Tuesday, June 17, 2025
Home Blog Page 30

Model Activity Task বাংলা Class – VIII।| Part -3| 2021

0

Model Activity Task

বাংলা

Class – VIII

অধ্যায় : দাঁড়াওশক্তি চট্টোপাধ্যায়

. অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন :

 ১.১. ‘দাঁড়াও’ কবিতাটি কোন কাব্যগ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে ?

উঃ দাঁড়াও’ কবিতাটি শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের লেখা ‘ মানুষ বড় কাঁদছে’ কাব্যগ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে।

১.২. সকাল থেকে কবির কার কথা মনে পড়ছে ?

উঃ সকাল থেকে কবির অর্থাৎ শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের পরোপকারী মানুষদের কথা মনে পড়ছে।

১.৩. কবি কীভাবে মানুষকে পাশে দাঁড়াতে বলেছেন ?

উঃ কবি শক্তি চট্টোপাধ্যায় মানুষকে তার স্বার্থপরতা , হীনতা, লোভ ত্যাগ করে অসহায় মানুষের দুঃখে সমব্যাথী হয়ে ভালবেসে তার পাশে এসে দাড়াতে অনুরোধ করেছেন।

১.৪. কবিতাটিতে মানুষ শব্দটি কতবার ব্যবহৃত হয়েছে ?

উঃ কবিতাটিতে মানুষ শব্দটি সাতবার ব্যবহৃত হয়েছে ।

১.৫. দল বিশ্লেষণ কর:

মানুষ- মা (মুক্তদল) + নুষ (রুদ্ধদল) [ ২টি দল]

একলা – এক (রুদ্ধদল) + লা (মুক্তদল) [ ২টি দল]

ভেসে- ভে (মুক্তদল)+ সে (মুক্তদল) [ ২টি দল]

ভালোবেসে – ভা (মুক্তদল)+ লো (মুক্তদল) + বে (মুক্তদল) + সে (মুক্তদল) [ ৪টি দল]

. সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন :

২.১ মানুষের পাশে মানুষ কীভাবে দাঁড়াতে পারে ?

উঃ কবি শক্তি চট্টোপাধ্যায় মানুষকে তার স্বার্থপরতা , হীনতা, লোভ ত্যাগ করে অসহায় মানুষের দুঃখে সমব্যাথী হয়ে ভালবেসে তার পাশে এসে দাড়াতে অনুরোধ করেছেন। বিপদগ্রস্ত পাখির পাশে যেমন অপর পাখি এসে ডাকাডাকি জুড়ে সাহায্য প্রার্থনা করে ,তেমনি দুঃখে কষ্টে জর্জরিত মানুষের পাশে এসে মানুষ দাড়াতে পারে ।একা অসহায় মানুষের দুঃখে সমব্যাথী হয়ে ভালবেসে একে অপরের ভরসা হয়ে উঠতে হবে, তবেই মানবিক ধর্ম পালিত হবে।

২.২ ‘দাঁড়াও’ কবিতাটির প্রথম স্তবকে প্রকাশিত কবির অন্তর্নিহিত ভাবনার পরিচয় দাও।

উঃ মানুষ সমাজে নিজেকে শ্রেষ্ঠ প্রাণী হিসাবে গন্য হলেও এই জাতির মধ্যে জটিলটা সব থেকে বেশি। তাই দেখা যায় একজন মানুষ স্বার্থপরতা ও লোভের বশে অপর মানুষের ক্ষতি করে চলেছে। এর ফলে অসহায় মানুষ নিজের দুঃখের ভারে ক্রমাগত কেঁদে চলেছে। মানুষই ফাঁদ পেতে বিপদে ফেলছে অপর মানুষকে। কবি শক্তি চট্টোপাধ্যায় ‘দারাও’ কবিতার প্রথম স্তবকে  এই একা অসহায় মানুষের পাশে এসে দাঁড়ানোর জন্য পরোপকারী ব্যক্তিদের আহ্বান জানিয়েছেন ।

. রচনাধর্মী প্রশ্ন :

৩.১ কবিতাটির বিষয়বস্তু আলোচনা কর।

উঃ মানুষ’ শব্দটির মধ্যেই লুকিয়ে আছে ‘মান’ ও ‘হুশ’ এর অর্থ। কিন্তু যত মানুষ আধুনিকতার শিখরে উত্তীর্ণ হয়েছে, ততই মানবিকতার অবক্ষয় দেখা গিয়েছে। মানুষ হয়ে উঠেছে আত্মকেন্দ্রিক, স্বার্থপর, সুযোগসন্ধানী ও ক্ষমতালোভী। মানবিকবোধ সম্পন্ন কবি শক্তি চট্টোপাধ্যায় ‘দাঁড়াও’ কবিতাটির মধ্যে মানুষের মানবিকতার অবক্ষয়ের দিকটিকে তুলে ধরেছেন। মনুষ্যত্ব, বিবেকবোধ ইত্যাদি যেগুলি মানুষের সদগুণ বলে বিবেচিত, সেইসমস্ত গুণসম্পন্ন মানুষকে তিনি অসহায় মানুষদের পাশে এসে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন। সেই সমস্ত মানুষের কথা কবি সর্বদা মনে করেন এবং যেভাবেই হোক, প্রতিটি মানুষ প্রতিটি মানুষের পাশে এসে যেন দাঁড়ায়এটাই কবির একমাত্র প্রার্থনীয় বিষয়।

আসলে কবি বিশ্বাস করেছেন, যে কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগে হোক কিংবা নিঃসঙ্গতা, অসহায়তায় হোক-মানবিকতার বোধ থেকে মানুষ যেন মানুষের পাশে দাঁড়ায়, নিঃসঙ্গতার সঙ্গী হয়, ব্যথিত মানুষের সমব্যথী হয়ে ওঠে। পাশে দাঁড়াও’ বা পাশে এসে দাঁড়াও’ এই শব্দগুলি যথাক্রমে ৩ বার করে মোট ৬ বার কবি এই কবিতায় ব্যবহার করেছেন। এর মধ্য দিয়ে কবি মানুষের মধ্যে লুকিয়ে থাকা অন্তর-মানবিক চেতনাকে জাগ্রত করে পাঠকমনকে মানবতাবোধে উদ্বুদ্ধ করেছেন।

অধ্যায় : কী করে বুঝবআশাপূর্ণা দেবী

 . অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন :

১.১. বুকুর মায়ের নাম কী ?

উঃ বুকুর মায়ের নাম নির্মলা ।

১.২. বুকুদের বাড়ি কলকাতার কোন অঞ্চলে ?

উঃ বুকুদের বাড়ি কলকাতার ভবানীপুর অঞ্চলে।

১.৩. ছেনুমাসিরা কোথা থেকে এসেছেন ?

উঃ  ছেনুমাসিরা কলকাতার উত্তরপাড়া থেকে এসেছেন ।

১.৪. বুকুর স্কুলে র নাম কী?

উঃ বুকুর স্কুলের নাম আদর্শ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।

১.৫. অতিথিরা বিদায় নেওয়ামাত্র বুকুর মা কী করেছিলেন ?

উঃ অতিথিরা বিদায় নেওয়ামাত্র বুকুর মা বুকুকে পেটাতে শুরু করেছিলেন

. সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন :

২.১ অতিথিদের আসার খবর জেনে বুকুর বাবা কী করেছিলেন ?

উঃ আশাপূর্ণা দেবীর লেখা ‘ কী করে বুঝব’ গল্পটিতে বাড়িতে অতিথিদের আসার খবর জেনে বুকুর বাবা মনে মনে ভীষণ অসন্তুষ্ট হয়েছিলেন। বুকুর কথামত তিনি রেগে লাল হয়ে বসে অভিযোগ করেছিলেন যে ছেনুমাসি ও বেনুমাসিরা অসময়ে এসে হাজির হওয়ায় তাদের সিনেমা দেখতে যাওয়া হয়তো পণ্ড হয়ে যেতে পারে।

২.২ বুকুর মতে অতিথিরা চলে গেলে কী করতে হয় ?

উঃ আশাপূর্ণা দেবীর লেখা ‘ কী করে বুঝব’ গল্পের ছোটছেলে বুকুর মতে অতিথিরা বাড়ি থেকে চলে গেলে তাদের বিষয়ে নিন্দা করতে হয়। তার মতে অতিথিরা হ্যাংলা স্বভাবের কি না, তাদের সঙ্গে আসা বাচ্ছা ছেলেটি কত দুষ্টু, অতিথিদের অহংকারী স্বভাব এবং তাদের আপ্যায়ন করে মিষ্টিমুখ করাতে অহেতুক কত টাকা খরচ হয়ে গেল এই বিষয়ে আলোচনা করতে হয়। আসলে ছোট্ট বুকু বড়দের কার্যকলাপ দেখেই এই সত্যি কথাগুলি বুঝতে পেরেছ।

. রচনাধর্মী প্রশ্ন :

৩.১ বুকু কী বুঝতে পারেনি এবং এবিষয়ে তোমার ধারণা কী ?

উঃ আশাপূর্ণা দেবীর লেখা ‘ কী করে বুঝব’ গল্পে দেখা গিয়েছে, দুপুরবেলায় বুকুকে তার মা একশোবার ধরে বুঝিয়েছেন, সর্বদা সত্য কথা বলতে হয় এবং কারও কাছে কোন কিছু গোপন করতে নেই। কিন্তু তিনি তাকে শেখাননি স্থান, কাল, পাত্র অনুযায়ী কীভাবে কথা বলতে হয়। তাই অতিথিদের অসময়ে বাড়িতে আসা প্রসঙ্গে মা ও বাবা যে যে মন্তব্য গুলি করেছেন এবং বিরক্তি প্রকাশ করেছেন, সেগুলিকে সে অতিথিদের সামনে প্রকাশ করে দেয়। কারণ, মা ঘরের ভিতরে অসন্তুষ্ট হলেও বাইরে অতিথিদের সামনে খুব আনন্দ করছিলেন। বুকুর কাছে এটি বিসদৃশ লাগছিল। তাই সে সব সত্যি কথাগুলি বলেছে। অতিথিরা চলে গেলে মা ও বাবা তাকে প্রহার করলে সে জানায়, “কী করে তার বুঝব আসলে কী করতে হবে?”

সে বুঝতে পারেনি, বড়রা যে আচরণ প্রতিদিন ছোটোদের শেখায়, জীবনের ক্ষেত্রে তাদের তা প্রয়োগ করতে বলেন, অথচ সেই আচরণ বাস্তব জীবনে ছোটোরা করে ফেললে বড়োরা ক্ষেত্রবিশেষে তাদের শেখানো আচরণকেই ভুল বলতে শেখায়। ছোটোদের সহজাত প্রকাশকে শাসন করে সত্যকে গোপন করতে শেখায়। সমগ্র গল্পে বুকু তার বাবামায়ের কথা ও কাজের বৈপরীত্যকে বুঝতে পারেনি। শিশু মনের সারল্য বার বার প্রশ্নের মুখে ফেলেছে ছোট্ট বুকুকে।

Click Here To Download  The Pdf

Click Here To Download The question Paper Part 3

 

Model Activity| Class 8| Bengali| Part -2|মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক বাংলা অষ্টম শ্রেণী দ্বীতিয় ভাগ

0

মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক

বাংলা

অষ্টম শ্রেণী

দ্বীতিয় ভাগ

 

১।সঠিক উত্তরটি বেছে নিয়ে লেখ।

. সেলুকাস ছিলেন – (গ্রীক সেনাপতি/ গ্রীক সম্রাট/ মুর সেনাপতি/আরব সেনাপতি)

উ:-গ্রীক সেনাপতি।

.২ তোতাই এর চাই -( একটি সবুজ টিয়া/ সবুজ চারাগাছ/ সবুজ জামা/ চশমা)

উ: সবুজ জামা।

১.৩বাঘের বিক্রম সম মাঘের হিমানী পংক্তিটির রচয়িতা -( মাইকেল মধুসূদন দত্ত/ইশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর/ ভারতচন্দ্র রায়/গৌরদাস বসাক)

উ: ভারতচন্দ্র রায়।

১.৪. মুর সেনাপতি শব্দের দল সংখ্যা – (/ / / )

উ:৫।

১.৫. আলেম শব্দের অর্থ– (প্রবর্তক/ সর্বজ্ঞ /অভিযাত্রী /সহযাত্রী)

উ:সর্বজ্ঞ।

2 নিচের প্রশ্নগুলির উত্তর নিজের ভাষায় লেখ।

.১।সুখ পাওয়া যায় অনেকখানি“- কবির মতে সুখ লাভের উপায়টি কি?

