Monday, June 16, 2025
Home Blog Page 6

Model Activity Task 2022 February Class 5| Math | Part-2 মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক-২০২২| ফেব্রুয়ারী পঞ্চম শ্রেণী | গ্ণিত | পার্ট –২ |

0

Model Activity Task 2022 February

Class 5| Math | Part-2

মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক২০২২| ফেব্রুয়ারী

পঞ্চম শ্রেণী | গ্ণিত | পার্ট |

পূর্ণমান -১৫

৩। (ক) ৩,৬, ৯, ৭ এবং ৫ সংখ্যাগুলি দিয়ে গঠিত পাঁচ অংকের ক্ষুদ্রতম ও বৃহত্তম সংখ্যা দুটি লেখো।

সমাধানঃ ৩,৬, ৯, ৭ এবং ৫ সংখ্যাগুলি দিয়ে গঠিত পাঁচ অংকের ক্ষুদ্রতম সংখ্যা হল= ৩৫৬৭৯

৩,৬, ৯, ৭ এবং ৫ সংখ্যাগুলি দিয়ে গঠিত পাঁচ অংকের বৃহত্তম সংখ্যা হল= ৯৭৬৫৩

(খ) ৯০০০৯ সংখ্যাটিকে স্থানীয় মানে বিস্তার করে লেখো

সমাধানঃ

৯×১০০০০+ ৯×১

=৯০০০০+৯

(গ) ৪০ এর উপরে ৬ এর দুটি গুণিতক লেখো

সমাধানঃ

৬×৭= ৪২

৬×৮= ৪৮

∴৪০ এর উপরে ৬ এর দুটি গুণিতক হল= ৪২,৪৮

৪।(৩৭০২৯+১) সংখ্যাটিকে বল ও কাঠির সাহায্যে প্রকাশ কর।

সমাধানঃ

৩৭০২৯+১= ৩৭০৩০

 Click Here To download  The Pdf

 

Model Activity Task 2022 February Class 5| English | Part-2 মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক-২০২২| ফেব্রুয়ারী পঞ্চম শ্রেণী | ইংরাজি | পার্ট –২ |

0

Model Activity Task 2022 February

Class 5| English | Part-2

মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক২০২২| ফেব্রুয়ারী

পঞ্চম শ্রেণী | ইংরাজি | পার্ট |

পূর্ণমান -১৫

Read the passage carefully and answer the following questions :

Gandhiji visited different places to collect funds for India’s freedom struggle. Once he visited Odisha. There he met an old woman. She could not stand straight. Her hair was grey. Her sari was torn. She went near Gandhiji and touched his feet. Then she gave him a coin. Jamanlal Bajaj’s duty was to keep the funds. He asked Gandhiji for the coin, but Gandhiji refused. Jamanlal was surprised. “I keep thousands of rupees,” Jamanlal said. “This coin is worth much more than those thousands,” Gandhiji told him. “If a man has lakhs, he can give a thousand or two. But this coin was perhaps all she had. What a great sacrifice! So, I value this coin more than a crore of rupees,” Gandhiji explained. He kept that coin with him forever.

Activity 1

Choose the correct answer from the given alternatives: [1×3=3]

(i)Gandhiji visited-        

(a) Maharashtra   (b) Gujarat

(c) Odisha            (d) Kerala

(ii) The old woman gave Gandhiji a

(a) saree   (b) dhoti

(c) rupees (d) coin

(iii) The woman could not stand straight because

(a) she was old   (b) she was sick

(c) she had disability (d) she wanted to show respect

Activity 2

Answer the following questions: [2×3 = 6]

  • Why did Gandhiji visit different places ?

Ans- Gandhiji visited different places to collect funds for India’s freedom struggle.

  • Where did Gandhiji meet the old woman ?

Ans- Gandhiji met the old woman in Odisha.

  • Whose duty was to keep funds ?

Ans- Jamanlal Bajaj’s duty was to keep the funds.

Activity 3

Fill in the blanks with ‘a’ or ‘an’ or ‘the’: [1×3= 3]

(a) Can you give me a one rupee coin?

(b) Kanchenjunga is the third highest Mountain in the world.

(c) I saw a peacock in the park.

Activity 4

Make sentences with the following words: [1×3 = 3]

(a) freedom: My great grand father was a freedom fighter.

(b) happy: My dog Tommy is a happy dog.

(c) friend: My friends play with me.

Click Here To Download The Pdf

Model Activity Task 2022 February Class 5| Bengali | Part-2 মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক-২০২২| ফেব্রুয়ারী পঞ্চম শ্রেণী | বাংলা | পার্ট –২ |

0

Model Activity Task 2022 February

Class 5| Bengali | Part-2

মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক২০২২| ফেব্রুয়ারী

পঞ্চম শ্রেণী | বাংলা | পার্ট |

পূর্ণমান -১৫

১ .ঠিক উত্তরটি বেঁছে লেখো

১.১ “বুনো হাঁস “ গল্পের ঘটনাস্থল-

(ক)চিন

(খ) ভারতের লাডাক

(গ)সাইবেরিয়া

(ঘ) আলাস্কা

১.২ বাড়ির জন্য মন কেমন করত

(ক)বুনো হাঁসদের                    (খ) জওয়ানদের

(গ) ডাক কর্মীদের                   (ঘ) সাংবাদিকদের

১.৩ বুনো হাঁসদের খাদ্য তালিকায় যেটি ছিল না-

(ক)টিনের মাছ                        (খ) মাংস

(গ) তরকারি                (ঘ) ফলের কুচি

২ নীচের প্রশ্নগুলির একটি বাক্যে উত্তর দাও

২.১ ‘ এখন যদি আকাশের দিকে চেয়ে দেখো’ – কি দেখা যাবে?

উঃ এখন আকাশের দিকে তাকালে দেখা যাবে যে দলে দলে বুন হাঁস তীরের ফলার মতো উত্তর দিকে উড়ে চলেছে।

২.২ বরফ পড়তে শুরু করলেই জোয়ানরা কি করল?

উঃ বরফ পড়তে শুরু করলে জোয়ানরা আহত হাঁসটিকে তাবুতে নিয়ে এল।

২.৩একদিন সকালের কাজ সেরে এসে জোয়ানরা কি দেখল?

উঃ  একদিন সকালে কাজ সেরে এসে জোয়ানেরা দেখল বুনো হাঁস দুটি উড়ে চলে গেছে।

৩ নীচের প্রশ্নগুলির সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও

৩.১’ একদিন একটা বুনো হাঁস দল ছেড়ে নেমে পড়ল। ‘ তারপর কি ঘটল?

উঃ বুনো হাঁসটি ঝোপের উপর অসুস্থ হয়ে নেমে পড়ায় তার সঙ্গীটিও নেমে তার চারপাশে উড়তে লাগলো। বরফ পড়া শুরু হতেই জোয়ানরা আহত হাঁসটিকে নিয়ে তাবুতে ফিরে এল ও তার শুশ্রূষা করতে শুরু করল। অপর হাঁসটিও তার পিছনে তাবুতে ঢুকল। এরপর থেকে হাঁস দুটি তাবুতেই মুরগী রাখার খাচায় থাকার জায়গা পেল।

৩.২’… জওয়ানদের একটা আনন্দেরই কাজ হয়ে দাঁড়াল’ – তাদের আনন্দের কাজটি কি ছিল?

উঃ  একটি ডানা জখম হওয়া বুনো হাঁস ও তার সঙ্গীকে জোয়ানরা তাদের তাবুতে আশ্রয় দিয়েছিল, তাদের টিনের কৌটোর মাছ, তরকারী , ফলের কুচি ইত্যাদি খেতে দিত। মুরগী রাখার খাচায় তারা আশ্রয় পেয়েছিল। তাদের দেখভাল করার কাজটি ছিল জোয়ানদের কাছে আনন্দের।

৩.৩ একটি আহত হাঁসের প্রতি তার দলের আর একটি অনুভূতি ‘ বুনো হাঁস’ গল্পে কীভাবে প্রকাশ পেয়েছে?

