা হারমোনিয়াম বাজাতে বাজাতে কাজী নজরুল গান গাইছেন । এখানে এই দৃশ্যপটের কথা বলা হয়েছে, কবি নজ্রুলের এই একই ভঙ্গিতে গান গাওয়ার চিত্র লেখক  পরেও দেখেছেন।

.তাদের রাজত্ব হের অক্ষুণ্ণ কেমন‘ – কাদের রাজস্ব কেন অক্ষুণ্ণ রয়েছে বলে কবি মনে করেন?

উঃ বাংলা সাহিত্যের প্রথম মহিলা কবি কামিনী রায় প্রণীত স্মৃতিচিহ্ন নামাঙ্কিত কবিতায় কবি ব্যক্ত করেছেন যে, যারা মহান কার্য দ্বারা মানব সমাজের কল্যান করেছেন, সমাজ ও সংস্কৃতিকে তাদের অমর সৃষ্টি দ্বারা সমৃদ্ধ করেছেন তারা যুগের সীমানা পেরিয়েও মানুষের মনে অমর হয়ে রয়েছেন। তাই কালস্রোতেও তাদের সাম্রাজ্য অক্ষুন্ন রয়েছে।

.নীরব এখানে অমর কিষাণপাড়া।‘ – কিষাণপাড়াকেঅমরবলা হয়েছে কেন?

উঃ উদ্ধৃত কবিতাংশটি গৃহীত হয়েছে কবি সুকান্ত ভট্টাচার্য রচিত “চিরদিনের’ কবিতা থেকে। কৃষকেরা নিরন্তর কাজ করে চলে।দুর্ভিক্ষের পরেও কিষাণপাড়ায় মানুষ আবার কাজের মধ্য দিয়ে জেগে ওঠে। নিরবে তারা নিজ নিজ পেশায় কাজ করে চলে। দুর্ভিক্ষের হতাশা বা বিপন্নতা এখানে জীবনকে থামিয়ে দিতে পারে না। তাই কিষাণপাড়াকে কবি অমর বলেছেন।

. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর নিজের ভাষায় লেখো :

.জীবনের ৪৪০তে মানুষ বিশ্বকীর্তি স্থাপনা করেছে।‘ – মানুষের সেই কীর্তির কথাকার দৌড় কদ্দুররচনায় কীভাবে বর্ণিত হয়েছে?

উঃ শিবতোষ মুখোপাধ্যায় রচিত ‘কার দৌড় কদূর’ রচনায় লেখক বলেছেন- মানুষ এখন নিজে চলেই ক্ষান্ত নয়। জল, স্থল ও আকাশকেও সে তার বিচরণ ক্ষেত্রে পরিণত করতে চায়। তাই জাহাজ, রেল প্লেন জেট চালিয়ে সে সর্বক্ষেত্রকেই তার আয়ত্ত্বে নিয়ে এসেছে। কোন দুর্গম স্থান আর তার গতিকে রুদ্ধ করতে পারে না।তাই জীবনের ৪৪০ তে মানুষ বিশ্বকীর্তি স্থাপন করেছে।

.তুমি একটা স্পাই।‘ – কোন্পরিস্তিতিতে বক্তার একথা মনে হয়েছে?

উঃ সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় রচিত মেঘ-চোর গল্পে -আলোচ্য উক্তিটিতে স্পাই’  শব্দের অর্থ হল চর’ অর্থাৎ যে গুপ্ত সংবাদ আদানপ্রদান করে।

  বৃষ্টিবিজ্ঞানী পুরন্দর চৌধুরি অসীমাকে একথা বলেছেন । পুরন্দর চৌধুরিকে অসীমা তার পরিচয় হিসেবে বলেছিল যে সে তার হারিয়ে যাওয়া ভাইয়ের কন্যা অর্থাৎ তার ভাইজি। কিন্তু পুরন্দরের লেক শ্রেভারের সব জল বাষ্প করে তা দিয়ে মেঘ তৈরি করে সাইবেরিয়াতে পাঠানোর মতো বিপদজনক পরিকল্পনা শুনে অসীমা তার নিজের পরিচয় দেয়।সে জানায় যে সে কারপভের মেয়ে এবং সে প্রকৃতিকে আসন্ন ধ্বংসের হাত থেকে বাঁচাতে ছোট্ট রিভলবার বার করে পুরন্দর কে থামায়। এই সব কাণ্ড দেখে ও অসীমার আসল পরিচয় পেয়ে বক্তা পুরন্দর অসীমাকে স্পাই বলেছিলেন।

. সরলা দেবী তাঁরজীবনের ঝরাপাতাগ্রন্থে রবীন্দ্রসঙ্গীত সম্পর্কে কোন্তথ্য পরিবেশন করেছেন?