উঃ উদ্ধৃতিতে নেওয়া হয়েছে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের “বোঝাপড়া” কবিতা থেকে।

এই পৃথিবীতে বহু চরিত্রের মানুষের সমাবেশ।কেউ কারোর মতো নয়। হয়তো একজন যার কারনে কষ্টে ভুগছে সেই হয়তো অপর কারোর দুঃখের কারন। আসলে মানুষ স্বার্থপরের মতো নিজের দুঃখ কষ্ট নিয়ে এতটাই মগ্ন যে অপরের বেদনায় তার আর প্রান কাদে না। কিন্তু কষ্ট – পীরিত একজন যদি অপরজনের প্রতি স্বান্তনার হাত বাড়িয়ে দেয় তবে দুঃখ ভাগ হয়ে যায়। স্বার্থ ত্যাগ করে ভালোবাসার, সহানুভুতির হাত বাড়ালে অনেক্ টা সুখ পাওয়া যায়।

.২।বন্ধুভাবে উভয় সেনাপতির কথোপকথন হইতে লাগিল“-এই কথোপকথন গল্পের ঘটনাকে কিভাবে নিয়ন্ত্রণ করেছে?

উঃ ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর রচিত “অদ্ভুত আতিথেয়তা” গল্পে কথোপকথনে রত মূর সেনাপতি ও আরব সেনাপতির কথা বলা হয়েছে।

আরব সেনাপতি ও মুর সেনাপতি একে অপরের পরিচয় না জেনেই আলোচনা শুরু করেন। উভয়ের কথোপকথনের মাধ্যমে নিজেদের পূর্বপুরুষের পরাক্রম যুদ্ধ কৌশলের নানা কথা উঠে আসে। এই কথোপকথনের মাধ্যমে আরব সেনাপতি বুঝতে পারেন যে মূর সেনাপতি তার পিতার হত্যা করেছেন। কিন্তু এখন মুর সেনাপতি তার অতিথি, তাই তিনি অতিথির কোন ক্ষতি করবেন না।

যার দ্বারা প্রমাণিত হয় আরব সেনাপতি আতিথিয়তা বোধে পৃথিবীর অন্যান্য জাতি অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ। তারা মনের রুদ্ধ ভাব কখনো অতিথির কাছে প্রকাশ করেন না। তাদের শত্রুতার মধ্যেও পরম মিত্রতার ভাব ফুটে ওঠে, আর লেখক আমাদেরও এই ভাবনায় উদ্দীপ্ত হতে বলেছেন।

.৩। মহাভারতের কোন চরিত্র কেন অপুর সবচেয়ে বেশি ভালো লাগে?

উঃ বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত “পথের পাঁচালী” উপন্যাসে মহাভারতের সমস্ত চরিত্রের মধ্যে কর্ণের চরিত্রটি অপুর সবচেয়ে ভালো লাগতো।

অপুর মনে হতো কর্ন মহাবীর হয়েও চিরকাল কৃপার পাত্র। যুদ্ধক্ষেত্রে যখন কর্ণের রথের চাকা মাটিতে বসে যায় সেই অবস্থায় নিরস্ত্র অসহায় কর্ণকে অর্জুন বান নিক্ষেপ করে হত্যা করে। কর্ণের অসহায় ভাবে মৃত্যুবরণের ঘটনা শিশু মনকে বেদনায় ভারাক্রান্ত করে তুলতো।

তার মনে হয় অসহায় কর্ণ এখনো রথের চাকা তোলার আপ্রাণ চেষ্টা করছে।  অর্জুন বীর, সে রাজ্য পেল, মান পেল কিন্তু কর্ণ এত বড় বীর হয়েও অসহায় সে মান পাইনি। নিজের অজান্তেই অপু কর্ণকে হৃদয় বীরের সিংহাসনে বসিয়েছে। অপুর মতে কর্ণ পরাজিত নায়ক হলেও আদর্শবান তাই মহাভারতের সমস্ত চরিত্রের মধ্যে কর্ণকে অপুর সবচেয়ে বেশি ভালো লাগতো।

.৪। টিনের বাক্সে অপু কি কি রেখেছিল? এর মধ্য দিয়ে তার চরিত্রের কোন দিক ফুটে ওঠে?

বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত “পথের পাঁচালী” গল্পে অপু টিনের বাক্সে একটি রং চটা কাঠের ঘোড়া, একটি টোল খাওয়া টিনের ভেঁপু বাঁশি, গোটা কতক কড়ি, দুপয়সা দামের পিস্তল, কতগুলো শুকনো নাটা ফল, খান কতক খাপড়ার কুচি প্রভৃতি সম্পত্তি রেখেছিল।

টিনের বাক্সে সংগৃহীত করে রাখা সম্পত্তি গুলি থেকে তার চরিত্র সম্পর্কে এই ধারণাই উপনীত হওয়া যায় যে, অপু ছিল খুবই কল্পনাপ্রবণ, স্বপ্নবিলাসী। তার স্বপ্নগুলো তাকে জীবনের প্রতিমুহূর্তে বেঁচে থাকার জন্য ওর জীবনকে উপভোগ করার জন্য রসদ যোগাতো ।

Click here To Download  The PDF

Click here To Download the Model 2 B VIII Bengali Question  Paper

Class 8 Bengali Model Activity 2021 ( Part -1) বাংলা মডেল আক্টিভিটি

0

Class 8 Bengali Model Activity 2021 ( Part -1)

Click Here To Download the question Paper

. “সেইটে সবার চেয়ে শ্রেয়“- কবির মতে সবার চেয়ে শ্রেয় কি?

উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর “বোঝাপড়া” কবিতায় এই উক্তিটি করেছেন।

জীবনের চলার পথে নানান বাধা, ঝড়-ঝঞ্জা অর্থাৎ দুঃখ-কষ্ট আসবে। উত্তাল সমুদ্রে আশায় বুক  বেধে যেভাবে নাবিক তার নৌকাকে ভাসিয়ে রাখে সেভাবেই এই সমস্ত বাধা অতিক্রম করে আমাদের জীবনে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে। যে কোনো পরিস্থিতি আসুক না কেন দুঃখ বিলাপ না করে কিভাবে সেই বিপদ কাটিয়ে ওঠার চেষ্টাই সব থেকে শ্রেষ্ঠ উপায় ।

. “তদ বিষয়ে যথোপযুক্ত আনুকূল্য করিব” – বক্তা কোন বিষয়ে আনুকূল্য করার প্রতিশ্রুতি দিলেন?

উঃ বিদ্যাসাগর রচিত “অদ্ভুত আতিথেয়তা” গল্প থেকে উদ্ধৃতাংশটি নেওয়া হয়েছে।

আরব সেনাপতি বক্তা হিসেবে এ কথা বলেছেন। মুর সেনাপতি দিকভ্রষ্ট হয়ে বিপক্ষ শিবিরে গিয়ে পৌঁছায়, মুর সেনাপতি কে আরব সেনাপতি অতিথি আপ্যায়ন করেন। তারপর ভোরবেলা মুর সেনাপতি যাতে দ্রুত আরব শিবির থেকে প্রস্থান করতে পারেন তার জন্য ঘোড়া দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন আরব সেনাপতি ।

. “এই রইল তোদের পিকনিকআমি চললুম“- বক্তা কে?কেনো তিনি পিকনিকে থাকতে চাননি?

উঃ নারায়ন গঙ্গোপাদ্ধ্যায়ের লেখা “ বনভোজনের ব্যাপার “ গল্প থেকে উদ্ধৃতাংশটি নেওয়া হয়েছে।

-এখানে বক্তা হল টেনিদা।

বনভোজনের খাদ্য সামগ্রী নিয়ে আলোচনার সময় টেনিদা ভালো ভালো খাবার অর্থাৎ বিরিয়ানি , কোর্মা ,পোলাও ইত্যাদির নাম নিলেও প্যালা ও ক্যাবলা ক্রমাগত আলু ভাজা ,শুক্ত , কুঁদরুর তরকারি ইত্যাদি সাধারন খাবারের নাম করায় টেনিদা ক্রদ্ধ হয়ে যান, এইজন্য টেনিদা পিকনিকে থাকতে চাননি।

.”পরবাসী কবে নিজ বাসভূমি গড়বে?” কবির মনে এমন প্রশ্ন জেগেছে কেন?

উঃ পরবাসীর কবিতাটির প্রথমেই কবি বিষ্ণু দে প্রকৃতির বৈচিত্রের কথা বলেছেন। কবি বলেছেন প্রকৃতি ছাড়া মানুষ অসহায়, মানুষ ছাড়া প্রকৃতি প্রাণহীন। উভয়ে উভয়ের পরিপূরক। প্রকৃতি মানুষকে লালন করে কিন্তু মানুষ তার সভ্যতার সীমানা বাড়াতে বাড়াতে  প্রতিনিয়ত অরন্য প্রকৃতি ধ্বংস করছে। শুধু অরন্য নই বনের জীবজন্তুরাও আমাদের হাতে শিকার হচ্ছে। কবির কাছে তাঁর প্রিয় দেশের এই পরিণতি সহ্য করা ছিল অসহ্য। আবেগহীন, ভালবাসাহীন এই দেশকে কবি নিজের দেশ বলে আর ভাবতে পারছিলেন না। আর এই মানসিক তথা সামাজিক বিপর্যয়গ্রস্ত সমাজে কবি সৌন্দর্যময় বিশ্ব প্রকৃতির চিরকালীন রূপের সন্ধান পান না বলেই নিজভূমে নিজেকে ‘পরবাসী বলেছেন এবং প্রকৃতির কোলে নিজের স্থায়ী বাসভুমি গড়তে চাইছেন।

. “এইভাবে আমরা দেহরাদুন এক্সপ্রেসের সেই থার্ড ক্লাস গাড়ি খানাতে যেন এক পশতু সাহিত্য গোষ্ঠী বা সম্মেলন লাগিয়ে দিলুম“- লেখকের বক্তব্য অনুসরণে সেই পরিস্থিতির বিবরণ দাও।

উঃসুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়ের “পথচলতি” গদ্যাংশে কথক একথা বলেছেন।

দেরাদুন এক্সপ্রেসে গয়া থেকে কলকাতা ফেরার কাহিনী বর্ণিত হয়েছে। অনেক সময় পথচলতি বিভিন্ন মানুষের সঙ্গে পারস্পরিক আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে অকৃত্রিম আন্তরিকতা ফুটে ওঠে, সাহিত্যের সাধ ও মেলে তেমনই এই গল্পে লেখক দেখিয়েছেন কথক নিজের বুদ্ধির দ্বারা থার্ড ক্লাসে একদল পাঠান কাবুলিওয়ালাদের মাঝে নিজের স্থান করে নেন এবং তাদের সাথে সম্পর্ক স্থাপনের জন্য ফার্সি ভাষায় কথা বলেন এবং তখন এ পশতু সাহিত্য গোষ্ঠী বা সম্মেলন শুরু হয় খুশ হাল খা খট্টরের গজল বিষয়ে প্রশ্নের মাধ্যমে। ঔরঙ্গ জেবের সমকালীন এই কবি পশতু ভাষার সর্বশ্রেষ্ট কবি। লেখোকের আগ্রহে একজন সহযাত্রী গজল শোনালেন এরপর হলো আদম খান আর দুরি খনির মহব্বতের কিসসা কথা শুধু লেখকই নন গাড়ির সমস্ত যাত্রীরা অবধারিতভাবে মন দিয়ে সে কাহিনী শুনল। পাঠানের গলা যদিও কর্কশ তবে সে গুরু গম্ভীরভাবে কাহিনীটি কিছুটা গান করে আবার কিছুটা পাঠ করে সবাইকে মোহিত করে রাখলো। এভাবে সেই তৃতীয় শ্রেণীর গাড়িতে গানে আবৃতিতে ও পাঠে যেন পশতু এর সাহিত্য গোষ্ঠী বা সম্মেলন হল।

.”এসব আমারই হবে; আমাকেই দেবেন বিধাতাভাবনাটি কার? বিধাতা তাকে কি কি দেবেন বলে সে মনে করে?