উঃ আহত হাঁসকে ডানা ভেঙ্গে নিচে পড়ে যেতে দেখে তার সঙ্গী হাঁসটিও দল ছেড়ে তার সঙ্গে নেমে পড়ে। এমনকি জোয়ানরা আহত হাঁসটির কাছে গেলে সে তার বন্ধুকে বাঁচানোর জন্য তাদের দিকে তেড়ে আসে। আহত হাঁসটি যখন একটু একটু করে সেরে উঠল তখন সে চাইলে উড়ে যেতে পারত। কিন্তু সে যাই নি।এভাবেই আহত হাঁসের প্রতি তার বন্ধু হাঁস পরম বন্ধুর মতো আচারণ করেছিল।

৪ নীচের প্রশ্নটির উত্তর নিজের ভাষায় লেখো

‘এমনি করে সারা শীত দেখতে দেখতে কেটে গেল’ – শীত কেটে যাওয়ায় প্রকৃতিতে কি কি পরিবর্তন দেখা গেল।

উঃ শীত কাটার পর নীচের পাহাড়ের বরফ গলে গে্ল।বরফ সরে যাওয়ায় সবুজ ঝোপঝাড় বেরিয়ে পড়লো। ন্যাড়া গাছে আবার পাতা ও ফুলের কুঁড়ি গজিয়ে উঠল। আর যে সব পাখিরা শীতের সময় দক্ষিণে গেছিল তারা আবার উত্তর দিকে ফিরতে লাগলো।

 Click Here To Download  The Pdf

Kolingo Deshe Jhor Bristi| Boro o Choto Proshno-uttor| কলিঙ্গ দেশে ঝড় বৃষ্টি|প্রশ্ন-উত্তর

0

কলিঙ্গ দেশে ঝড় বৃষ্টি

মুকুন্দরাম চক্রবর্তী

নম্বরের প্রশ্নউত্তর

) ঈশান বলতে কোন দিক বোঝায়?

উঃ উত্তর-পুর্ব দিককে বোঝায়।

)’ কলিঙ্গ দেশে ঝড় বৃষ্টিকবিতাটি কোন কাব্যগ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে?

উঃ মুকুন্দরাম চক্রবর্তীর লেখা চন্ডীমঙ্গল কাব্যগ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে।

) চারিদিকে অন্ধকার হয়ে যাওয়ার কারন কি?

উঃ আকাশ মেঘে ঢেকে যাওয়ার কারনে চারিদিকে অন্ধকার হয়েছে।

) হরিত শব্দটির অর্থ কি?

উঃ সবুজ

) মহি শব্দের প্রতিশব্দ লেখ।

উঃ ধরা, পৃথিবী

) সোঙরে শব্দের অর্থ কি?

উঃ স্মরণ করা

) কলিঙ্গ দেশের লোক কাকে স্মরন করে?

উঃ কলিঙ্গ দেশের লোক জৈমিনি মুনিকে স্মরণ করে।

) কলিঙ্গবাসীর জৈমিনিকে স্মরন করার কারন কি?

উঃ জৈমিনি মুনি বজ্রপাত নিবারণ করতে পারেন তাই বজ্রাঘাতের থেকে রক্ষা পেতে তারা তাকে স্মরণ করেছে।

) ‘বিপাকে ভবন ছাড়ি প্রজা দিল রড়’- রড় শব্দের অর্থ কি?

উঃ রড় শব্দের অর্থ হল দৌড়ানো

) চণ্ডীর আদেশ কে পেয়েছিলেন?

উঃ বীর হনুমান চণ্ডীর আদেশ পেয়েছিলেন।

) চণ্ডী হনুমানকে কি আদেশ দিয়েছিলেন?

উঃ চণ্ডী হনুমানকে মঠ- অট্টালিকা ভাঙ্গার আদেশ দিয়েছিলেন।

) আছুক শব্দের অর্থ কি?

উঃ আছুক শব্দের অর্থ থাকুক।

) কবিতায় শিল পরাকে কার সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে?

উঃকবিতায় শিল পরাকে ভাদ্র মাসের তাল পড়ার সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে।

) কবি মুকুন্দরাম চক্রবর্তী কোন সময়ের মানুষ?

উঃ  ষোড়শ শতাব্দীর।

) কারা ধুলায় আচ্ছাদিত হয়েছিল?

উঃ সবুজ মাঠের প্রান্তর গাছপালা।

) জৈমিনি কে?

উঃ জৈমিনি একজন বাকসিদ্ধ ঋষি, কথিত আছে যে এনার নাম স্মরণ করলে বজ্রপাত বন্ধ হয়।

নম্বরের প্রশ্নের উত্তর।

()‘দেখিতে না পায় কেহ অঙ্গ আপনার।

কেন এমন পরিস্থিতি হয়েছিল

উত্তর: উদ্ধৃত পঙ্কতিটি কবি মুকুন্দ চক্রবর্তীর লেখা ‘কলিঙ্গ দেশে ঝড় বৃষ্টি’ কাব্যাংশে আমরা দেখি যে দেবী চন্ডীর আদেশে কলিঙ্গ দেশে প্রবল ঝড়বৃষ্টি শুরু হয়েছে।চারিদিকের আকাশ মেঘে আচ্ছন্ন হওয়ায় সমগ্র কলিঙ্গদেশ অন্ধকারে ঢাকা পড়ে, ফলে কলিঙ্গবাসী নিজেদের অঙ্গ দেখতে পাচ্ছে না।

()‘বিপাকে ভবন ছাড়ি প্রজা দিল রড়।।

প্রজারা কোন বিপাকে পড়েছিল ?

উত্তর: মা চন্ডীর আদেশে কলিংদেশে প্রচন্ড ঝড় বৃষ্টি শুরু হয়। প্রবল বজ্রপাত ও মুষল্ধারে বৃষ্টি পরতেই থাকে,নদীতে বান ডাকে এবং এই দুর্যোগের ফলে ঘর বাড়ি দুড়মুড় শব্দে ভেঙ্গে পড়তে থাকে। এখানে এই বিপাকের কথাই বলা হয়েছে।

()‘চারি মেঘে জল দেয় অষ্ট গজরাজ।

– ‘চারি মেঘবলতে কী বোঝ? ‘অষ্ট গজরাজ’-এর পৌরাণিক অনুষঙ্গটি কী

উত্তরঃ উদ্ধৃত উক্তিটি কবি মুকুন্দ চক্রবর্তীর লেখা ‘কলিঙ্গ দেশে ঝড় বৃষ্টি’ কাব্যাংশ থেকে নেওয়া হয়েছে। পুরাণ মতে ‘চারি মেঘ’হল সংবর্ত, আবর্ত, পুষ্কর ও দ্রোণ।

পৌরাণিক মতে উক্ত চার রকম মেঘের বাহন হল অষ্ট গজরাজ তথা ঐরাবত, পুণ্ডরীক, বামন, কুমুদ, অজ্ঞান, পুষ্পদন্ত, সার্বভৌম ও সুপ্রতীক। এরা দিকগজ নামে পরিচিত। কবিতা অনুসারে বলা যায় ঐ আটটি হাতি চাররকম মেঘের সাহায্যে কলিঙ্গদেশে প্রবল বৃষ্টিপাত ঘটায়। ফলে সমগ্র কলিঙ্গদেশ জলমগ্ন হয়ে পড়ে।

()‘ভাদ্রপদ মাসে যেন পড়ে থাকা তাল’ – কোন্ প্রসঙ্গে উদ্ধৃতিটির অবতারণা করা হয়েছে?