উত্তরঃ আমার সোনার বাংলা’ গানটি প্রথম গাওয়া হয় ১৯০৫, আগস্ট মাসের ২৫ তারিখে। এই গানটির সুরের বিষয়ে সরলাদেবী তাঁর জীবনের ঝরা পাতা’ গ্রন্থে বেশ কিছু তথ্য দিয়েছেন। তিনি জানিয়েছেন, কর্তা দাদামহাশয় চুঁচুড়ায় থাকার সময়  বোটের মাঝিদের কাছ থেকে অনেকগুলি বাউল আঙ্গিকের গান সংগ্রহ করেছিলেন সরলাদেবী। রবীন্দ্রনাথ এই গানগুলি মন দিয়ে শুনতেন এবং সেই সুর অনুসারে নিজের গান রচনা করতেন। আমার সোনার বাংলা’ হল তেমন একটি গান যা বোটের মাঝির কাছ থেকে আহরিত এবং সরলা দেবীর সুরে বসানো।

.এই ছিল তখনকার কোনো স্বদেশিং মিটিংএর রীতি।‘ – রীতিটি কী?

উত্তরঃ রামকুমার চট্টোপাধ্যায় কাজী নজরুলের গান’ শীর্ষক গদ্যাংশে যে সময়ের কথা বলেছেন, সেই সময়ে যে কোন স্বদেশি মিটিং -এর রীতিই ছিল নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর বক্তৃতার আগে কাজী নজরুল ইসলামের সংগীত পরিবেশন করতেন। কবি মুখ ভর্তি পান নিয়ে গলায় বাঁধা হারমোনিয়াম বাজাতে বাজাতে গান করতেন এবং শ্রোতারা তন্ময় হয়ে তা শুনতো, তারপরেই সৌমকান্তি, দিব্যপুরুষ নেতাজি তার দৃঢ় কণ্ঠের ভাষনের মাধ্যমে দেশবাসীকে সংগ্রামের জন্য উজ্জীবিত করতেন।

.সবুজ ফসলে সুবর্ণ যুগ আসে।‘ – উদ্ধৃতাংশের তাৎপর্য বিশ্লেষণ করো।

উঃ উদ্ধৃত কবিতাংশটি গৃহীত হয়েছে কবি সুকান্ত ভট্টাচার্য রচিত  চিরদিনের কবিতা থেকে ৷

  ১৩৫০ সালে দুর্ভিক্ষের দিনে মানুষের কি অসহায় অবস্থা হয়েছিল সেই গল্পের কথা বলা হয়েছে। ভয়াবহ দুর্ভিক্ষের পর আবার নতুন করে বেঁচে থাকার প্রচেষ্টা শুরু হয়। চারিদিকে দেখা যায় প্রাণের স্পন্দন। পরিশ্রমি গ্রামের কৃষক, তাঁতি, জেলে দুর্ভিক্ষের কষাঘাতকে অগ্রাহ্য করে দৈন্দিন কাজে মেতে ওঠে। তারা তারা পাখির ডাকে ঘুম থেকে উঠে সারাটা দুপুর ধরে কাজ করে। অবশেষে পরিশ্রমের ফল দেখা দেয়।কৃষক-বধূ জল আনতে গিয়ে থমকে দাঁড়ায় পথে৷ তার চোখে পড়ে মাঠ ভরে গেছে সবুজ কচি ধানে, ভবিষ্যতের সুদিনের স্বপ্ন দেখে সে।

. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও :

., , এই তিন বর্ণের পরের শব্দের মধ্যে > হয়।‘ – প্রতিক্ষেত্রে একটি করে উদাহরণ দাও।