উঃ তারাপদ রায়ের লেখা “একটি চড়ুই পাখি” কবিতায় ভাবনাটি এক চড়ুই পাখির।

একটি চড়ুই পাখি কথকের ঘরে বাসা বেঁধেছে।  সে সন্ধ্যায় ঘরে ফিরে আসে। চড়ুই পাখিটি ভাবে ঘরে থাকা মানুষটি অর্থাৎ কথক চলে গেলে এই ঘর তার হয়ে যাবে।বিধাতা  ঘরের জানালা, দরজা, টেবিল, ফুলদানি, বই- খাতা সবই তাকে অর্থাৎ চড়ুই পাখিটিকে দিয়ে দেবেন।

. দল বিশ্লেষণ করে মুক্ত দল রুদ্ধ দল চিহ্নিত করো।

সম্ভাষণ= সম(রুদ্ধ) + ভা(মুক্ত) + ষন(রুদ্ধ) । অর্থাৎ একটি রুদ্ধ দল ও একটি মুক্ত দল আছে।

. উঠন্তি মুলো পত্তনেই চেনা যায়প্রবাদটি ব্যবহার করে একটি বাক্য রচনা করে বুঝিয়ে দাও।

উঠন্তি মুলো পত্তনেই চেনা যায় এর অর্থ শুরু দেখে ভবিষ্যৎ অনুমান করা যায়।

যেমন – এই বয়েসেই ছেলেটি পড়াশুনায় মনোযোগী তাতে মনে হয় যে কালে কালে বড় মানুষ হয়ে উঠবে,এ যেনো উঠন্তি মুলো পত্তনেই চেনা যায়।

Click Here To Download  The PDF

ভারতের বৃহত্তম, উচ্চতম , দীর্ঘতম ( India’s Largest, Tallest & longest)

0

ভারতের বৃহত্তম, উচ্চতম , দীর্ঘতম

ভারতের বৃহত্তম

  1. ভারতের বৃহত্তম রাজ্য – রাজস্থান (আয়তন)
  2. ভারতের বৃহত্তম রাজ্য – উত্তর প্রদেশ ( জনসংখ্যায় )
  3. ভারতের বৃহত্তম নগরী – মুম্বাই
  4. ভারতের বৃহত্তম কেন্দ্র শাসিত অঞ্চল – লাদাখ
  5. ভারতের বৃহত্তম গির্জা – সেন্ট ক্যাথিড্রাল, গোয়া
  6. ভারতের বৃহত্তম মন্দির –শ্রীরঙ্গম মন্দির, তামিলনাড়ু
  7. ভারতের বৃহত্তম মসজিদ – তাজ উল মসজিদ
  8. ভারতের বৃহত্তম গুহা মন্দির – কৈলাস, ইলোরা
  9. ভারতের বৃহত্তম গুরুদ্বার – স্বর্ণ মন্দির, অমৃতসর
  10. ভারতের বৃহত্তম মরুভূমি – থর, রাজস্থান
  11. ভারতের বৃহত্তম বনভূমি – কাজিরাঙ্গা, অসম
  12. ভারতের বৃহত্তম বদ্বীপ – সুন্দরবন
  13. ভারতের বৃহত্তম লবণাক্ত জলের হ্রদ – চিল্কা, ওড়িশা
  14. ভারতের বৃহত্তম জলপ্রপাত – গেরসোপ্পা, কর্ণাটক
  15. ভারতের বৃহত্তম হ্রদ – উলার হ্রদ, কাশ্মীর
  16. ভারতের বৃহত্তম নদী পরিকল্পনা – ভাকরা-নাঙ্গাল
  17. ভারতের বৃহত্তম গম্বুজ – গোল গম্বুজ
  18. ভারতের বৃহত্তম সমাধি সৌধ – তাজমহল
  19. ভারতের বৃহত্তম স্তূপ – সাঁচি স্তূপ, মধ্যপ্রদেশ
  20. ভারতের বৃহত্তম বন্দর – মুম্বাই
  21. ভারতের বৃহত্তম রেল স্টেশন – ভিক্টোরিয়া টারমিনাস
  22. ভারতের বৃহত্তম বিমানবন্দর – মুম্বাই বিমানবন্দর
  23. ভারতের বৃহত্তম ব্যাংক – স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়া
  24. ভারতের বৃহত্তম সার কারখানা – সিন্ধ্রি, বিহার
  25. ভারতের বৃহত্তম মিউজিয়াম – ভারতীয় জাদুঘর, কলকাতা
  26. ভারতের বৃহত্তম জলাধার – টালা ট্যাঙ্ক
  27. ভারতের বৃহত্তম স্টেডিয়াম – নরেন্দ্র মোদী স্টেডিয়াম, গুজরাট
  28. ভারতের বৃহত্তম চিড়িয়াখানা – কোমাডো ড্রাগনও (বিশ্বের বৃহত্তম ভারতে গড়ে উঠতে চলেছে
  29. ভারতের বৃহত্তম তারামণ্ডল – বিড়লা তারামণ্ডল
  30. ভারতের বৃহত্তম ইস্পাত কারখানা – ভিলাই
  31. ভারতের বৃহত্তম বাজার – নিউ মার্কেট, কলকাতা
  32. ভারতের বৃহত্তম কারাগার – তিহার জেল, দিল্লি
  33. ভারতের বৃহত্তম গ্রন্থাগার – ন্যাশনাল লাইব্রেরি, কলকাতা
  34. ভারতের বৃহত্তম উদ্ভিদ উদ্যান – শিবপুর বোটানিক্যাল গার্ডেন, হাওড়া
  35. ভারতের বৃহত্তম শৈলাবাস – সিমলা, হিমাচল প্রদেশ
  36. ভারতের বৃহত্তম বিশ্ববিদ্যালয় – কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়
  37. ভারতের বৃহত্তম তেল শোধনাগার – জামনগর, গুজরাত
  38. ভারতের বৃহত্তম মেলা – কুম্ভ মেলা
  39. ভারতের বৃহত্তম পশু মেলা – শোনপুর, বিহার

ভারতের উচ্চতম

১) ভারতের উচ্চতম পর্বতশৃঙ্গ – গডউইন অস্টিন
২) ভারতের উচ্চতম অট্টালিকা – বিকাশ মিনার, নতুন দিল্লি
৩) ভারতের উচ্চতম বিমান বন্দর – লেহ, লাডাক
৪) ভারতের উচ্চতম মন্দির – মীনাক্ষী মন্দির, মাদুরাই
৫) ভারতের উচ্চতম ধাতু নির্মিত স্তম্ভ – অশোক স্তম্ভ, সারনাথ
৬) ভারতের উচ্চতম বাঁধ – তেহেরি বাঁধ
৭) ভারতের উচ্চতম স্তম্ভ – কুতুব মিনার
৮) ভারতের উচ্চতম তোরণদ্বার – বুলন্দ দরওয়াজা
৯) উচ্চতম উচ্চতম রেল স্টেশন – ঘুম, দার্জিলিং
১০) ভারতের উচ্চতম স্তূপ – সাঁচি স্তূপ

ভারতের দীর্ঘতম

১) ভারতের দীর্ঘতম সুড়ঙ্গপথ – জওহর টানেল
২) ভারতের দীর্ঘতম নদী সেতু – মহাত্মা গান্ধি সেতু
৩) ভারতের দীর্ঘতম পর্বতমালা – হিমালয়
৪) ভারতের দীর্ঘতম গুহা মন্দির – ইলোরা
৫) ভারতের দীর্ঘতম গুহা – অমরনাথ, জম্মু ও কাশ্মীর
৬) ভারতের দীর্ঘতম খাল – ইন্দিরা গান্ধি খাল , রাজস্থান
৭) ভারতের দীর্ঘতম সেতু – ভূপেন হাজারিকা সেতু বা ঢোলা-সাদিয়া সেতু
৮) ভারতের দীর্ঘতম ময়দান – গড়ের মাঠ, কলকাতা
৯) ভারতের দীর্ঘতম ক্যান্টিলিভার সেতু – হাওড়া ব্রিজ
১০) ভারতের দীর্ঘতম রেলপথ – উত্তর রেলপথ
১১) ভারতের দীর্ঘতম বাঁধ – হিরাকুঁদ বাঁধ
১২) ভারতের দীর্ঘতম হাইওয়ে – NH 44, শ্রীনগর থেকে কন্যাকুমারী
১৩) ভারতের দীর্ঘতম গিরিপথ – খাইবার গিরিপথ
১৪) ভারতের দীর্ঘতম নদী – গঙ্গা, ২৫১০ কিমি
১৫) ভারতের দীর্ঘতম হিমবাহ – সিয়াচেন

ভারতের সর্বাপেক্ষা বেশি

১) ভারতের সর্বাপেক্ষা বেশি দিন মুখ্যমন্ত্রী – পবন চামলিং
২) ভারতের সর্বাপেক্ষা বেশি জনাকীর্ণ শহর – মুম্বাই
৩) ভারতের সর্বাপেক্ষা বেশি শিক্ষিতের হার – কেরল
৪) ভারতের সর্বাপেক্ষা কাগজ কল – পশ্চিমবঙ্গ
৫) ভারতের সর্বাপেক্ষা প্রাচীন পর্বত – আরাবল্লি

Click Here To Download  The PDF

Voice Change Example Of Present Indefinite Tense  

1

Voice Change Example Of Present Indefinite Tense

 

Positive Present Indefinite

Active

Passive
Rules

Subject+Verb+Object

 

Object+ am/is/are+ verb3rd + Subject

People drink champagne on New Year’s Eve Champagne is drunk on New Year’s Eve.
Chefs use these machines to mix the ingredients. These machines are used to mix the ingredients
Beautiful giraffes roam the savannah. The savannah is roamed by beautiful giraffes
The company requires staff to watch a safety video every year. The staff are required by the company to watch a safety video every year.
The teacher always answers the students’ questions. The students’ questions are always answered by the teacher.
The choir really enjoys that piece. That piece is really enjoyed by the choir
Thousands of tourists visit the Grand Canyon every year. The Grand Canyon is visited by thousands of tourists every year.
I know the answer The answer is known to me.
My mother knits sweater. Sweaters are knitted by my mother
He owns six apartments Six apartments are owned by him.
I write short stories. Short stories are written by me
All children watch cartoon program Cartoon programs are watched by all children.
He helps his wife His wife is helped by him
My father carries a briefcase to the office. A briefcase is carried by my father to the office
I can make a kite out of news paper A kite can be made by me out of news paper

 

Suggested Reading

Rules of Voice Change Of Indefinite Tense

Rules of Voice Change Of Continuous Tense

 Negative Present Indefinite

Active Voice

Passive Voice
Rules

Subject+do/does +not +Verb+Object

 

Object+ am/is/are+ not + verb3rd + Subject

Meena does not like coffee. Coffee is not liked by Meena.
No one liked the play. The play was not liked (by all).
He does not like late coming. Late coming is not liked by him.
Rekha does not like to see movies. Movies is not seen by Rekha.
The seller does not give discount. The discount is not given by the seller.