উত্তর: কবি মুকুন্দরাম চক্রবর্তী রচিত কলিঙ্গদেশে ‘ঝড় বৃষ্টি’ কাব্যাংশে কলিঙ্গদেশে ভয়াবহ ঝড় বৃষ্টি শুরু হয়েছিল। বৃষ্টি ও বজ্রপাতের সঙ্গে শিলা বৃষ্টিও শুরু হয়। অত্যন্ত বড় আকৃতির শিলাগুলি প্রজাদের ঘরবাড়ির উপর আছড়ে পড়ে তাদের চাল ভেদ করে মেঝেতে এসে পড়তে থাকে ঠিক যেভাবে ভাদ্র মাসের পাকা তাল ভূপতিত হয়। ঘরবাড়ি , অট্টালিকা ধ্বংসকারী বিশাল শিলাগুলির আকৃতি বোঝাতে কবি উদ্ধৃতিটির অবতারণা করেছেন।

()‘চণ্ডীর আদেশ পান বীর হনুমান।চণ্ডীর আদেশে বীর হনুমান কী করেছিল

উত্তর: দেবী চণ্ডী বীর হনুমানকে কলিঙ্গদেশকে বিধ্বস্ত করার আদেশ দিয়েছিলেন। দেবী চণ্ডীর আদেশে নেমে আসা ভয়ানক প্রাকৃতিক দুর্যোগে কলিঙ্গ যখন বিপর্যস্ত তখন বীর হনুমান তার ধ্বংসলীলা শুরু করেন। কলিঙ্গ দেশের মথ, অট্টালিকা তিনি ভেঙ্গে চুরমার করে দেন, তার আঘাতে সব বাড়ি ঘর ধূলায় মিশিয়ে যায়।

()“অম্বিকামঙ্গল গান শ্রী কবি কঙ্কণ “ – ‘অম্বিকামঙ্গলশ্রী কবি কঙ্কণের পরিচয় দাও।

উঃ উদ্ধৃতাংশে ‘অম্বিকামঙ্গল’ বলতে কবি মুকুন্দ চক্রবর্তীর লেখা ‘ চন্ডীমঙ্গল’ কাব্যগ্রন্থের কথাই বলা হয়েছে। কবির অপর নাম হল কবি কঙ্কণ। আসলে শিশুকাল থেকেই কবি মুকুন্দরাম লেখাপড়ার সঙ্গে সঙ্গে দেবতাদের নিত্য সেবা করতেন এবং নিজের রচনা করা পদ্য গান হিসাবে গাইতেন। তাই এখানে কবি বলেছেন তিনি অম্বিকামঙ্গলের গান গাইছেন।

()ধুলায় আচ্ছাদিত হল যে ছিল হরিত/ উলটিয়া  পড়ে  শস্য  প্রজা  চমকিতউদ্ধৃতাংশটির অর্থ লেখ

উঃ উদ্ধৃত অংশটি মুকুন্দরাম চক্রবর্তী রচিত ‘কলিঙ্গ দেশে ঝড় বৃষ্টি’ কবিতার অংশ।

গাছপালার সাধারণ রং হল সবুজ। কিন্তু মা  চন্ডীর আদেশে কলিঙ্গ দেশে যে প্রবল ঝড় উঠেছিল তার ফলে সবুজ রঙের সকল উদ্ভিত ধূলোতে ঢাকা পড়েছে। শুধু তাই নয়,মাঠে  যত শষ্য সঞ্চিত ছিল সেগুলি ঝড়ের প্রভাবে উল্টে পরেছে।ঝড়ের এই বিধ্বংসী রূপ দেখেই কলিংবাসী চমকে উঠেছে।

()“সঘনে চিকুর পাড়ে বেঙ তড়কা বাজ”- বাক্যটির অর্থ লেখ।

উঃ উদ্ধৃত অংশটি মুকুন্দরাম চক্রবর্তী রচিত ‘কলিঙ্গ দেশে ঝড় বৃষ্টি’ কবিতার অংশ।

আমরা জানি ব্যাঙ লাফিয়ে লাফিয়ে একস্থান থেকে অন্য স্থানে গমন করে।কবি এখানে ঘন ঘন বাজ পড়াকে ব্যাঙ্গের লাফের সঙ্গে তুলনা করেছেন।কবি বলতে চেয়েছেন ব্যাঙ যেভাবে লাফায় তেমন ভাবেই লাফিয়ে লাফিয়ে মেঘ থেকে ঘন ঘন বাজ পড়ছে। আর চমকে ওঠা বিদ্যুৎ যেন কালো চুলের মাঝে ফুটে ওঠা সিঁথি।

()“করিকর সমান বরিষে জলধারা/ জল মাহি একাকার পথ হইল হারা”- বাক্যটির তাতপর্য্য বিশ্লেষণ কর।

উঃ উদ্ধৃত অংশটি মুকুন্দরাম চক্রবর্তী রচিত ‘কলিঙ্গ দেশে ঝড় বৃষ্টি’ কবিতার অংশ।

করি অর্থাৎ হাতি এবং করিকর কথাটির অর্থ হাতির শূড়। হাতি যেভাবে তার শুঁড়ের সাহায্যে জল বর্ষন করে তেমন ভাবে আকাশ থেকে বিশাল ধারায় বর্ষন হয়ে চলেছে।

মহী কথার অর্থ পৃথিবী। অর্থাৎ প্রচন্ড বৃষ্টির দাপটে সারা পৃথিবী যেন জলে দুবে গেছে।তাই আলাদা করে আর কোনো পথের অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।

বড় প্রশ্ন( প্রতিটি প্রশ্নের মান )

)বিপাকে ভবন ছাড়ি প্রজা দিল রড়’- কোথাকার প্রজার কথা বলা হয়েছে? বিপাকের স্বরূপ বিশ্লেষণ কর।

উঃ উদ্ধৃত অংশটি মুকুন্দরাম চক্রবর্তী রচিত ‘কলিঙ্গ দেশে ঝড় বৃষ্টি’ কবিতার অংশ। এখানে কলিঙ্গ দেশের প্রজাদের কথা বলা হয়েছে।

            মা চণ্ডীর আদেশে দেবতা ইন্দ্র আকাশে ঘন কালো মেঘের সৃষ্টি করেন এবং প্রচণ্ড ঝড় বৃষ্টি সহ বজ্রপাত ঘটান। জলে কলিঙ্গ প্লাবিত হয়ে পথঘাট কিছুই বোঝা যায় না।দিন রাতের মধ্যে পার্থক্য খুঁজে পাওয়া যায় না। ঘন অন্ধকারের মাঝে প্রজারা কেউ কারো অঙ্গ দেখতে পায় না, প্রবল বজ্রপাতে কেউ কারোর কথা শুনতে পায় না। চাষের খেতের ফসল সব পচন ধরে।পর্বত সমান উঁচু ঢেউগুলি সব ঘরবাড়ি অট্টালিকা দুমড়ে মুছড়ে ফেলে দেয়। এই বিপাকের ফলে প্রজারা তাদের ঘরবাড়ি ফেলে পলায়ন করেছে।

) ‘কলিঙ্গ দেশে ঝড় বৃষ্টিকাব্যাংশে প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের ছবি কীভাবে ধরা পড়েছে?

উঃকবি মুকুন্দরাম চক্রবর্তী রচিত চণ্ডীমঙ্গল কাব্যের অন্তর্গত ‘কলিঙ্গদেশে ঝড় বৃষ্টি’ কাব্যাংশে দেখা মা যায় চন্ডীর আদেশে কলিঙ্গে প্রবল প্রাকৃতিক বিপর্যয় নেমে আসে। কলিঙ্গের আকাশে ঘন কালো মেঘে ঢেকে যায়। ঘন ঘন বিদ্যুতের ঝলকানি দেখা যায়। ঘন ঘন মেঘের গর্জনের সঙ্গে  শুরু হয় মুষলধারায় বৃষ্টিপাত। প্রজারা ঘর ছেড়ে দ্রুত পালাতে থাকে। ঝড়ের দাপটে শস্যখেত এবং সবুজ গাছপালা নষ্ট হয়ে যায়। প্রবল বর্ষণে পথঘাট জলে দুবে যায়। আটটি দিকহস্তি যেন তাদের শুঁড়ে করে জলরাশির বান ঢালছে। বিপদ থেকে রক্ষা পেতে ভীত প্রজারা ঋষি জৈমিনি কে স্মরণ করতে থাকে। সাতদিন অবিরাম বর্ষণের ফলে প্লাবিত হয় কৃষিক্ষেত্র, ঘরবাড়ি,রাস্তাঘাট। সাপেরা আশ্রয়হীন হয়ে ভাসতে থাকে। ভাদ্র মাসের তালের মতো বড়ো আকারের শিল ঘরের চাল ভেদ করে পড়তে থাকে। দেবীর আদেশে বীর হনুমান তাণ্ডব চালিয়ে মঠ, অট্টালিকা ধ্বংস করে প্রজাদের আরো বিপদগ্রস্ত করে তোলেন। দেবী চণ্ডীর আদেশে সৃষ্ট এই ভয়াবহ প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে অসহায় ভীত প্রজারা অবশেষে কলিঙ্গ ত্যাগ করে চলে যায়।