উত্তরঃ ঋণ , বর্ণ , স্মরণ, বরণ, তৃণ, শীর্ণ , ঘৃণা ইত্যাদি।

.পিতৃ মাতৃ শব্দের যোগ হলে স্বসৃ শব্দের প্রথম স্হয় ষ।‘ – উদাহরণ দাও।

উত্তরঃ মাতুঃষাসা বা মাতৃম্বাসা [ মাতুঃ + স্বসৃ, মাতৃ + স্ব)- এর বাংলা অর্থ হল-

মায়ের ভগিনি , মাসি।

  পিতৃম্বাসা( পিতৃ + স্ব)- এর বাংলা অর্থ হল – বাবার ভাই- কাকু, জেঠু।

. ভাবপ্রকাশক ধ্বন্যাত্মক শব্দের প্রয়োগে একটি বাক্য রচনা করো।

উঃ বাগানে টকটকে  লাল জবা ফুল ফুটেছে। এখানে টকটকে  হল ভাবপ্রকাশ ধন্যাত্মক শব্দ।

Click Here To download  The Pdf

Model Activity Task 2021 September Model Activity Task Part – 6 | Class-6 | Health & Physical Education মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ২০২১ | সেপ্টেম্বর ষষ্ঠ শ্রেণী| স্বাস্থ্য ও শারীরশিক্ষা | পার্ট -৬

6

Model Activity Task 2021 September

Model Activity Task Part – 6 | Class-6 |

Health & Physical Education

মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ২০২১ | সেপ্টেম্বর

ষষ্ঠ শ্রেণী| স্বাস্থ্য ও শারীরশিক্ষা | পার্ট

স্বাস্থ্য শিক্ষা যোগাসন

শূণ্যস্থান পূরণ কর।

(ক)স্বাস্থ্য অমুল্য সম্পদ।

(খ) মধুমেহ  অসংক্রামক  ব্যাধি।

(গ)বিশুদ্ধ বায়ু বর্ণ ও গন্ধ হীন হবে।

(ঘ)  কলেরা এক প্রকার সংক্রামক রোগ।

২। নিম্নের ফাঁকা ছকটি পূরণ কর।

ইন্দ্রিয়ের যত্ন ইন্দ্রিয়ের যত্নের নিয়মগুলি বর্ণনা কর
কি করবে কি করবে না
চোখ (i)পরিষ্কার ঠাণ্ডা জল দিয়ে চোখ পরিষ্কার করা উচিত

(ii)ভিটামিন A ও D যুক্ত খাবার খাওয়া উচিত।

(i)টিভি, মোবাইলের স্ক্রিনের দিকে বেশিক্ষন থাকা উচিত না।

(ii)কম বা বেশি আলোয় পড়াশোনা করা উচিত না

ত্বক (i)নিয়মিত ঠাণ্ডা জলে স্নান করা উচিত

(ii)জীবানুমুক্ত সাবান ব্যবহার করতে হবে

(i)অস্বাস্থ্যকর কাপড়ের পোশাক পরা উচিত না

(ii)কেমিক্যালযুক্ত সাবান ও প্রসাধনী ব্যবহার করা উচিত না

দাঁত (i)প্রতিদিন সকালে উঠে ও রাতে শুতে যাওয়ার আগে দাঁত মাজতে হবে

(ii)দাতের সমস্যা হলে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে

(i)পান, তামাক খাওয়া কঠোরভাবে নিষেধ

(ii)দাঁতে কাঠি বা টুথপিক দিয়ে অতিরিক্ত খোঁচান উচিত না

 

নীচের তালিকায় কোনোটি সুঅভ্যাস কোনটি কুঅভ্যাস তা লেখ

(ক) ভোরে ঘুম থেকে ওঠা

(খ) নিয়মিত দাঁত মাজা

(গ) দৈহিক পরিষ্কার- পরিচ্ছন্নতার অভ্যাস

(ঘ) নিয়মিত ব্যায়াম করা

(ঙ) মিথ্যা কথা বলা

(চ) নিয়মিত ফাস্ট ফুড খাওয়া

(ছ) যত্র তত্র থুথু ফেলা

(জ) হাতে থুথু দিয়ে বইয়ের পাতা উলতানো

(ঝ) দাঁত দিয়ে নখ কাটা

(ঞ) খেলাধুলা করা

 