 

 Interrogative Present Indefinite

Active Voice

Passive Voice
Wh word + do/does+ sub+ verb + object?

Wh-word +am/is/are+ object +verb(3rd)+by +subject?

Where does she find a book? Where is the book found (by her)?
Who collects stamps? By whom the stamps are collected?
Why do you read this book? Why this book is read by you?
Which library do you visit? Which library is visited by you?
How does she prepare the notes? How are the notes prepared by her?
When does she buy books? When are the books bought by her?
What do you buy in Super-Mall? What is bought by you in Super-Mall?

 

Click Here To Download  The PDF

Pollisomaj| পল্লীসমাজ ( ৫,৬,৭,৮,৯,১০ নং সমাধান )

0

পল্লীসমাজ ( ৫,৬,৭,৮,৯,১০ নং সমাধান )

সন্ধি কর :

বৃষ + তি = বৃষ্টি, 

সম্ + বরণ = সংবরণ, 

কাঁদ + না =কান্না, 

অতি + অন্ত = অত্যন্ত

এক + অন্ত = একান্ত ।

 অন্ + আত্মীয় = অনাত্মীয়

নীচের শব্দগুলির সন্ধি বিচ্ছেদ কর: নিরুত্তর, নমস্কার, তারকেশ্বর, যথার্থ, প্রত্যাখ্যান, আশ্চর্য, তদবস্থা।

নিরুত্তর = নিঃ + উত্তর।

নমস্কার = নমঃ + কার। 

তারকেশ্বর = তারক + ঈশ্বর। 

যথার্থ = যথা + অর্থ। 

 প্রত্যাখ্যান =প্রতি + আখ্যান। 

 আশ্চর্য = আঃ + চর্য।

 তদবস্থা =তৎ + অবস্থা।

Suggested Reading

পল্লীসমাজ ১,২,৩,৪ এর সমাধান

নীচে দেওয়া শব্দগুলির দলবিশ্লেষণ কর : অপরাহ্ন, অকস্মাৎ, আহ্বান, দক্ষিণ, উচ্ছিষ্ট, উত্তপ্ত, বিস্ফারিত, দীর্ঘশ্বাস, অশ্রুপ্লাবিত, হিন্দুস্থানি, অস্বচ্ছ।

অপরাহ্ন = অ – প – রান্ – হ, [ মুক্তদল —অ, প, হ (৩টি), রুদ্ধদল—রান্ (১টি)] । ) 

অকস্মাৎ = অ -কস্ – মাৎ, [মুক্তদল —অ (১টি), রুদ্ধদল—কস, মাৎ (২ টি)]। 

আহ্বান = আ – হ – বান্ [মুক্তদল —আ, হ (২ টি),রুদ্ধদল-বান্ (১টি)]। 

দক্ষিণ = দক্ – ক্ষিণ, [মুক্তদল (০), রুদ্ধদল দক, ক্ষিণ (২ টি)]। 

 উচ্ছিষ্ট = উচ – ছিষ  – ট, [মুক্তদল—ট ১টি, রুদ্ধদল—উচ, ছিষ  (২ টি)]।

উত্তপ্ত = উৎ – তপ্ -ত, [মুক্তদল —ত (১টি), রুদ্ধদল-উৎ, তপ (২ টি)]। 

বিস্ফারিত = বিস্ – ফা – রি – ত, [মুক্তদল-ফা, রি, ত (৩টি), রুদ্ধদল—বি (১টি)]। 

দীর্ঘশ্বাস = দীর – ঘ-স্বাস, [মুকদল—ঘ (১টি), রুদ্ধদল—দীর, শ্বাস (২ টি)]। 

অশ্রুপ্লাবিত = অশ – রু – প্লা – বি ত (মুক্তদল —রু, বি, ত (৩টি), রুদ্ধদল-অশ, প্লা (২টি)] 

হিন্দুস্থানি = হিন – দুস্ – থা – নি [মুক্তদল —থা, নি (২ টি), রুদ্ধদল-হিন, দুস (২ টি)]।

অস্বচ্ছ = অ-স্বচ্- ছ (মুক্তদল —অ, ছ (২ টি), রুদ্ধদল—স্বচ (১টি)]। 

নীচে দেওয়া ব্যাসবাক্যগুলিকে সমাসবদ্ধ পদে পরিণত করা। কোনটি কী ধরনের সমাস তা নির্ণয় কর : ৮১ জল কাদা  . নয় আহত . ত্রি অধিক দশ  . বেগের সহিত বর্তমান। . মড়ার জন্য কান্না . চন্ডী পুজোর জন্য তৈরি যে মণ্ডপ

৮.১ জল ও কাদা = জলকাদা (দ্বন্দ্ব সমাস)। ) 

৮.২ নয় আহত = অনাহত (নঞ-তৎপুরুষ সমাস)। ) 

৮.৩ ত্রি অধিক দশ =  ত্রয়োদশ (মধ্যপদলোপী কর্মধারয় সমাস)। 

৮.৪ বেগের সহিত বর্তমান = সবেগে (সহার্থক বহুব্রীহি সমাস)

৮.৫ মড়ার জন্য কান্না = মড়াকান্না (নিমিত্ত তৎপুরুষ সমাস)। 

৮.৬ চণ্ডী পুজোর জন্য তৈরি যে মণ্ডপ = চণ্ডীমণ্ডপ (মধ্যপদলোপী কর্মধারয় সমাস)। 

নীচের বাক্যগুলিকে নির্দেশ অনুযায়ী পরিবর্তন কর

৯.১ কথাটা রমেশ বুঝিতে পারিল না। (যৌগিক বাক্যে) 

উঃ কথাটা রমেশ শুনিল কিন্তু বুঝিতে পারিল না। 

৯.২ এ বাড়িতে আসিয়া যখন প্রবেশ করিল তখন সন্ধ্যা হয় হয়। (সরল বাক্যে) 

উঃ  সন্ধ্যা হতে না হতেই এ বাড়িতে আসিয়া প্রবেশ করিল। 

৯.৩ ওরা যাবে কি ? (নির্দেশক বাক্যে) 

উঃ ওরা যাবে কিনা সেটাই জিজ্ঞাস্য। 

৯.৪ বেণীর এই অত্যন্ত অপমানকর প্রশ্নের উত্তর দিবারও তাহার প্রবৃত্তি হইল না। (হা-বাচক বাক্যে)  

উঃ বেণীর এই অত্যন্ত অপমানকর প্রশ্নের উত্তর দেওয়া থেকে সে বিরত রইল।

 ৯.৫ তুমি নীচ, অতি ছোটো। (যৌগিক বাক্যে) 

উঃ তুমি নীচ এবং অতি ছোটো।

৯.৬ পথে আর এতটুকু কাদা পাবার জো নেই দিদিমা। (প্রশ্নবোধক বাক্যে) 

উঃ পথে কি আর এতটুকু কাদা পাবার জো আছে দিদিমা? 

৯.৭ মাসি উপরে ঠাকুরঘরে আবদ্ধ থাকায় এ সকলের কিছুই জানিতে পারেন নাই। (জটিল বাক্যে) 

 উঃ যেহেতু মাসি উপরে ঠাকুরঘরে আবদ্ধ ছিলেন সেহেতু এ সকলের কিছুই জানিতে পারেন নাই।

১০ নীচে দেওয়া শব্দদুটিকে দুটি আলাদা আলাদা অর্থে ব্যবহার করে বাক্যরচনা করাে : যাত্রা, বাঁধ। 

যাত্রা (পালাগান শোনা): গুপ্তিপাড়ায় আজ রাতে যাত্রা আছে। 

যাত্রা (এবারের মত) : অপমানের হাত থেকে এ যাত্রায় রক্ষা পেয়ে গেলাম। 

বাঁধ (বন্ধন যুক্ত) : মালপত্রগুলিকে দড়ি দিয়ে ভালো করে বাঁধ কি ?

বাঁধ (পাড়) : নদীর বাঁধ ভেঙে গ্রামে জল ঢুকছে।

Click Here To Download  The PDF

জাতিসংঘ/ রাস্ট্রপুঞ্জ( United Nations) MCQ

0

জাতিসংঘ/ রাস্ট্রপুঞ্জ সম্পর্কে ৫০ টি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য

১. জাতিসংঘ গঠনের প্রধান উদ্যোক্তা কে?
— মার্কিন প্রেসিডেন্ট এফডি রুজভেল্ট।
২. জাতিসংঘ এর নামকরণ করেন কে?
— মার্কিন প্রেসিডেন্ট এফডি রুজভেল্ট।
৩. জাতিসংঘের নামকরণ করা হয় কবে?
— ১ জানুয়ারি, ১৯৪২।
৪. জাতিসংঘের সচিবালয়ের প্রধান কে?
— মহাসচিব।
৫. জাতিসংঘের সদর দপ্তর কোথায়?
— নিউইয়র্ক, যুক্তরাষ্ট্র।
৬. জাতিসংঘের ইউরোপীয় র্কাযালয় কোথায়?
—জেনেভা, সুইজারল্যান্ড।
৭. জাতিসংঘের সদর দপ্তরের জায়গাটি কে দান করেন