Click Here To Download The Pdf

Model Activity Task 2022 January Class 10| Life Science  | Part-1 মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক-২০২২| জানুয়ারী দশম শ্রেণী | জীবন বিজ্ঞান | পার্ট –১ |

0

Model Activity Task 2022 January

Class 10| Life Science  | Part-1

মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক-২০২২| জানুয়ারী

দশম শ্রেণী | জীবন বিজ্ঞান | পার্ট –১ |

পূর্ণমান- ২০

. প্রতিটি প্রশ্নের সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করে তার ক্রমিক সংখ্যাসহ বাক্যটি সম্পূর্ণ করে লেখো :

. বৃক্কীয় নালিকায় জলের পুনঃশোষণ ঘটাতে সাহায্য করে যে হরমোন তা নির্বাচন করো

(ক) ACTH      (খ) GH            (গ) TSH         () ADH

. নীচের যে জোড়টি সঠিক নয় তা শনাক্ত করো

(ক) ফোটোন্যাস্টিক চলন – সূর্যমুখী

(খ) থার্মোন্যাস্টিক চলন – টিউলিপ

() সিসমোন্যাস্টিক চলনপদ্ম

(ঘ) কেমোন্যাস্টিক চলন – সূর্যশিশির

. ইস্ট্রোজেন হরমোন ক্ষরণে সাহায্য করে যে হরমোন সেটি বেছে নাও

(ক) GH           () FSH         (গ) ADH         (ঘ) ACTH

. নীচের বাক্যগুলো সত্য অথবা মিথ্যা নিরূপণ করো :

. গ্রোথ হরমোনের অতিক্ষরণের ফলে বামনত্ব দেখা যায়।

উত্তরঃ মিথ্যে

. ফোটোট্যাকটিক চলনে ক্ল্যামাইডোমোনাসের দেহের সামগ্রিক স্থান পরিবর্তন ঘটে।

উত্তরঃ সত্য

. আগাছানাশক হিসেবে কৃত্রিক অক্সিনের ভূমিকা আছে।

উত্তরঃ সত্য

. হরমোন ক্রিয়ার পর ধ্বংস হয় না।

উত্তরঃ মিথ্যে

. দুইতিন বাক্যে উত্তর দাও :

.উদ্ভিদের কান্ডে আলোক অনুকূলবর্তী চলন দেখা যায়‘ – একটি পরীক্ষার সাহায্যে বক্তব্যটি ব্যাখ্যা করো।

উত্তরঃ একটি জলপূর্ণ কাচের বোতলে কর্কের সাহায্যে একটি চারা গাছ লাগানো হলো। এবার বোতলসহ চারাগাছটি যদি অন্ধকার ঘরে একটি জানালার পাশে রেখে জানালার একটি পাল্লা খুলে রাখা হয় তবে কয়েকদিন পর দেখা যাবে চারা গাছের ডালপালা জানালার দিকে অর্থাৎ আলোক উৎসের দিকে বেঁকে গেছে। এর থেকে প্রমাণিত হয় যে উদ্ভিদের কান্ডের আলোক অনুকূলবর্তি চলন দেখা যায়।

. নিম্নলিখিত বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে ট্রপিক ন্যাস্টিক চলনের পার্থক্য নিরূপণ করো

উদ্দীপকের প্রভাব

অক্সিন হরমোনের প্রভাব

উত্তরঃ

বৈশিষ্ট্য ট্রপিক  চলন ন্যাস্টিক চলন
উদ্দীপকের প্রভাব ট্রপিক চলন কেবলমাত্র উদ্দীপকের গতিপথ দ্বারা প্রভাবিত হয়। ন্যাস্টিক চলন উদ্দীপকের উৎসের তীব্রতা দ্বারা প্রভাবিত হয়।
অক্সিন হরমোনের প্রভাব  ট্রপিক চলনে অক্সিন হরমোনের বিশেষ প্রভাব আছে। ন্যাস্টিক চলন এর অক্সিন হরমোনের কোনো প্রভাব নেই।

. মানবদেহের টেস্টোস্টেরন হরমোনের ভূমিকা বিশ্লেষণ করো।

উত্তরঃ

(i) টেস্টোস্টেরন বয়সন্ধিকালে ও তার পরবর্তী সময়ে শুক্রাশয় এর সেমিনিফেরাস নালিকাতে শুক্রাণু উৎপাদন নিয়ন্ত্রন করে।

(ii)এই হরমোন পুরুষদের বিভিন্ন অনুষঙ্গের যৌন গ্রন্থি ও অঙ্গের বৃদ্ধি ও বিকাশ নিয়ন্ত্রণ করে।

(iii) পুরুষদের বিভিন্ন গৌণ যৌন বৈশিষ্ট্য যেমন দাড়ি গোফ গজানো, পুরুষালী কণ্ঠস্বর সৃষ্টি – ইত্যাদির পরিস্ফুটন ঘটানো।

(iv) টেস্টোস্টেরন হরমোন বয়সন্ধিকাল ও তার পরবর্তী সময়ে পুরুষ দেহের অস্থি পেশী ও অন্যান্য কলা কোষে প্রোটিন সংশ্লেষণ ত্বরান্বিত করে পুরুষ দেহকে সুগঠিত করে।

(v) টেস্টোস্টেরন পুরুষদের মৌল বিপাক হার ( BMR) বাড়ায়।

. জিব্বেরেলিন হরমোনের উৎস উল্লেখ করো।

উত্তরঃ জিব্বরেলিন হরমোনের উৎস: জিব্বরেলিন হরমোন সাধারণত উদ্ভিদের অঙ্কুরিত বীজ, পরিনত ও পরিপক্ক বীজে বেশি পরিমাণে পাওয়া যায়। এছাড়াও অঙ্কুরিত চারাগাছ, মুকুল, বীজপত্রের কোশ,পাতার বর্ধিষ্ণু অঞ্চলে এই হরমোন পাওয়া যায়।

. নীচের প্রশ্নটির উত্তর দাও :

. উদাহরণের সাহায্যে হরমোনের ফিডব্যাক নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতিটি আলোচনা করো।ইনসুলিন আর গ্লুকাগনের ক্রিয়া পরস্পরের বিপরীতধর্মী” – বক্তব্যটির যথার্থতা ব্যাখ্য করো।

উত্তরঃ যে পদ্ধতিতে কোনো অন্তঃক্ষরা গ্রন্থির ক্ষরণ পরোক্ষভাবে অন্য অন্তঃক্ষরা গ্রন্থি দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়, তাকে ফিডব্যাক নিয়ন্ত্রন বলে।ফিডব্যাক নিয়ন্ত্রন দুই প্রকার – a) ধনাত্মক ফিডব্যাক নিয়ন্ত্রন b) ঋণাত্মক ফিডব্যাক নিয়ন্ত্রন।

 যেমন- রক্তে ইস্ট্রোজেনের মাত্রা স্বাভাবিকের তুলনায় বৃদ্ধি পেলে LH হরমোনের ক্ষরন বৃদ্ধি পায়, এটি ধনাত্মক ফিডব্যাক নিয়ন্ত্রন। আবার রক্তে ইস্ট্রোজেনের মাত্রা স্বাভাবিকের তুলনায় বৃদ্ধি পেলে FSH হরমোনের ক্ষরন হ্রাস পায়, এটি ঋণাত্মক ফিডব্যাক নিয়ন্ত্রন।

ইনসুলিন আর গ্লুকাগনের ক্রিয়া পরস্পর বিপরীতধর্মী কারণ : ইনসুলিন রক্তে শর্করার পরিমাণ হ্রাস করে। অপরপক্ষে গ্লুকাগন রক্তে শর্করার পরিমাণ বাড়ায়। এই কারনে ইনসুলিন আর গ্লুকাগনকে বিপরীতধর্মী হরমোন বলা হয়।

Click Here To Download The Pdf

Also Click Here For Class 10 Bengali

Click Here For Class 10 Physical Science

Model Activity Task 2022 January Class 10| Physical Science  | Part-1 মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক-২০২২| জানুয়ারী দশম শ্রেণী | ভৌত বিজ্ঞান | পার্ট –১ |