সুঅভ্যাস

কুঅভ্যাস

(ক) ভোরে ঘুম থেকে ওঠা (ঙ) মিথ্যা কথা বলা
(খ) নিয়মিত দাঁত মাজা (চ) নিয়মিত ফাস্ট ফুড খাওয়া
(গ) দৈহিক পরিষ্কার- পরিচ্ছন্নতার অভ্যাস (ছ) যত্র তত্র থুথু ফেলা
(ঘ) নিয়মিত ব্যায়াম করা (জ) হাতে থুথু দিয়ে বইয়ের পাতা উলতানো
(ঞ) খেলাধুলা করা (ঝ) দাঁত দিয়ে নখ কাটা

 

নিচের যোগাসনের ভঙ্গিগুলি শনাক্ত করে ছবির নীচের ফাঁকা ঘরে যোগাসনটির নাম লেখ

(ক)উ: পবনমুক্তাসন

(খ)উ: চক্রাসন

৫। নিজের মতো করে লেখো

() সু অভ্যাস গঠনের নিয়ম গুলি লেখো।

১. দীর্ঘ মানসিক প্রত্যয়:- সু – অভ্যাস গঠন করতে হলে দৃঢ় মানসিক প্রত্যয় দরকার। দৃঢ় প্রতিজ্ঞা নিয়ে কাজ শুরু করলে যে – কোনো সু – অভ্যাস গঠন করা যায়। প্রতিদিন যদি সকালে ঘুম থেকে ওঠার অভ্যাস গঠন করতে চাও , তবে যতই ঘুম পাক ভোরে উঠতেই হবে এবং মানসিকভাবে প্রস্তুত হয়ে নির্দিষ্ট সময়ে শুতে হবে

২. সুদ্দেশ্য:- সু-অভ্যাস গঠনের জন্য যেন সদুদ্দেশ্য থাকে। ভালো উদ্দেশ্য নিয়েই সু – অভ্যাস গড়ে ওঠে।

৩. শারীরিক ও মানসিক তৎপরতা:- সু- অভ্যাস গঠন করতে হলে শারীরিক ও মানসিক তৎপরতা দরকার। সময় নষ্ট না কবে সাথে সাথে দ্রুততার সঙ্গে কাজে নেমে পড়তে হবে।

৪. নিয়মিত অভ্যাস:–  সু – অভ্যাস গঠন করতে হলে কাজটা বারবার বা নিয়মিত করতে হবে। একদিন করে বসে থাকলে, অভ্যাস গঠন করা সেটি অভ্যাস হবে না।

() অসংক্রামক রোগের কারণগুলি তালিকাভুক্ত কর

(ক) জিনগতভাবে পূর্বপুরুষ থেকে আসতে পারে।

(খ) অসংযমী জীবনযাপন করলে।

(গ) অপুষ্টিজনিত কারণে ( অতিপুষ্টি ও উনপুষ্টি দুটি কারণেই)।

(ঘ) ভিটামিন ও খনিজ লবণের অভাবে।

(ঙ) যথোপযুক্ত ব্যায়াম বা শারীরিক সঞ্চালনের অভাবে ( এগুলিকে বলা হয় গতিহীনতাজনিত রোগ , বা হাইপোকাইনেটিক ডিজিস)।

(চ) অতিরিক্ত মানসিক চাপের কারণে।

(ছ) প্রতিদিন এক ঘণ্টার বেশি সময় ধবে মধ্যম মাত্রার শরীরচর্চা না করা।

(জ) ভেজাল রং দেওয়া , রাসায়নিক পদার্থ মেশানো  খাবার খাওয়া।

Click Here  To Download The Pdf

 

Model Activity task 2021 September Model Activity Part – 6 | Class-6 | Geography মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ২০২১ | সেপ্টেম্বর ষষ্ঠ শ্রেণী| পরিবেশ ও ভূগোল | পার্ট -৬

0

Model Activity task 2021 September

Model Activity Part – 6 | Class-6 | Geography

মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ২০২১ | সেপ্টেম্বর

ষষ্ঠ শ্রেণী| পরিবেশ ও ভূগোল | পার্ট

বিকল্প থেকে ঠিক উত্তরটি নির্বাচন করে লেখ

. উত্তর আমেরিকা ইউরোপের মাঝ বরাবর অবস্থিত মহাসাগরটি হল

ক) প্রশান্ত মহাসাগর  ) আটলান্টিক মহাসাগর   গ )ভারত মহাসাগর ঘ) সুমেরু মহাসাগর

, পশ্চিমবঙ্গের জলবায়ুর প্রকৃতি

)উষ্ণআদ্র খ) শীতল- আদ্র গ) শীতল- শুষ্ক ঘ) উষ্ণ- শুষ্ক

. ভারতের একটি পশ্চিমবাহিনী নদী হল

ক)কাবেরী খ) গোদাবরী ) নর্মদা  ঘ) মহানদী

স্তম্ভ মেলাওঃ

স্তম্ভ স্তম্ভ
২.১ আদ্রতা ii) হাইগ্রোমিটার
২.২ ভারতের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ iii) গডউইন অস্টিন
২.৩ অখণ্ড স্থল্ভাগ i)প্যানজিয়া