— জন ডি রকফেলার জুনিয়র।
৮.জাতিসংঘের সদর দপ্তরের স্থপতি
— ডব্লিউ হ্যারিসন।
৯.জাতিসংঘের সনদ স্বাক্ষরিত হয় কবে
— ২৬জুন,১৯৪৫ সালে।
১০. জাতিসংঘ সনদ কার্যকরী হয় কবে থেকে
— ২৪ অক্টোবর, ১৯৪৫।
১১.জাতিসংঘের সনদের রচয়িতা
— আর্চিবাল্ড ম্যাকলেইশ (Archibald Macleish)।
১২.প্রতিবছর জাতিসংঘ দিবস পালিত হয়
—২৪শে অক্টোবর।
১৩. জাতিসংঘের প্রত্যেক সদস্য দেশ কোন পরিষদের সদস্য?
— সাধারণ পরিষদের।
১৪. জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের প্রধানকে কি বলে — সভাপতি।
১৫. জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের প্রথম অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয় কোথায়?
— লন্ডনের ওয়েস্ট মিনিস্টার হলে।
১৬. জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের সভাপতি কত বছরের জন্য নির্বাচিত হয়
— ১ বছরের জন্য।
১৭. জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের নিয়মিত বার্ষিক অধিবেশন শুরু হয়
— সেপ্টেম্বর মাসের তৃতীয় মঙ্গলবার।
১৮. নিরাপত্তা পরিষদের সদস্যরাষ্ট্রের মোট সংখ্যা কত?
— ১৫টি।
১৯. নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য রাষ্ট্র
— ৫টি ( চীন, ফ্রান্স, রাশিয়া, যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্র)।
২০. নিরাপত্তা পরিষদের অধিবেশন কতবার জাতিসংঘের সদরদপ্তরের ছাড়া অন্যত্র অনুষ্ঠিত হয়
— ২বার।
২১. নিরাপত্তা পরিষদের অস্থায়ী সদস্য কত বছরের জন্য নির্বাচিত হয়
— ২ বছরের জন্য।
২২. নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতি কত বছরের জন্য নির্বাচিত হয়
— ১ মাসের জন্য।
২৩. নিরাপত্তা পরিষদের কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য কমপক্ষে কতটি সদস্য দেশের সম্মতির প্রয়োজন হয়
— ৯টি(৫টি স্থায়ী সদস্য রাষ্ট্রসহ অতিরিক্ত ৪টি সদস্য রাষ্ট্রের)।
২৪. অর্থনৈতিক ও সামাজিক পরিষদের অধিবেশন
সাধারণত বছরে কয়বার বসে
— বছরে দু’বার একমাস ব্যাপী।
২৫.অর্থনৈতিক ও সামাজিক পরিষদের সদস্য কত
বছরের জন্য নির্বাচিত হয়
— ৩ বছরের জন্য।
২৬. অর্থনৈতিক ও সামাজিক পরিষদের সদস্য দেশ কয়টি
— ৫৪টি।
২৭. প্রতিবছর কয়টি রাষ্ট্র ৩ বছর মেয়াদে অর্থনৈতিক ও সামাজিক পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হয়
— ১৮টি।
২৮. আন্তর্জাতিক আদালত প্রতিষ্ঠিত হয়
— ২৪শে অক্টোবর,১৯৪৫ সালে।
২৯. আন্তর্জাতিক আদালতের বিচারকের সংখ্যা কত
— ১৫ জন।
৩০. আন্তর্জাতিক আদালতের বিচারকের মেয়াদকাল
— ৯ বছর।
৩১. জাতিসংঘের অফিসিয়াল ভাষা কয়টি ?
— ৬টি (ইংরেজি, আরবি, ফারসি, চীনা, রুশ ও স্প্যানিশ)।
৩২. জাতিসংঘের বাজেট কোন পরিষদে ঘোষিত হয়
— সাধারণ পরিষদে।
৩৩. জাতিসংঘ সনদে প্রথমে কতটি দেশ স্বাৰর করে
— ৫১টি দেশ।
৩৪. জাতিসংঘের প্রথম মহাসচিব ছিলেন
— ট্রাইগভে লাই (নরওয়ে) (১৯৪৬-১৯৫২)।
৩৫. জাতিসংঘ সচিবালয়ের কর্মকর্তা কর্মচারিগণ
তাদের কাজকর্মের ভাষা হিসেবে কোন ভাষা ব্যবহার করেন
— ইংরেজি অথবা ফরাসি।
৩৬. জাতিসংঘের কোন মহাসচিব শান্তিত মরণোত্তর নোবেল পুরস্কার পান
— দ্যাগ হ্যামারশোল্ড (১৯৬১ সালে) ।
৩৭. আয়তনে জাতিসংঘের ছোট দেশ কোনটি
— মোনাকো। (১.৯৫ বর্গ কি.মি.)।
৩৮.জনসংখ্যায় জাতিসংঘের ছোট দেশ কোনটি
— ট্রুভ্যালু।
৩৯. কোন দেশ প্রথমে জাতিসংঘ সনদে স্বাক্ষর না করেও জাতিসংঘের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য হয়
— পোল্যান্ড।
৪০. জাতিসংঘ বিশ্ববিদ্যালয় কোথায় অবস্থিত
— টোকিও (জাপান)।
৪১. জাতিসংঘের সর্বোচ্চ কর্মকর্তা কে
— মহাসচিব। [বর্তমান মহাসচিবঃ অ্যান্টেনিও গুতেরেস,পর্তুগাল]
৪২. অছি পরিষদ কার অধীনে কাজ করে
— সাধারণ পরিষদের।
৪৩. জাতিসংঘের কোন মহাসচিব বিমান দুর্ঘটনায়
মারা যান
— দ্যাগ হ্যামারশোল্ড (সুইডেন,১৯৬১)।
৪৪. জাতিসংঘের সদর দপ্তরটি কত একর জমির ওপর
প্রতিষ্ঠিত
— ১৭ একর।
৪৫. জাতিসংঘের আয়ের মূল উৎস কী
— সদস্য দেশসমূহের চাঁদা।
৪৬. জাতিসংঘের মহাসচিব কোন পরিষদের সুপারিশে নিযুক্ত হন
— নিরাপত্তা পরিষদের।
৪৭. জাতিসংঘের একমাত্র মুসলমান মহাসচিব কে
— কফি আনান (ঘানা) (৭ম)।
৪৮. উথান্ট কোন দেশের অধিবাসী ছিলেন
—মিয়ানমার।
৪৯. জাতিসংঘে দেয়া বাংলাদেশের চাঁদার পরিমাণ কত— নিজস্ব বাজেটের ০.০১% অংশ।
৫০. বাংলাদেশ জাতিসংঘের কততম অধিবেশনে সদস্য পদ লাভ করে?
— ২৯তম।

Click Here To Download  The PDF

Suggested Reading

বিশ্বের বৃহত্তম , ক্ষুদ্রতম , দীর্ঘতম

World’s Largest, Tallest, Smallest (বিশ্বের বৃহত্তম , ক্ষুদ্রতম , দীর্ঘতম)

0

বিশ্বের বৃহত্তম , ক্ষুদ্রতম , দীর্ঘতম

1.সৌরজগতের বৃহত্তম গ্রহ – বৃহস্পতি

2.সৌরজগতের ক্ষুদ্রতম গ্রহ – বুধ

3.সৌরজগতের বৃহত্তম নক্ষত্র- R-106A

4.পৃথিবীর বৃহত্তম মহাদেশ – এশিয়া,199 লক্ষ বর্গ মাইল।

5.পৃথিবীর ক্ষুদ্রতম মহাদেশ – ওশিয়ানিয়া

6.পৃথিবীর বৃহত্তম দেশ (আয়তনে) – রাশিয়া

7.পৃথিবীর বৃহত্তম দেশ (জনসংখ্যায়) – চীন
8.পৃথিবীর আয়তনে/জনসংখ্যায় ক্ষুদ্রতম দেশ – ভ্যাটিকান সিটি

9.পৃথিবীর বৃহত্তম দ্বীপ – গ্রিনল্যান্ড

10.পৃথিবীর ক্ষুদ্রতম দ্বীপ (জনসংখ্যায়) – পিটকার্ন দ্বীপ

11.পৃথিবীর বৃহত্তম – উপদ্বীপ – সৌদি আরব

12.পৃথিবীর বৃহত্তম ব-দ্বীপ – সুন্দরবন(ভারত/বাংলাদেশ)8000 বর্গ মাইল।

13.পৃথিবীর বৃহত্তম মহাসাগর – প্রশান্ত মহাসাগর

14.পৃথিবীর ক্ষুদ্রতম মহাসাগর – Arctic Ocean(উত্তর মহাসাগর)

15.পৃথিবীর বৃহত্তম সাগর – দক্ষিণ চীন সাগর

16.পৃথিবীর ক্ষুদ্রতম সাগর- সি অফ মার্মার

17.পৃথিবীর বৃহত্তম অভ্যন্তরীণ সাগর – ভূমধ্যসাগর

18.পৃথিবীর বৃহত্তম উপসাগর- মেক্সিকো উপসাগর

19.পৃথিবীর বৃহত্তম Gulf – Gulf of Mexico

20.পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত – কক্সবাজার

21.পৃথিবীর বৃহত্তম – পর্বত শৃঙ্গ – এভারেস্ট,8848 মিটার।
22.পৃথিবীর বৃহত্তম পর্বতমালা (উচ্চতায়) -হিমালয়
23.পৃথিবীর বৃহত্তম পর্বতমালা (দৈর্ঘ্যে) -আন্দিজ

24.পৃথিবীর উচ্চতম আগ্নেয়গিরি- ওজোস ডেল সালাডো

25.পৃথিবীর বৃহত্তম মালভূমি- তিব্বত মালভূমি
26.পৃথিবীর উচ্চতম মালভূমি- পামির মালভূমি (পৃথিবীর ছাদ)
27.পৃথিবীর সর্বাধিক দ্বীপ রাষ্ট্র – ইন্দোনেশিয়া।

28.পৃথিবীর বৃহত্তম মিষ্টি জলের হ্রদ – সুপিরিয়র হ্রদ
29.পৃথিবীর বৃহত্তম লবনাক্ত জলের হ্রদ – কাস্পিয়ান সাগর

30.পৃথিবীর গভীরতম হ্রদ – বৈকাল হ্রদ।

31.পৃথিবীর উচ্চতম হ্রদ (নাব্য সরোবর )- টিটিকাকা হ্রদ,12506 ফুট (সমুদ্রপৃষ্ঠ হইতে)

32.পৃথিবীর কৃত্রিম বৃহত্তম হ্রদ – মীড হ্রদ
33.পৃথিবীর বৃহত্তম নদী- আমাজন,(প্রস্তে/জলবহনে) (দক্ষিণ আমেরিকা)

34.পৃথিবীর দীর্ঘতম নদী- নীলনদ, দৈর্ঘ্য (মিশর)4,194 মাইল।
35.পৃথিবীর ক্ষুদ্রতম নদী – রো নদী (201 ফুট – যুক্তরাষ্ট্র) (২য় ডি নদী)

36.পৃথিবীর উচ্চতম জলপ্রপাত-অ্যাঞ্জেল (979মিটার, ভেনেজুয়েলা)
37.পৃথিবীর বৃহত্তম জলপ্রপাত- নায়াগ্রা জলপ্রপাত,যুক্তরাষ্ট-কানাডা সীমানায়
38.পৃথিবীর বৃহত্তম মরুভূমি – সাহারা,35 লক্ষ বর্গ মাইল, আফ্রিকা

39.এশিয়ায় বৃহত্তম মরুভূমি – গোবি (মঙ্গোলিয়া)

40.পৃথিবীর গভীরতম স্থান- প্রশান্ত মহাসাগরের মারিয়ানা খাত

41.পৃথিবীর বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ ফরেষ্ট – সুন্দরবন

42.পৃথিবীর বৃহত্তম অরণ্য – তৈগা (রাশিয়া)
43.পৃথিবীর বৃহত্তম তৃণাঞ্চল – প্রেইরি

45.পৃথিবীর বৃহত্তম গিরিখাত – গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন

46.পৃথিবীর সবথেকে দীর্ঘতম প্রবাল প্রাচীর- অস্ট্রেলিয়ার”The Great Barrier Reef

47.পৃথিবীর শীতলতম স্থান – এন্টার্কটিকার Dome Argus (Dome A) এবং Dome Fuji (Dome F)এর মধ্যবর্তী স্থানে -93.2°(2013),{ভস্টক স্টেশন,রাশিয়া আগে ছিলো1983 থেকে)
48.পৃথিবীর শুষ্কতম স্থান- ডেথভ্যালী ( ক্যালিফোরনিয়া ) ।
49.পৃথিবীর সর্বাধিক বৃষ্টিপাত সম্পন্ন স্থান- মৌসিনরাম, (মেঘালয়, ভারত)