0

Model Activity Task 2022 January

Class 10| Physical Science  | Part-1

মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক-২০২২| জানুয়ারী

দশম শ্রেণী | ভৌত বিজ্ঞান | পার্ট –১ |

পূর্ণমান- ২০

. ঠিক উত্তর নির্বাচন করো :

. নীচের যেটি গ্রিনহাউস গ্যাস তা হলো

(ক) N₂            (খ) O₂             () NO         (ঘ) H₂

. যে গ্যাসটি গ্রিনহাউস গ্যাস এবং যার জলীয় দ্রবণ আম্লিক সেটি হলো

(ক) CH₄         () NO         (গ) CO₂          (ঘ) CFC

. যে গ্যাসটি ওজোন স্তরের ক্ষতি করে না সেটি হলো

() N                        (খ) N₂O          (গ) NO           (ঘ) NO₂

. নীচের বাক্যগুলি সত্য অথবা মিথ্যা তা নিরূপণ করো :

. বায়ুমন্ডলে গ্রিনহাউস গ্যাসের একটি স্তর আছে বলেই গ্রিনহাউস এফেক্ট ঘটছে।

উত্তরঃ সত্য

. ফসিল ফুয়েল পোড়াবার ফলে সৃষ্ট CO গ্লোবাল ওয়ার্মিংয়ের প্রধান কারণ।

উত্তরঃ সত্য

. পৃথিবীর বায়ুমন্ডলের প্রধান উপাদান গ্যাস দুটি গ্রিনহাউস গ্যাস নয়।

উত্তরঃ মিথ্যা

. উত্তপ্ত মাটি যে ইনফ্রারেড রশ্মি ছেড়ে দেয় তার তরঙ্গদৈর্ঘ্য সূর্য থেকে আগত ইনফ্রারেডের তরঙ্গদৈর্ঘ্যের চেয়ে কম।

উত্তরঃ মিথ্যা

. কম শক্তির অতিবেগুনি রশ্মি শোষণে ওজোনের অণু অক্সিজেন অণু অক্সিজেন পরমাণুতে ভেঙে যায়।

উত্তরঃ সত্য

. সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও

. গ্লোবাল ওয়ার্মিংয়ের দুটি ক্ষতিকারক প্রভাব উল্লেখ করো।

উত্তরঃ গ্লোবাল ওয়ার্মিং এর ক্ষতিকর প্রভাব গুলি হল- 

  ) পৃথিবীর গড় তাপমাত্রা বৃদ্ধিঃ বিশ্ব উষ্ণায়ন বা গ্লোবাল ওয়ার্মিং-এর ফলে পৃথিবী গত ২০ লাখ বছরের মধ্যে সবচেয়ে গরম হয়ে যাবে । ১৮৮০ সাল থেকে ১৯৮৬ সালের মধ্যে পৃথিবীর তাপমাত্রা ০.৬° C বেড়েছে । প্রসঙ্গত উল্লেখ্য যে, গত ২০০০০ বছরের তুলনায় শেষ শতকে বিশ্বের উষ্ণতা বেশী বৃদ্ধি পেয়েছে । ২০০৫ খ্রিষ্টাব্দ ছিল পৃথিবীর ইতিহাসে উষ্ণতম বছর ।

) মেরু অঞ্চলের বরফ গলনঃবিশ্ব উষ্ণায়ন বা গ্লোবাল ওয়ার্মিং-এর ফলে বিষুবীয় ও মেরু অঞ্চলের তাপমাত্রা দ্রুত বাড়ছে । মনে করা হচ্ছে, আর ১০০ বছরের মধ্যে হিমশৈলসহ সুমেরু কুমেরুতে জমে থাকা সমস্ত বরফ জলে পরিনত হবে । শীতে অল্প বরফ থাকবে । প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, ১৯৭০ খ্রিষ্টাব্দের পর উত্তর মহাসাগরের বরফের স্তর প্রায় ২৭% হ্রাস পেয়েছে ।

.গ্রিন হাউস এফেক্ট না থাকলে পৃথিবীতে প্রাণসৃষ্টির উপযুক্ত উষ্ণতা সৃষ্টি হত না‘ – যুক্তিসহ সমর্থন করো।

উত্তরঃ বায়ুমন্ডলে উপস্থিত C02, CH4, NO2, CFC, জলীয়বাষ্প ইত্যাদি গ্রীন হাউস গ্যাস পৃথিবীপৃষ্ঠ থেকে বিকিরিত তাপকে শোষণ করে,ফলে ভূপৃষ্ঠ ও তার সংলগ্ন বায়ুমণ্ডল (15°C) উত্তপ্ত থাকে, মানুষসহ সমগ্র জীবজগতের বেঁচে থাকার পক্ষে যা অনুকূল। বায়ুমন্ডলে গ্রিন হাউস গ্যাস গুলি না থাকলে গ্রীন হাউস প্রভাব ঘটত না। এইভাবে জীবকুলের অস্তিত্ব গ্রীন হাউস প্রভাব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

. ওজোনস্তরের ক্ষতি হলে জীবজগতের যেসব ক্ষতি হবে তার দুটি উল্লেখ করো।

উত্তরঃ ওজোন স্তরের ক্ষতি হলে জীবজগতের যে সমস্ত প্রভাব গুলি হবে তা হল- 

() মানুষের ওপর প্রভাব : চামড়ার ক্যান্সার, চোখে ছানি পড়া ইত্যাদি রোগ হতে পারে l

() উদ্ভিদের ওপর প্রভাবসালোকসংশ্লেষ প্রক্রিয়া ব্যাহত হবে ফলে উদ্ভিদ জগতের ক্ষতি হবে।

. নীচের প্রশ্ন দুটির উত্তর দাও :

. কাচের গ্রিনহাউসের মধ্যের বাতাস বাইরের বাতাসের তুলনায় অপেক্ষাকৃত গরম থাকে যে যে কারণে সেগুলো ব্যাখ্যা করো।

উত্তরঃ কাচের গ্রীন হাউজ এর মধ্যে বাতাস বাইরের বাতাসে তুলনায় অপেক্ষাকৃত গরম থাকে কারণ গুলি হল-

(i)কাচের ভেতরে থাকা বায়ু বাইরের বায়ুর সংস্পর্শে আসতে পারে না, যার জন্য বায়ু ওই সীমিত স্থানের মধ্যে আবদ্ধ থাকে।

(ii)সূর্যের আলো থেকে আগত তাপ কাচের ভেতরে থাকা বায়ুতে কিছু পরিমাণ শোষিত হয় এবং কাচের ঘরের ভেতরে ভূপৃষ্ঠ দ্বারা বিকিরিত তাপকে, ভিতরের বায়ু পুনরায় শোষণ করে।

. ওজোনস্তরের পক্ষে ক্ষতিকারক এমন একটি গ্যাসের নাম লেখো। ওজোনস্তরেছিদ্রহওয়ার প্রকৃত অর্থ কী কী তা ব্যাখ্যা করো।

উত্তরঃ ওজোন স্তরের পক্ষে ক্ষতিকারক একটি গ্যাস হল CFC,

ওজোন স্তরে ছিদ্র হওয়ার প্রকৃত অর্থ হল -শীততাপ নিয়ন্ত্রণ এর মেশিন, রেফ্রিজারেটর ইত্যাদিতে ব্যবহৃত ক্লোরোফ্লোরো কার্বন (CFC) বাষ্পায়িত হয়ে স্ট্রাটোস্ফিয়ার এর প্রবেশ করে সক্রিয় ক্লোরিন পরমাণু উৎপন্ন করে।এই সক্রিয় ক্লোরিন পরমাণুর ক্রিয়ায় ওজোন স্তরের ভাঙ্গন ঘটে অর্থাৎ বিনষ্ট হয়।

বিক্রিয়া: CFCl3 ——→  FCl2 + Cl

03 + cl ——-→ ClO +02

এইভাবে ওজোন স্তরের ভাঙ্গন ঘটাই হল ওজোনস্তরে ‘ছিদ্র’ হওয়ার প্রকৃত অর্থ ।

Click Here  To Download The Pdf

Click Here For Class 10 Bengali

Click Here For Class 10 Life Science

Model Activity Task 2022 January Class 10| Geography  | Part-1 মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক-২০২২| জানুয়ারী দশম শ্রেণী | ভূগোল | পার্ট –১ |