 

সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও

. বিকিরণ পদ্ধতিতে কীভাবে পৃথিবীর বায়ুমন্ডল উত্তপ্ত হয়?

উঃ সূর্য থেকে বিকিরণ পদ্ধতিতে আগত তাপশক্তি বায়ুমণ্ডলের মধ্য দিয়ে এলেও বায়ুমণ্ডলকে উত্তপ্ত না করে প্রথমে কঠিন ভূপৃষ্ঠকে উত্তপ্ত করে । ভূপৃষ্ঠের তাপ বিকীর্ণ হওয়ার ফলে ভূপৃষ্ঠের সংলগ্ন বায়ুস্তর উত্তপ্ত হয় । ভূপৃষ্ঠের সংলগ্ন বায়ু উত্তপ্ত ও হালকা হয়ে উপরে চলে যায় । তখন উপরের শীতল বায়ু এখানকার শূন্যস্থান পূরণ করতে ছুটে আসে । সেও আবার উত্তপ্ত হয়ে উপরে উঠে যায় । এইভাবে নীচ থেকে উপরে ও উপর থেকে নীচে বায়ু চলাচলের ফলে পরিচালন ক্রিয়ায় বায়ুমণ্ডল উত্তপ্ত হয় ।

. বিশ্ব উষনায়নের কারণে পৃথিবীর শীতলতম মহাদেশ কীভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে?

উঃ দক্ষিণ মেরুতে চিরতুষারে ঢাকা অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশের আবহাওয়া, প্রাকৃতিক পরিবেশ সারা পৃথিবীর জলবায়ুর ভারসম্য রক্ষা করে। কিন্তু বিশ্ব উষনায়ন, ওজোন স্তর ক্ষয়, বায়ুদূষণ ইত্যাদির কারনে অ্যান্টার্কটিকার দুষণ্মুক্ত বিশুদ্ধ প্রাকৃতিক পরিবেশ, মেঘমুক্ত স্বচ্ছ আকাশ , নির্মল বাতাস সবকিছুই এখন চরম সঙ্কটে। ক্রমাগত গরম বাড়ার ফলে প্রতিদিন একটু একটু করে গলে যাচ্ছে অ্যান্টার্কটিকার বরফ।ফলে মহাদেশের আয়তন কমে যাচ্ছে। ক্রিল , সিল, পেঙ্গুইন সবারই সংখ্যা কমে যাচ্ছে। নষ্ট হচ্ছে অ্যান্টার্কটিকার প্রাকৃতিক ভারসম্য।

অরণ্য সংরক্ষণ করা কেন প্রয়োজন বলে তুমি মনে কর?

উঃ অরন্য আমাদের বন্ধু। অরন্যকে রক্ষা করা প্রয়োজন কারন অরণ্য আমাদের-

(ক) গাছ বায়ু থেকে কার্বনডাইঅক্সাইড গ্রহণ করে, এবং আমাদের অক্সিজেন প্রদান করে ।

(খ) অরণ্য বৃষ্টিপাত ঘটাতে সাহায্য করে।

(গ) অরণ্য বন্যা ও ক্ষরা নিয়ন্ত্রন করে।

(ঘ) অরণ্য থেকে আমরা মধু, মোম , আঠা , রজন, কাঠ ইত্যাদি পেয়ে থাকি।

(ঙ) অরণ্য মৃত্তিকা ক্ষয় রোধ করে।

(চ) বন্য প্রাণীর আশ্রয়স্থল, বাস্তুতন্ত্রের ভারসম্য রক্ষা করে।

তাই পৃথিবীকে বসবাসের যোগ্য রাখতে আমাদের অরন্যকে রক্ষা করা প্রয়োজন

Click here To Download The Pdf

 

error: Content is protected !!