50.পৃথিবীর উষ্ণতম স্থান- আজিজিয়া, লিবিয়া, আফ্রিকা

51.পৃথিবীর বৃহত্তম পাখি (ওজনে) – Ostrich/ উটপাখি (155 কেজি)
52.পৃথিবীর ক্ষুদ্রতম পাখি – হামিং বার্ড

53.পৃথিবীর বৃহত্তম সামুদ্রিক পাখি – অ্যালবাট্রোস

54.পৃথিবীর বৃহত্তম ফুল : রাফলেশিয়া
56.পৃথিবীর ক্ষুদ্রতম ফুল- উলফিয়া গ্লোবাসা(জলজ ফুল)

57.পৃথিবীর বৃহত্তম গাছ – রেড উড

58.পৃথিবীর বৃহত্তম প্রাণী -নীল তিমি

59.পৃথিবীর বৃহত্তম স্থন্যপায়ী প্রাণী – নীল তিমি
60.পৃথিবীর বৃহত্তম স্থলজ প্রাণী -হাতি

61.পৃথিবীর সবচেয়ে দ্রতুগতির পাখি- পেরেগ্রিনে ফ্যালকন
62.পৃথিবীর উচ্চতম প্রাণী – জিরাফ

63.পৃথিবীর সবচেয়ে দ্রুতগামী বিষধর সাপের নাম হলাে ব্ল্যাক মাম্বা।এটি ঘণ্টায় ১১-১৯ কিমি বেগে ছুটতে পারে।
64.পৃথিবীর বৃহত্তম দিন – 21 জুন (উত্তর গোলার্ধে)
65.পৃথিবীর ক্ষুদ্রতম রাত – 21 শে জুন (উত্তর গোলার্ধে)

66,পৃথিবীর ক্ষুদ্রতম দিন – 22 ডিসেম্বর (উত্তর গোলার্ধে)
67.পৃথিবীর বৃহত্তম রাত – 22 ডিসেম্বর (উত্তর গোলার্ধে)

68.পৃথিবীর বৃহত্তম শহর (আয়তনে) – নিউইয়র্ক মেট্রো

69.পৃথিবীর বৃহত্তম শহর (লোকসংখ্যা) – টোকিও

70.পৃথিবীর অধিক সীমান্তবর্তী দেশ- চীন।(১৪টি দেশের সাথে)

71.পৃথিবীর ক্ষুদ্রতম প্রজাতন্ত্র – নাউরু

72.পৃথিবীর বৃহত্তম পার্লামেন্ট – চায়না ন্যাশনাল কংগ্রেস

73.পৃথিবীর সবচেয়ে ঘনত্ব সম্পন্ন দেশ – মোনাকো(16205 প্রতি বর্গ কিমি)
74.পৃথিবীর বৃহত্তম গণতান্ত্রিক দেশ- ভারতবর্ষ
75.পৃথিবীর বৃহত্তম সংবিধান- ভারতবর্ষ
76.পৃথিবীর ক্ষুদ্রতম সংবিধান- যুক্তরাষ্ট্র ।
77.পৃথিবীর বৃহত্তম বাঁধ (আয়তনে) – তারবেলা (পাকিস্তান

78.পৃথিবীর বৃহত্তম বাঁধ (উচ্চতায়) -নুরেক (তাজাকিস্তান)

79.পৃথিবীর কৃত্রিম দীর্ঘতম খাল -The Grand Canal-china

80.পৃথিবীর বৃহত্তম সেতু (ক্যান্টিলিভার)-কুইবেক, 3239ফুট দীর্ঘ (কানাডা)
81.পৃথিবীর দীর্ঘতম রেল সেতু লোয়ার জাম্বেজী 12064 ফুট দীর্ঘ (মাজাম্বিক)
82.পৃথিবীর বৃহত্তম সেতু উচ্চতায়-রয়েল জর্জ,153 ফুট (আমেরিকা)
83.পৃথিবীর দীর্ঘতম সেতু- Danyang–Kunshan Grand Bridge,চীন

84.পৃথিবীর দীর্ঘতম রাস্তা সেতু – ব্যাং নো এক্সপ্রেসওয়ে (থাইল্যান্ড)

85.পৃথিবীর দীর্ঘতম ট্যানেল (রাস্তা) – মল্ট ব্লা ট্যানেল, ফ্রান্স ও ইতালির মধ্যে
86.পৃথিবীর সবচেয়ে ছট আন্তর্জাতিক ব্রিজ দৈর্ঘ্য মাত্র ৩২ ফুট, জাভিকান দ্বীপে অবস্থিত। এই ব্রিজটি আমেরিকার একটি দ্বীপের সাথে কানাডার একটি দ্বীপের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করে।

87.পৃথিবীর বৃহত্তম রেল স্টেশন- গ্রান্ড সেন্ট্রাল টার্মিনাল (নি. ইয়র্ক),47 প্লাটফর্ম
88.পৃথিবীর দীর্ঘতম রেলওয়ে প্লাটফর্ম- গোরক্ষপুর,1366 মিটার,ভারত ( আগামী দিনে কর্নাটকের হুব্বলি হবে)
89.পৃথিবীর দীর্ঘতম রেলওয়ে ট্যানেল – Gotthard Base Tunnel ,Switzerland,

90.পৃথিবীর বৃহত্তম রেলপথ- ট্রান্স-সাইবেরিয়ান রেলপথ, 7000 মাইল (রাশিয়া)

91.পৃথিবীর দীর্ঘতম ট্রেন- দ্যু ডেসার্ট”Du desert”,2.5 কিমি লম্বা,20 ঘন্টায় 708 কিমি, একটিমাত্র যাত্রীবগি, সাহারা মরুভূমি, মরিতানিয়া,তথ্যসূত্র

92,পৃথিবীর বৃহত্তম জাহাজ (কনটেইনারবাহী) -Maersk Triple-E (400 meters in length)
93.পৃথিবীর বৃহত্তম জাহাজ (ক্রুস) – Oasis of the Seas, Allure of the Seas
94.পৃথিবীর বৃহত্তম Aircraft – Antonov An-225 Mriya

95.পৃথিবীর বৃহত্তম যাত্রীবাহী বিমান – এয়ারবাস এ-৩৮০

96.পৃথিবীর উচ্চতম বিমানবন্দর- দাওচেং ইয়াডিং (চীন)

97.পৃথিবীর বৃহত্তম বিমানবন্দর- কিং ফাহাদ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর( আয়তন)
98.পৃথিবীর সর্বাধিক সংখ্যক- কিং আব্দুলাজিজ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর( বিমানের জায়গার দিক থাকে)

99.পৃথিবীর ব্যস্ততম বন্দর- পোর্ট অফ সাংহাই,চীন
100.পৃথিবীর বৃহত্তম বিমানবন্দর- দুবাই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর(আন্তর্জাতিক যাত্রী ট্র্যাফিকের দিক দিয়ে)
101.পৃথিবীর বৃহত্তম সামুদ্রিক বন্দর – সাংহাই (চীন)

102.পৃথিবীর বৃহত্তম গির্জা – সেন্ট পিটারের প্রাসাদ (ভ্যাটিকান)18100 বর্গ গজ।
103.পৃথিবীর ক্ষুদ্রতম গির্জা- চ্যাপেল অব সান্তা ইসাবেল (ভ্যাটিকান সিটি)

104.পৃথিবীর উচ্চতম গীর্জা-উলম ক্যাথিড্রাল চার্চ-529 ফুট (জার্মানী)

105.পৃথিবীর বৃহত্তম মসজিদ – শাহ ফয়সাল মসজিদ (পাকিস্তান)
106.বিশ্বের বৃহত্তম তিব্বতি বৌদ্ধ ধর্মীয় বিহার চীনের সিচুয়ান প্রদেশের গাঞ্জিতে , 107.একসাথে 40000 বৌদ্ধ।
108.পৃথিবীর বৃহত্তম মন্দির – আঙ্কারভাট, কম্বোডিয়া

109.পৃথিবীর বৃহত্তম জাদুঘর ( তথ্য সংগ্রহে) – ব্রিটিশ মিউজিয়াম

110.পৃথিবীর বৃহত্তম জাদুঘর আয়তনে – ফ্রান্সের প্যারিসের-The Louvre

111.পৃথিবীর বৃহত্তম হীরের খনি – কিম্বার্লি (দক্ষিণ আফ্রিকা)

112.পৃথিবীর বৃহত্তম লৌহ খনি – বুরুকুটুর (ব্রাজিল)
113.পৃথিবীর বৃহত্তম ঘণ্টা – মস্কোর ঘণ্টা

114.পৃথিবীর বৃহত্তম – চলচ্চিত্র প্রেক্ষাগৃহ – রক্সি (নিউইর্য়ক)
115.পৃথিবীর বৃহত্তম গ্রন্থাগার – লাইব্রেরি অব দি কংগ্রেস (ওয়াশিংটন)
116.পৃথিবীর বৃহত্তম ব্যাঙ্ক- Industrial and Commercial Bank Of China
117.পৃথিবীর বৃহত্তম অফিস ভবন-পেন্টাগন
118.পৃথিবীর বৃহত্তম প্রাসাদ ইস্পেরিয়াল প্যালেস
119.পৃথিবীর বৃহত্তম সংবাদ সংস্থা- রয়টার্স(লন্ডন),এর প্রতিষ্ঠাতা Paul Julius Reuter.
120.পৃথিবীর বৃহত্তম জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র- তুরখানাস্ক (রাশিয়া)
121.পৃথিবীর বৃহত্তম পার্ক -নর্থইস্ট গ্রীনল্যান্ড ন্যাশনাল পার্ক (ডেনমার্ক)
122.পৃথিবীর বৃহত্তম জেলখানা – খারকভ জেলখানা (রাশিয়া)
123.পৃথিবীর সবচেয়ে বৃহত্তম সুইমিং পুল- দক্ষিণ আমেরিকার, চিলিতে..যেটি প্রায় 1103 মিটার লম্বা এবং এতে প্রায় 25 কোটি লিটার সমুদ্রের জল রয়েছে।
124.পৃথিবীর বৃহত্তম ইন্ডোর স্টেডিয়াম- Ferrari World, Abu Dhabi
125.পৃথিবীর বৃহত্তম চিত্রকর্ম – প্যানোরমা মিসিসিপি (John Banvard)
126,পৃথিবীর বৃহত্তম চিড়িয়াখানা – সান দিয়েগো জু, আমেরিকা

127.পৃথিবীর বৃহত্তম প্রাচীর- দ্য গ্রেট ওয়াল, চীন
128.পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি লোকে কথা বলে – চাইনিজ মান্ডারিন ভাষায়।
129.পৃথিবীর বৃহত্তম ক্রীড়াঙ্গন – রঙ্গাডো মে ডে স্টেডিয়াম, উওর কোরিয়া।
130.পৃথিবীর বৃহত্তম – বিশ্ববিদ্যালয় (তালিকাভুক্তকরণে) – ইন্ধিরা গান্ধী জাতীয় উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়,ভারত
131.পৃথিবীর সর্বোচ্চ ইমারত- বুর্জ খলিফা (দুবাই)

132.পৃথিবীর সর্বোচ্চ হোটেল – Gevora Hotel in Dubai
133.পৃথিবীর বৃহত্তম হীরা -“Sergio”: 3167 carats, ব্রাজিল
134.পৃথিবীর বৃহত্তম কবরস্থান – Ohlsdorf Cemetery in Hamburg, Germany( Rural Cemetery)
135.পৃথিবীর বৃহত্তম সেনাবাহিনী – People & Republic of China, 2,255,000 active
136.পৃথিবীর উচ্চতম শহর- লা রিঙ্কনদা ( পেরু )
137.পৃথিবীর উচ্চতম রাজধানী- লা পাজে (বলিভিয়া)
138.পৃথিবীর বৃহত্তম ক্রিকেট স্টেডিয়াম -মতেরা স্টেডিয়াম (ভারত)