0

Model Activity Task 2022 January

Class 10| Geography  | Part-1

মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক-২০২২| জানুয়ারী

দশম শ্রেণী | ভূগোল | পার্ট –১ |

পূর্ণমান- ২০

. বিকল্পগুলি থেকে ঠিক উত্তরটি নির্বাচন করে লেখো :

. নীচের যে প্রক্রিয়াটি বহির্জাত প্রক্রিয়া নয় সেটি হলো

(ক) আবহবিকা           (খ) নগ্নীভবন

() অগ্ন্যুদগম            (ঘ) পুঞ্জিত ক্ষয়

. যে প্রক্রিয়ায় নদীবাহিত প্রস্তরখন্ড পরসস্পরের সংঘর্ষের ফলে ভেঙে গিয়ে নুড়ি, বালি প্রভৃতিতে পরিণত হয়; তাকে বলে

(ক) অবঘর্ষ ক্ষয়          (খ) দ্রবণ ক্ষয়

(গ) জলপ্রপবাহ ক্ষয়   () ঘর্ষণ ক্ষয়

. ঠিক জোড়টি নির্বাচন করো

(ক) নদীর অধিক নিম্নক্ষয় – প্লাবনভূমি

(খ) নদীর অধিক পার্শ্বক্ষয় – গিরিখাত

() নদীর গতিপথে কঠিন শিলার নীচে কোমল শিলার অবস্থানজলপ্রপাত

(ঘ) নদীর উচ্চগতিতে অধিক ক্ষয়কাজ – বদ্বীপ।

. উপযুক্ত শব্দ বসিয়ে শূন্যস্থান পূরণ করো :

২.১.১ মরু অঞ্চলে বায়ু ও জলধারার মিলিত কার্যের ফলে পেডিমেন্টের সম্মুখে গড়ে ওঠা সঞ্চয়জাত ভূমিরূপ হলো বাজাদা

২.১.২ নদীর ক্ষয়কার্যের ফলে নদীখাতে সৃষ্টগর্ত হলো মন্থকূপ

২.২ ‘ক’ স্তম্ভের সঙ্গে ‘খ’ স্তম্ভ মেলাও :

উত্তরঃ

স্তম্ভ স্তম্ভ
২.২.১ নদীর ক্ষয়, বহন ও সঞ্চয় কাজের ফলে সৃষ্ট ভূমিরূপ

২.২.২ হিমবাহের ক্ষয়কাজের ফলে সৃষ্ট ভূমিরূপ

২.২.৩ বায়ুর অপসারণ সৃষ্ট গর্ত

৩. অশ্বক্ষুরাকৃতি হ্রদ
১.এরিটি
২. ব্লো-আউট

৩. নীচের প্রশ্নগুলির সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও :

. মরুদ্যান কীভাবে সৃষ্টি হয়?

উত্তরঃ মরু অঞ্চলে বায়ুর অপসারণ প্রক্রিয়ায় দীর্ঘদিন ধরে কোন একটি অঞ্চলের বালিরাশি অপসারিত হতে থাকলে অঞ্চলটি ক্রমশ অবনমিত হয়ে পড়তে পড়তে একসময় ভৌমজলস্তর উন্মুক্ত হয়ে পড়ে। ফলে ওই স্থানে জলাশয় সৃষ্টি হয় এবং ক্রমশ উদ্ভিদ জন্মে অঞ্চলটিতে মনোরম পরিবেশ তৈরী হয় । শুষ্ক মরু অঞ্চলের মধ্যে এরকম স্থানকে মরুদ্দ্যান (Oasis) বলে ।

.উঁচু পার্বত্য উপত্যকায় ক্রেভাসের উপস্থিতি পর্বতারোহীদের সমস্যার অন্যতম কারণ।‘ – সংক্ষেপে এর ভৌগোলিক কারন ব্যাখ্যা করো।

উত্তরঃপর্বত ও হিমবাহের গায়ে যে অসংখ্য ক্রেভাস থাকে সেগুলি পর্বতারোহীদের অভিযানের পথে বাধার সৃষ্টি করে। এই ফাঁক বা ফাটলগুলি গ্রীষ্মকালে গভীর পরিখা সৃষ্টি করে যা অতিক্রম করা বেশ দুরূহ। কখনও পাড় ভেঙে নীচে পড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। শীতকালে এই ফাটলগুলির ওপরে হালকা তুষার বা হিমানী সম্প্রপাতের বরফ জমে। ফলে বরফ সমেত হুড়মুড়িয়ে নীচে পড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা প্রবল এবং মৃত্যু প্রায় অবধারিত।

. নীচের প্রশ্নটির উত্তর দাও :

মরু সম্প্রসারণ রোধের তিনটি উপায় উল্লেখ করো।

উত্তরঃ মরু অঞ্চলের সম্প্রসারণ রোধের জন্য বেশ কিছু ব্যবস্থা গ্রহণ করা যায়।। সেগুলি হল-

)বৃক্ষরোপণমরু সম্প্রসারণ রোধের জন্য নির্বিচারে বৃক্ষচ্ছেদনের পরিমাণ হ্রাস করতে হবে এবং মরুভূমির প্রান্তে খরা সহনশীল সহনশীল বৃক্ষ ও লতাগুল্ম রোপনের দ্বারা গ্রিণ ওয়াল তৈরি করে চলনশীল বালিয়াড়িগুলিকে স্থিতিশীল করতে হবে।

)তৃণস্তর সৃষ্টিমরুভূমির সম্প্রসারণের জন্য মরু অঞ্চলের অগভীর বালিস্তরে খরা প্রতিরোধী ঘাস লাগিয়ে কৃত্রিম তৃণস্তর সৃষ্টি করা যেতে পারে। কারণ এই তৃণস্তর মরু অঞ্চলের শিথিল বালিকে ঢেকে বলে ওই বালির এক স্থান থেকে অন্য স্থানে উড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা হ্রাস পায়়।

)পশুচারণ নিয়ন্ত্রণমরুভূমির প্রান্তে অনিয়ন্ত্রিত ভাবে পশুচারণ করলে তাদের পায়ের খুরের আঘাতে মৃত্তিকার উপরিভাগ থেকে তৃণস্তর অপসারিত হয়ে যায়।ফলে মরুভূমির সম্প্রসারণ ঘটে। ।তাই মরু সম্প্রসারণ রোধের জন্য পশুচারণের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।

. নীচের প্রশ্নটির উত্তর দাও :

ঝুলন্ত উপত্যকা রসে মতানে সৃষ্টির প্রক্রিয়ার সচিত্র বিবরণ দাও।

উত্তরঃ

ঝুলন্ত উপত্যকাউপত্যকায় অর্থাৎ পার্বত্য অঞ্চলে ছোটো ছোটো উপ হিমবাহগুলি প্রধান হিমবাহের সঙ্গে মিলিত হয়ে থাকে। অধিক ক্ষয়কার্যের ফলে প্রধান হিমবাহের উপত্যকাটি ছোটো ছোটো হিমবাহ উপত্যকাগুলির তুলনায় অনেক বড়ো ও গভীর হয়। এই অবস্থায় হিমবাহ সরে গেলে মনে হয় যেন ছোটো ছোটো হিমবাহ উপত্যকাগুলি প্রধান হিমবাহ উপত্যকার ওপর ঝুলন্ত অবস্থায় রয়েছে। তখন একে ঝুলন্ত উপত্যকা বলা হয়।

উদাহরণ:- ভারতের গাডোয়াল হিমালয়ের বদ্রীনাথের কাছে নর পর্বতের নীচের দিকে কুবের উপত্যকা এইরকম ঝুলন্ত উপত্যকার প্রকৃষ্ট উদাহরণ। 