139.পৃথিবীর উচ্চ্তম মিনার- দিল্লীর কুতুব মিনার
140.পৃথিবীর বৃহত্তম পিরামিড- মেক্সিকোর পুয়েবলা রাজ্যে অবস্থিত,এর আয়তন 141.পরিমাপ করা হয়েছে প্রায় ৪.৪৫ মিলিয়ন ঘন মিটার।
142.পৃথিবীর সর্বোচ্চ মূর্তি – স্টাচু অব ইউনিটি ( ভারতে )
143.পৃথিবীর বৃহত্তম মহাকাব্য- মহাভারত
144.পৃথিবীর বৃহত্তম গম্বুজ- অ্যাস্ট্রোডোম, আমেরিকা
145.পৃথিবীর বৃহত্তম কবরস্থান- পিস ভ্যালি, ইরাক, 601হেক্টর
146.পৃথিবীর বৃহত্তম গম্বুজ- অ্যাস্ট্রোডোম (আমেরিকা)

147.পৃথিবীর বৃহত্তম হীরা- দ্য কালিনান
148.পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি সংখ্যক ছাত্রছাত্রী পড়াশুনা স্কুল- সিটি মন্টেসরি স্কুল, ভারতের উত্তরপ্রদেশে
149.পৃথিবীর সবচেয়ে নীরবতম জায়গা হল -অরফিল্ড ল্যাবরেটরি
150.পৃথিবীর বৃহত্তম ব্যাংক- সিটি ব্যাংক (যুক্তরাষ্ট্র)
151.পৃথিবীর বৃহত্তম দেয়াল ঘড়ি – Abraj Al Bait Towers clock in Mecca
152.পৃথিবীর বৃহত্তম Solar Energy Building – Shandong Province, China
153.পৃথিবীর বৃহত্তম পাবলিক কোম্পানী – ICBC Bank, China
154.পৃথিবীর বৃহত্তম অ্যাকোয়ারিয়াম – Hengqin Ocean Kingdom, China
155.পৃথিবীর বৃহত্তম Land Vehicle – German strip mining machine (Bagger 288)

Click Here To Download The PDF

Suggested Reading

100 Questions of Physical Science

 

 

 

 

 

100 Question of Physical Science (ভৌত বিজ্ঞানের ১০০ টি বাছাই করা প্রশ্ন)

0

ভৌত বিজ্ঞানের ১০০ টি বাছাই করা প্রশ্ন

  1. লাফিং গ্যাসের সঙ্কেত কি? – নাইট্রাস অক্সাইড (N2O)
  2. কাঁদুনে গ্যাসের অপর নাম – ক্লোরোপিকরিন
  3. বলের একক কি ? – নিউটন
  4. আলোর পরিমানের একক কি ? – লাক্স
  5. তড়িৎ প্রবাহের একক কি ? – অ্যাম্পিয়ার
  6. বিভব পার্থক্যের একক কি ? – ভোল্ট
  7. দীপ্তি প্রবাহের একক কি ? – লুমেন
  8. মেট্রিক পদ্ধতি গৃহীত হয় – ১৯৫৭ থেকে
  9. শব্দের গতি সব থেকে কম- বায়বীয় মাধ্যমে
  10. বজ্রপাতের শব্দের মাত্রা – ১১০ ডেসিবেল
  11. ঘড়ির টিকটিক শব্দের মাত্রা – ৩০ ডেসিবেল
  12. জেট বিমান ওড়ার শব্দের মাত্রা – ১২০ ডেসিবেল
  13. আমরা কোন শব্দ শুনতে পাই ? – ২০ থেকে ২০,০০০ হার্টজের মধ্যে থাকা শব্দ
  14. ইনফ্রাসনিক শব্দ কাকে বলে ? – কোনো বস্তুর কম্পাঙ্ক সেকেন্ডে ২০ হার্টজের কম হলে
  15. আল্ট্রাসনিক শব্দ কাকে বলে ? – কোনো বস্তুর কম্পাঙ্ক সেকেন্ডে ২০,০০০ হার্টজের বেশি হলে
  16. বাদুর চলার জন্য ব্যবহার করে- আল্ট্রাসনিক তরঙ্গ
  17. বরফ গলার লীন্ তাপ কত? – ৮০ ক্যালরি/ গ্রাম
  18. ফিউজ তারে কি ধাতু ব্যবহার করা হয় ? – টিন ও সিসার সংকর ধাতু টাংস্টেন
  19. হিটারে কি তার ব্যবহার করা হয় ? -নাইক্রোম
  20. মোটরগাড়ির লুকিং গ্লাস কি দর্পণের উদাহরন ? -উত্তল দর্পন
  21. গাড়ির হেডলাইটের পিছনের দর্পন -অধিবৃত্তাকার দর্পন
  22. মরুভুমিতে সৃষ্ট মরীচীকা হল – অসদবিম্ব
  23. মরীচিকা, পদ্ম পাতার জলকনার মুক্তসদৃশ প্রতিফলন কি ধরনের? -আলোকের অভ্যন্তরীণ পুর্ন প্রতিফলন
  24. কোন বর্নের আলো সবচেয়ে বেশি বিক্ষিপ্ত হয় ? – বেগুনি
  25. কোন বর্নের আলো সবচেয়ে কম বিক্ষিপ্ত হয় ? – লাল
  26. হীরক দেখার কারন– পূর্ণ অভ্যন্তরীন প্রতিফলনের জন্য
  27. যে মসৃণ তলে আলোর নিয়মিত প্রতিফলন ঘটে তাকে বলে – দর্পন
  28. সিনেমাস্কোপ প্রোজেক্টরে ব্যবহৃত হয় – অবতল লেন্স
  29. আকাশের রংধনু সৃষ্টির কারন – বৃষ্টির কনায় আলোর বিচ্ছুরন
  30. আলোর বিচ্যুতি সবচেয়ে বেশি – বেগুনি রঙ্গের
  31. আলোর বিচ্যুতি সবচেয়ে কম- লাল রঙ্গের
  32. লাল আলোতে নীল রঙের ফুল দেখাবে – কালো
  33. হ্যালোজেন মৌলের উদাহরন হল – ফ্লোরিন, ক্লোরিন , ব্রোমিন , আয়োডিন , অ্যাস্টাটিন
  34. চুম্বকের চুম্বকত্ব কোন উষ্ণতায় বিনষ্ট হয় ? – ৭৫০ C
  35. সবচেয়ে ভারী মৌল – ইউরেনিয়াম
  36. সবচেয়ে হাল্কা মৌল – করানডাম
  37. প্রাকিতিক বস্তুর মধ্যে সবচেয়ে কঠিন পদার্থ – হীরক
  38. সবচেয়ে ভারী ধাতু – ইউরেনিয়াম
  39. সর্বাপেক্ষা হাল্কা ধাতু- লিথিয়াম
  40. তামা ও টিনের মিশ্রনে তৈরি হয়- ব্রোঞ্জ
  41. সবচেয়ে মুল্যবান ধাতু- প্লাটিনাম
  42. সবচেয়ে ভারী অধাতু – আয়োডিন
  43. সবচেয়ে হালকা অধাতু – হাইড্রোজেন
  44. দার্শনিকের উল বা ফ্লাওয়ার অফ জিঙ্ক কি ? – জিঙ্ক অক্সাইড (ZnO)
  45. পলিথিনের মনোমার কি ? – ইথিলিন
  46. কাপর কাঁচা সোডা কি ? – সোডিয়াম কার্বনেট
  47. কস্টিক সোডা কি ? – সোডিয়াম হাইড্রাক্সাইড
  48. ভারী জল কি ? – ডয়টেরিয়াম অক্সাইড
  49. এল পি জি গ্যাস সিলিন্ডারে কি গ্যাস থাকে ? – বুটেন, আইসোবুটেন , প্রোপেন
  50. লোহার সবচেয়ে খাঁটি রুপ হল – রট আয়রন
  51. বৃষ্টির জলের pH মাত্রা – 6
  52. বিশুদ্ধ সাধারন জলের pH মাত্রা – 0
  53. রক্তের pH মাত্রা – 5- 8
  54. কোন বস্তুর আপেক্ষিক তাপ সব থেকে বেশি ? – জল
  55. নিয়ন সাইনে হাইড্রোজেন গ্যাস ব্যবহার করলে কি রঙের আলো হয়? – নীলাভ আল
  56. নিয়ন সাইনে CO2 গ্যাস ব্যবহার করলে কি রঙের আলো হয়?- নীল সাদা
  57. নিয়ন সাইনে হিলিয়াম গ্যাস ব্যবহার করলে কি রঙের আলো হয়?- হলুদ
  58. নিয়ন সাইনে শুধু বায়ু গ্যাস ব্যবহার করলে কি রঙের আলো হয়? – গোলাপী
  59. ডাক্তারি থার্মোমিটার বলতে কোন থার্মোমিটার কে বোঝায় ? – ফারেনহাইট থার্মোমিটা্র
  60. রেফ্রিজারেটরে ব্যবহৃত হয়- কার্বন ও ফ্রেয়ন
  61. পলিথিন মাটির সাথে মিশতে সময় লাগে – প্রায় ৪৫০ বছর
  62. কাচ মাটির সাথে মিশতে সময় লাগে – প্রায় ২০০ বছর
  63. সূর্য থেকে পৃথিবীর দুরত্ব – প্রায় ১৫ কোটি কিলোমিটার
  64. লেজার রশ্মি আবিস্কার করেন- মাইম্যান
  65. লেন্সের ক্ষমতার একক- ডায়াপ্টার
  66. চা তাড়াতাড়ি ঠাণ্ডা হয়- কালো রঙের কাপে
  67. বিদ্যুৎ পরিবাহিতা সবচেয়ে বেশি – রুপার
  68. লোহার উপর টিনের প্রলেপ দেয়াকে বলে – গ্যাল্ভানাইজিং
  69. বৈদ্যুতিক বাল্বের ভিতরের সরু তারটি তৈরী হয়- টাংস্টেন দ্বারা
  70. ট্রানজিস্টার আবিস্কার হয় -১৯৪৮ সালে
  71. টিউমার , ক্যান্সার রোগ নির্ণয়ে ব্যবহৃত হয় – গামা রস্মি
  72. রঙ্গিন টেলিভিশন থেকে বের হয় – মৃদু রঞ্জন রশ্মি
  73. ইলেকট্রন আবিস্কার করেন- থমসন
  74. প্রোটন আবিস্কার করেন – রাদারফোর্ড
  75. নিউটন আবিস্কার করেন- স্যাডউইক
  76. এটম বোমা তৈরি হয় – ফিশন প্রক্রিয়ায়
  77. ব্ল্যাক বক্স যন্ত্র ব্যবহৃত হয় – বিমানে
  78. পলিথিন পোড়ালে উৎপন্ন হয় – কার্বনমনো অক্সাইড
  79. ইউরিয়া সার উৎপাদন করার কাঁচামাল হল – প্রাকৃতিক গ্যাস
  80. বায়োগ্যাসের প্রধান উপাদান- মিথেন
  81. সেভিং সাবানের উপাদান -কস্টিক পটাশ
  82. ওজোনের রঙ – ঘন নীল
  83. সাবানের রাসায়নিক নাম- সোডিয়াম স্টিয়ারেট
  84. ওজোন স্তরের সর্বাপেক্ষা ক্ষতিকারক গ্যাস- ক্লরিন
  85. মার্বেল প্রস্তুত হয়- চুনাপাথর থেকে
  86. স্যাকারিন প্রস্তুত হয়- টলুইন থেকে
  87. ফসফিন কি ধরনের পদার্থ ?- যৌগিক
  88. ভর সংখ্যার অপর নাম কি ? – নিউক্লিয়াস সংখ্যা
  89. MKS পদ্ধতিতে ভরের একক কি? – কিলোগ্রাম
  90. সর্বশেষ আবিষ্কৃত মৌলিক পদার্থ কি? – আনান সেপটিয়াম
  91. সিমেন্ট তৈরির অন্যতম কাঁচামাল – জিপসাম
  92. আইসোটোপে কি ভিন্ন থাকে ?- ভর সংখ্যা
  93. আইসবারে কি ভিন্ন থাকে?- প্রোটন সংখ্যা
  94. আইসোটোনে কি সমান থাকে? – নিউট্রন
  95. আইসবারে কি সমান ্থাকে ? – ভর সংখ্যা
  96. গ্যাসের চাপ মাপার যন্ত্র – ম্যানোমিটার
  97. লেখার চক কি দিয়ে তৈরি- ক্যালসিয়াম কার্বনেট
  98. অ্যাকোয়া রিজিয়া বা অম্লরাজ কাকে বলে?- ১ঃ ৩ অনুপাতে নাইট্রিক ও হাইড্রক্লোরিক অ্যাসিড
  99. আধুনিক পর্যায় সারণী কে তৈরী করেছেন ? – বিজ্ঞানী নীল বোর
  100. আধুনিক পর্যায় সারণী কিসের ভিত্তিতে তৈরী করেছেন ? -মৌলের পরমাণুর ইলেক্ট্রন বিন্যাসের ভিত্তিতে

Click Here To Download The PDF

Suggested Reading

Current Affairs Part 1

 

 

Rivers Of West Bengal ( পশ্চিমবঙ্গের উল্লেখযোগ্য নদনদী )

0

পশ্চিমবঙ্গের উল্লেখযোগ্য নদনদী

1)বাংলার দুঃখের নদী কাকে বলা হয় ?

উঃ দামোদরকে

2)দামোদর কোথায় উৎপত্তি লাভ করেছে?

উঃ ছোটোনাগপুর মাল্ভুমি

3)উত্তরবঙ্গের ত্রাস কাকে বলে?

উঃ তিস্তাকে

4)তিস্তা নদীর উৎস কি ?

উঃ কাংসে বা জেমু হিমবাহ

5)রায়ডাক নদীর উৎস কি?

উঃ ভুটান

6)তোর্সা নদী কোথায় মিশেছে?

উঃ বাংলাদেশের যমুনা নদীতে

7)রুপনারায়ান নদী কাদের মিলিত প্রবাহ?

উঃ দ্বারকেশ্বর, শিলাবতী হুগলী ও মুন্ডেশ্বরীর মিলিত প্রবাহ

8)কেলেঘাই ও কংসাবতীর মিলিত প্রবাহকে কি বলে?

উঃ হলদি নদী

9)পশ্চিমবঙ্গের প্রধান নদী কোনটি?

উঃ) গঙ্গা।

10)পশ্চিমবঙ্গে গঙ্গা নদীর কত কিঃমিঃ অবস্থিত?

উঃ) 520 কিঃমিঃ প্ৰায় ৷

11) গঙ্গা নদী কোন স্থানে পশ্চিমবঙ্গে প্রবেশ করেছে?

উঃ) রাজমহল পাহাড়ের নিকট।

12)পশ্চিমবঙ্গের কোথায় গঙ্গা প্রধান দুই ভাগে বিভক্ত হয়?

উঃ) মুর্শিদাবাদ জেলার মিঠিপুরের নিকট

13)গঙ্গার প্রধান শাখাটির নাম কি?

উঃ) পদ্মা।

14)গঙ্গার দ্বিতীয় শাখাটি কি নামে পরিচিত?  

উঃ) ভাগীরথী-হুগলি নদী।

15)গঙ্গার কোন অংশ ভাগীরথী নামে পরিচিত?

উঃ) মুর্শিদাবাদ ফারাক্কা  থেকে নদিয়ার নবদ্বীপ পর্যন্ত অংশ ।

16)গঙ্গার কোন অংশ হুগলি নদী নামে পরিচিত ?

উঃ) নবদ্বীপ থেকে মোহনা পর্যন্ত অংশ।

17) হুগলি নদীর প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্যটি কি?

উঃ) এই নদীর দক্ষিণাংশে জোয়ার-ভাটার প্রভাব দেখা যায় ।

18)ভাগীরথী-হুগলি নদীর ডান তীরের প্রধান উপনদীগুলি কি কি?

উঃ) বাঁশলই, ব্রাহ্মণী, ময়ূরাক্ষী অজয়, দামোদর, দারকেশ্বর, রূপনারায়ণ ও কাঁসাই

19)ভাগীরথী-হুগলি নদীর বাম তীরের প্রধান উপনদীগুলি কি কি?

উঃ) জলঙ্গী, মাথাভাঙ্গা, চূর্ণি প্রভৃতি।

20) ভাগীরথী-হুগলি নদী কোথায় বঙ্গোপসাগরে পড়েছে?

উঃ) সাগরদ্বীপের কাছে।

21)পশ্চিমবঙ্গের দ্বিতীয় দীর্ঘতম নদীর (নদ) নাম কি?

উঃ) দামোদর নদ ।

22)দামোদর পশ্চিমবঙ্গে কত কিঃমিঃ প্রবাহিত ?

উঃ) প্রায় 313 কিঃমিঃ ।

23)কোথায় দামোদর দুই ভাগে বিভক্ত হয়েছে?

উঃ পূর্ব বর্ধমানে ।

24)দামোদরের অন্য ভাগটির নাম কি?

উঃ মুণ্ডেশ্বরী।

25) মূল দামোদর কোথায় পতিত হয়েছে?

উঃ) হুগলি নদীতে।

26) মুণ্ডেশ্বরী কোথায় পতিত হয়েছে?

উঃ) রূপনারায়ণ নদীতে।

27) দামোদর নদী কোথায় পশ্চিমবঙ্গে প্রবেশ করেছে?

উঃ) পঞ্চেৎ এর নিকট বাঁদা তে।

28) উত্তর বঙ্গের প্রধান নদীর নাম কি?

উঃ) তিস্তা।

পশ্চিমবঙ্গের কোন জেলা/শহর কোন নদীর তীরে

শহর (জেলা) নদ-নদী
কলকাতা ( কলকাতা ) হুগলী
হাওড়া ( হাওড়া ) হুগলী
চুচুড়া ( হুগলী ) হুগলী
ব্যান্দেল (হুগলী) হুগলী
রিষরা (হুগলী) হুগলী
বনগাঁ ( উত্তর ২৪ পরগনা ) হুগলী
চন্দননগর (হুগলী) হুগলী
শ্রীরামপুর (হুগলী) হুগলী
মায়াপুর ( নদিয়া) হুগলী
হরিপাল (হুগলী) কানা দামোদর
বসিরহাট (উত্তর ২৪ পরগনা ) বেতনি
ফ্রেজারগঞ্জ ( দক্ষিণ ২৪ পরগনা ) রসুল্পুর
ক্যানিং ( দক্ষিণ ২৪ পরগনা ) মাতলা
কৃষ্ণনগর ( নদীয়া ) জলঙ্গি
রানাঘাট ( নদীয়া ) চুর্ণী
শান্তিপুর ( নদীয়া ) ভাগীরথী
কৃষ্ণগঞ্জ ( নদীয়া ) চুর্ণী
নবদ্বীপ ( নদীয়া ) হুগলী
ফুলিয়া ( নদীয়া ) ভাগীরথী
তেহট্ট ( নদীয়া ) জলঙ্গি
আড়ংঘাটা ( নদীয়া ) চুর্ণী
বহরমপুর ( মুর্শিদাবাদ ) ভাগীরথী
ধুলিয়ান ( মুর্শিদাবাদ ) গঙ্গা
জঙ্গীপুর ( মুর্শিদাবাদ ) ভাগীরথী
মুর্শিদাবাদ) ( মুর্শিদাবাদ ) ভাগীরথী
লালগোলা ( মুর্শিদাবাদ ) গঙ্গা
আজিমগঞ্জ ( মুর্শিদাবাদ ) ভাগীরথী
দুর্গাপুর (বর্ধমান ) দামোদর
রাণীগঞ্জ (বর্ধমান ) দামোদর
কাটোয়া (বর্ধমান ) ভাগীরথী
বর্ধমান (বর্ধমান ) দামোদর
চুরুলিয়া (বর্ধমান ) অজয়নদ
বিহারিনাথ (বাঁকুড়া ) দামোদর
শুশুনিয়া (বাঁকুড়া ) দ্বারকেশ্বর
বাঁকুড়া (বাঁকুড়া ) দ্বারকেশ্বর
মেজিয়া (বাঁকুড়া ) দামোদর
বোল্পুর (বীরভূম) কোপাই
দুবরাজপুর (বীরভূম) অজয়
লাভপুর (বীরভূম) কোপাই
শ্রীনিকেতন (বীরভূম) কোপাই
রামনগর (বীরভূম) ময়ুরাক্ষী
জয়দেব – কেন্দুলি (বীরভূম) অজয়
সিউরি (বীরভূম) ময়ুরাক্ষী
ইলামবাজার (বীরভূম) অজয়
শান্তিনিকেতন (বীরভূম) কোপাই
সাইঁথিয়া (বীরভূম) ময়ূরাক্ষী
তারাপীঠ (বীরভূম) দ্বারকা
রামপুরহাট (বীরভূম) ব্রাহ্মনী
তমলুক (পূর্ব মেদিনীপুর ) রুপনারায়ন
হলদিয়া ( পূর্ব মেদিনীপুর ) হলদি
মেদিনীপুর ( পশ্চিম মেদিনীপুর ) কাসাঁই
চন্দ্রকোণা ( পশ্চিম মেদিনীপুর ) কুবাই
শালবনী ( পশ্চিম মেদিনীপুর ) তমাল
পুরুলিয়া ( পুরুলিয়া ) কাঁসাই
সাঁওতালদি ( পুরুলিয়া ) দামোদর
ইসলামপুর ( উত্তর দিনাজপুর ) মহানন্দা
রায়গঞ্জ ( উত্তর দিনাজপুর ) কুলিক
ইটাহার (উত্তর দিনাজপুর  ) গামার
বালুরঘাট ( দক্ষিণ দিনাজপুর ) আত্রাই
গঙ্গারাম্ পুর (দক্ষিন দিনাজপুর ) পুনর্ভবা
মালদহ ( মালদহ) গঙ্গা
ইংরেজবাজার ( মালদহ) কালিন্দী
কোচবিহার ( কোচবিহার ) তোর্সা
ফুলবাড়ি ( কোচবিহার ) জলঢাকা
মাথাভাঙ্গা ( কোচবিহার ) জলঢাকা
হলদিবাড়ি ( কোচবিহার ) জলঢাকা
জলপাইগুড়ি (জলপাইগুড়ি) তিস্তা ও করলা
ময়নাগুড়ি (জলপাইগুড়ি) তিস্তা
আলিপুরদুয়ার ( আলিপুরদুয়ার ) কালজানি
দার্জিলিং ( দার্জিলিং ) মহানন্দা

 

Click here To Download the PDF

error: Content is protected !!