রসেমাতানেঃ  হিমবাহের ক্ষয়কাজের ফলে যে সমস্ত নানা রকম ভূমিরূপের সৃষ্টি হয়, রসে মতানে হল তাদের মধ্যে অন্যতম একটি ভূমিরূপ । অনেক সময় উপত্যকার মধ্যে উঁচু ঢিবির মতো কঠিন শিলাখন্ডের ওপর দিয়ে হিমবাহ প্রবাহিত হয় । অবঘর্ষ প্রক্রিয়ায়  হিমবাহের ক্ষয়কার্যের ফলে হিমবাহের প্রবাহের দিকে অর্থাৎ প্রতিবাত ঢালে শিলাখন্ডটি মসৃণ ও চকচকে হয়ে ওঠে এবং বিপরীত দিকটি বা অনুবাত ঢালে উৎপাটন প্রক্রিয়ায় অমসৃণ ও খাঁজকাটা হয়ে যায় । পার্বত্য হিমবাহের ক্ষয়কাজের ফলে শক্ত শিলাখন্ডে গঠিত একদিকে মসৃণ এবং আর এক দিকে এবড়োখেবড়ো এইরকম শিলাখন্ড বা ঢিবিকে রসে মতানে বলা হয় । রসে মতানে হল পার্বত্য অঞ্চলে হিমবাহের ক্ষয়কাজের একটি উল্লেখযোগ্য নিদর্শন ।

Click Here To Download The Pdf

Model Activity Task 2022 January Class 10| History  | Part-1 মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক-২০২২| জানুয়ারী দশম শ্রেণী | ইতিহাস | পার্ট –১ |

0

Model Activity Task 2022 January

Class 10| History  | Part-1

মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক-২০২২| জানুয়ারী

দশম শ্রেণী | ইতিহাস | পার্ট –১ |

পূর্ণমান- ২০

. শূন্যস্থান পূরণ করো :

(ক) ‘সোমপ্রকাশ’ ছিল একটি সাপ্তাহিক পত্রিকা।

 (খ) ‘বেঙ্গল গেজেট’ নামে প্রথম সাপ্তাহিক পত্রিকা প্রকাশ করেন জেমস অগাস্ট হিকি

 (গ) মোহনবাগান আই.এফ.এ. শিল্ড জিতেছিল 1911 খ্রিস্টাব্দে।

 (ঘ) জীবনের ঝরাপাতা হল একটি স্মৃতি সাহিত্য

. ঠিকভুল নির্ণয় করো :

(ক) ভারতের ঔপনিবেশিক অরণ্য প্রধানত সাংস্কৃতিক ইতিহাসচর্চার বিষয়।

উত্তরঃ ভুল

(খ) সরকারি প্রতিবেদন গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক তথ্য সরবরাহ করে।

উত্তরঃ ঠিক

(গ) সরকারি গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্র মহাফেজখানায় সংরক্ষিত থাকে।

উত্তরঃ ঠিক

(ঘ) সামাজিক ইতিহাস সামাজিক কাঠামো ও বিভিন্ন শ্রেণির মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্কের উপর জোর দেয়।

উত্তরঃ ঠিক

. স্তম্ভ মেলাও :

উত্তরঃ

স্তম্ভ স্তম্ভ
সোমপ্রকাশ

বঙ্গদর্শন

সত্তর বৎসর

জীবনস্মৃতি

দ্বারকানাথ বিদ্যাভূষণ
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
বিপিনচন্দ্র পাল
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

. দুটি বা তিনটি বাক্যে উত্তর দাও :

() সংবাদপত্র সাময়িকপত্রের মধ্যে পার্থক্য কী?

উত্তরঃ আধুনিক ইতিহাস রচনায় সংবাদপত্র ও সাময়িক পত্র হল দুটি গূরুত্বপূর্ণ উপাদান। উভয়ের মধ্যে যে পার্থক্য আছে সেগুলি হল—

  • আকার ও আকৃতিগতঃ সংবাদপত্র আকারে অনেক্ বড় ও এর পৃষ্ঠাগুলি খোলাই থাকে। কিন্তু সাময়িক পত্র আকারে ছোট এবং অনেক সময় তা বইয়ের আকারে বাধাই করা থাকে।
  • বিষয়গত পার্থক্যঃ সংবাদপত্রে সাধারণত দৈনন্দিন জীবনে ঘটে যাওয়া বিভিন্ন গুরুত্বপুর্ণ ঘটনার বিবরণ পাই। অন্যদিকে সাময়িক পত্র নির্দিষ্ট যে কোনো বিষয়ের উপরে প্রকাশিত হয়।
  • প্রকাশনার সময়কালঃ সংবাদ পত্র প্রতিদিন প্রকাশিত হয়, অন্যদিকে সাময়িক পত্র নির্দিষ্ট সময় অন্তর প্রকাশিত হয়।

() স্থানীয় ইতিহাস চর্চার গুরুত্ব কী?

উত্তরঃ আঞ্চলিক বা স্থানীয় ইতিহাস বিভিন্ন দিক থেকে গুরুত্বপূর্ণ। যেমন—

  1. প্রামাণ্য ইতিহাসে সব জায়গার পরিচিতি থাকে না। গুরুত্ব বেশি না থাকলে বা বিশেষ উল্লেখযোগ্য ঘটনা না ঘটলে সেই স্থানের বিবরণ থাকে না। সেই ক্ষেত্রে স্থানীয় ইতিহাস এই অভাব পূরণ করে।
  2. স্থানীয় ইতিহাস, স্থানীয় ঐতিহ্য, সংস্কৃতির অতীত থেকে বর্তমান পর্যন্ত চালচিত্র তুলে ধরে।
  1. স্থানীয় ইতিহাস সেই অঞলের রাজনৈতিক উত্থানপতনের দীর্ঘ কাহিনির পরিচয় দেয়। স্থানীয় ইতিহাসের মাধ্যমে সেই স্থানের জনগোষ্ঠীর ইতিহাস সম্পর্কে জানা যায়।

 () ইন্দিরাকে চিঠি লেখার উদ্দেশ্য কী ছিল নেহরুর?

উত্তরঃ  ১৯২৮ খ্রিস্টাব্দে জহরলাল নেহেরু অধিকাংশ সময়ে তিনি এলাহাবাদে থাকতেন । তখন তার একমাত্র কন্যা দশ বছরের ইন্দিরা তার নিঃসঙ্গ শৈশব কাটাচ্ছিল ।চিঠির মাধ্যমে মেয়েকে কিছুটা সহচর্য ও সঙ্গ দেওয়ার জন্য পাশাপাশি জীবজগৎ ও মানুষ সম্বন্ধে নিজের উপলব্ধিকে মেয়ের কাছে তুলে ধরার জন্য তিনি প্রথম পর্যায়ে বেশ কিছু চিঠি লেখেন । এই চিঠিগুলির বিষয়বস্তু ছিল বুদ্ধি কিভাবে মানুষকে অন্যান্য প্রাণীদের চেয়ে চতুর ও শক্তিশালী করে তুলল, কিভাবে ধর্ম বিশ্বাস এর প্রচলন হল, অর্থবহ শব্দ উচ্চারণের মাধ্যমে কিভাবে ভাষার উদ্ভব হল, প্রাচীনকালের কিভাবে সমাজ সভ্যতা রাজতন্ত্র রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠা হল।  এই সব কঠিন তথ্যকে সহজ ভাবে ইন্দিরা গান্ধীকে এই পত্রের মাধ্যমে বুঝিয়ে বলাই ছিল এই চিঠিগুলির উদ্দেশ্য।

() ফটোগ্রাফ কীভাবে আধুনিক ভারতের ইতিহাসচর্চার উপাদান হিসেবে ব্যবহৃত হয়?

উত্তরঃ আধুনিক ইতিহাসচর্চার বিভিন্ন উপাদানের মধ্যে ফটোগ্রাফ একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। ফোটোগ্রাফির মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের ছবিকে কামেরাবন্দি করা যায়। এগুলি কোন গুরুত্বপূর্ন ঘটনা, কোন মহান ব্যক্তি, কোন হত্যাকাণ্ড বা অন্য কিছু হতে পারে। যা ফটোগ্রাফিতে হয়ে ওঠে প্রামান্য বিষয়।

গুরুত্বঃ- 1) ফটোগ্রাফি ইতিহাসচর্চার নতুন উপাদান সরবরাহ করতে পারে।

2)     প্রচলিত তথ্য বা ঘটনার সত্যতা ফোটোগ্রাফির দ্বারা যাচাই করা যেতে পারে।

Click Here  To Download The Pdf

Model Activity Task 2022 January Class 10| Math | Part-1 মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক-২০২২| জানুয়ারী দশম শ্রেণী | গণিত  | পার্ট –১ |

0

Model Activity Task 2022 January

Class 10| Math | Part-1

মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক-২০২২| জানুয়ারী

দশম শ্রেণী | গণিত  | পার্ট –১ |

পূর্ণমান- ২০

নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর লেখ

  1. ঠিক উত্তরটি বেছে নিয়ে লেখ :

() দ্বিঘাত বহুপদী সংখ্যামালাটি হল— 

(a) 2 – 3x      (b) x2 + 3/x + 5

(c) x(2x + 4) + 1  (d) 2(2 – 3x)

Ans: (c) x(2x + 4) + 1

কারন: (c) x(2x + 4) + 1

= 2x2 + 4x + 1

() x2 – 3x + 2 = 0 সমীকরণটির বীজ দুটি হল— 

(a) 0, 1         (b) 0, 2

(c) 0, 0         (d) 1, 2 

কারন:

x2 – 3x + 2 = 0

or, x2 -2x – 1x +2 = 0

or, x (x – 2) -1(x – 2)= 0

or,( x-2 ) (x -1) =0

∴ ,( x-2 )=0 , (x -1) =0

X = 2  x= 1

() px2 + qx + T = 0 সমীকরণটি (p, q, r বাস্তব) দ্বিঘাত সমীকরণ হওয়ার শর্ত হল— 

(a) q ≠ 0      (b) r ≠ 0

(c) p ≠ 0     (d) p যে কোনো  অখণ্ড সংখ্যা

  1. সত্য/মিথ্যা লেখ :

() a, b, c ধনাত্মক বাস্তব সংখ্যা এবং a > b c > b হলে, ax2 + bx + c = 0 দ্বিঘাত সমীকরণটির বীজদ্বয় বাস্তব হবে।

Ans: মিথ্যা

 () ax2 + bx + c = 0 সমীকরণে a = 0 হলে (b, c বাস্তব), সমীকরণটি একটি রৈখিক সমীকরণে পরিণত হবে। 

Ans: সত্য

  1. সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও :

() x2 + Px + 2 = 0 সমীকরণটির একটি বীজ 2 হলে, P-এর মান কত

Ans: যেহেতু, x2 + Px + 2 = 0 সমীকরণটির একটি বীজ 2

∴ x2 + Px + 2 = 0

বা, (2)2 + P×2 + 2 = 0

বা, 4 + 2P + 2 = 0

বা, 6 + 2P = 0

বা, 2P = -6

বা, P = – 6/ 2

∴ নির্ণেয় P এর মান -3

() x – 4x + 5 = 0 সমীকরণটির নিরূপক নির্ণয় কর। 

Ans: x2 – 4x + 5 = 0 দ্বিঘাত সমীকরণটিকে ax2 + bx + c = 0 দ্বিঘাত সমীকরণের সঙ্গে তুলনা করে পাই,

a=1, b=-4, c=5

∴ নিরুপক = b2 – 4ac

= (-4)2 – 4×1×5

= 16 – 20

= -4

() ax2 + bx + c = 0 (a, b, c বাস্তব, a ≠ 0) সমীকরণটির বীজদ্বয় (i) বাস্তব সমান এবং (ii) বাস্তব অসমান হওয়ার শর্তগুলি লেখ।

Ans: ax2 + bx + c = 0 সমীকরণটির বীজদ্বয়

(i) বাস্তব ও সমান হবে যখন b2 – 4ac = 0 হয়।

(ii) বাস্তব ও অসমান হবে যখন b2 – 4ac > 0 হয়।

  1. () একচুলবিশিষ্ট দ্বিঘাত সমীকরণ গঠন করে সমাধান করদুই অঙ্কবিশিষ্ট একটি সংখ্যার একক স্থানীয় অঙ্কটি দশক স্থানীয় অঙ্ক অপেক্ষা 6 বেশি এবং অঙ্কদ্বয়ের গুণফল সংখ্যাটির চেয়ে 12 কম। সংখ্যাটি নির্ণয় কর।

Ans: ধরি, দশক স্থানীয় অঙ্কটি = x

∴ একক স্থানীয় অঙ্কটি = (x+6)

∴ সংখ্যাটি = 10x + (x+6)

= 10x + x + 6

= 11x + 6

অঙ্কদ্বয়ের গুণফল = x × (x+6)

= x2 + 6x

প্রশ্নানুসারে, x2 + 6x = (11x+6) – 12

বা, x2 + 6x = 11x + 6 – 12

বা, x2 + 6x = 11x – 6

বা, x2 + 6x – 11x + 6 = 0

∴ x2 – 5x + 6 = 0

∴ নির্ণেয় একচল বিশিষ্ট দ্বিঘাত সমীকরণটি হলো x2 – 5x + 6 = 0

এখন x2 – 5x + 6 = 0

বা, x2 – 3x – 2x + 6 = 0

বা, x(x-3) – 2(x-3) = 0

বা, (x-3) (x-2) = 0

হয়, x – 3 = 0

∴ x = 3

অথবা, x – 2 = 0

∴ x = 2

 

∴ x = 3 হলে, সংখ্যাটি

= 11x + 6

= 11×3 + 6

= 33 + 6

= 39

∴ x = 2 হলে, সংখ্যাটি

= 11x + 6

= 11×2 + 6

= 22 + 6

= 28

 

() 5x2 + 2x – 3 = 0 দ্বিঘাত সমীকরণের বীজদুটি α β হলে, α2 + β2 –এর মান নির্ণয় কর।

Ans: 5x2 + 2x – 3 = 0 দ্বিঘাত সমীকরণকে ax2 + bx + c = 0 দ্বিঘাত সমীকরণের সঙ্গে তুলনা করে পাই, a=5, b=2, c=-3

∴ α + β = −b/a

= −2/5

∴ α × β = c/a

= −3/5

প্রদত্ত রাশি = α2 + β2

= (α + β)2 – 2 α.β

= (-2/5)2 – 2 . -3/5

= 4/25 – (-6/5)

= 4/25 + 6/5

=(4+ 30)/25

= 34/25

∴ নির্ণেয় (α2 + β2) এর মান 34/25

Click Here To Download  The Pdf

Model Activity Task 2022 January Class 10| English | Part-1 মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক-২০২২| জানুয়ারী দশম শ্রেণী | ইংরাজী  | পার্ট –১ |

0

Model Activity Task 2022 January

Class 10| English | Part-1

মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক-২০২২| জানুয়ারী

দশম শ্রেণী | ইংরাজী  | পার্ট –১ |

পূর্ণমান- ২০

Activity 1

Replace the underlined words with suitable phrasal verbs from the given list. Change the form of verbs if necessary. Write the answers in the given space. One extra phrasal verb is given in the list :

i) The manager rejected the proposal.

Answer : Turn Down

ii) She cannot tolerate bad habits.

Answer : Put up with

[List of Phrasal verbs : turn down, set out, put up with]

Activity 2

Join the following pairs of sentences :

a) Walk slowly. You will fall.

Answer : If you don’t walk slowly you will fall.

b) Salma won the first prize. I know it.

Answer : I know that Salma won the first prize.

c) He cannot come. His brother cannot come.

Answer : Neither he nor his brother can come.

Activity 3

Fill in the blanks with suitable prepositions :

a) The man sat _in the chair.

b) The boy dived _ Into __ the river.

c) She is going __to_school

Activity 4

Write a paragraph in about 100 words on the importance of reading newapaper. Use the following points :

Points : powerful medium – provides information – benefits of reading newspaper – demerits – conclusion

Answer :

Importance of reading newspaper

A newspaper gives us all the current news of what is happening around us and all over the world. Reading a newspaper everyday not only keeps us informed of all the happenings across the globe and within our country but it also improves our language. Newspapers are printed in all languages. Through the newspaper we come to know about the new products that are in the market via the advertisements. They say, A pen is mightier than a sword, through the articles published in a newspaper, we can express our thoughts and ideas. Thus, a newspaper provides us with a lot of knowledge.  but there are some disadvantages to it as well. Some newspapers cater to vulgar taste and misguide people. It is the sacred duty of a newspaper’s editor to be impartial and objective. The editor should edit only in the interest of truth and fair play. Newspapers should be news carriers not news makers.

Click Here To Download The Pdf

error: Content is protected !!