Wednesday, June 18, 2025
Home Blog Page 21

2021 Activity Task III (September) | সেপ্টেম্বরের মডেল অ্যাক্টিভিটি | Model Activity Part 6| Download

0

2021 Activity Task III (September) | সেপ্টেম্বরের মডেল অ্যাক্টিভিটি | Model Activity Part 6| Download

সেপ্টেম্বর মাসের মডেল অ্যাক্টিভিটি ডাউনলোড করুন।

Class 1| Ability to communicate | Download

Class 1| Health And Physical Education | Download

Class 2 | Ability to communicate | Download

Class 2| Health & Physical Education|Download

Class 3 |Science| পরিবেশ | Download

Class 3 | Bengali| সাহিত্য( বাংলা) | Download

Class 3 | Health And Physical Education | Download

Class 3 |Ability to Communicate | Download

Class 3 | Math| অংক | Download

Class 4 |English (Group-A) | Download

Class 4 |Math| অংক | Download

Class 4|Bengali| সাহিত্য( বাংলা) |Download

Class 4|Science| পরিবেশ | Download

Class 4|Health & Physical Education |Download

Class 5 |Bengali| সাহিত্য( বাংলা)| Download

Class 5| Science| পরিবেশ | Download

Class 5|English (Group-A) |Download

Class 5|Health & Physical Education|Download

Class 5| Math| অংক | Download

Class 6|Bengali| সাহিত্য( বাংলা)|Download

Class 6|Math| অংক |Download

Class 6|English (Group-A) | Download

Class 6| Science| পরিবেশ | Download

Class 6| History ( ইতিহাস) | Download

Class 6| Geography ( ভুগোল ) |Download

Class 6|Health & Physical Education|Download

Class 7|Bengali| সাহিত্য( বাংলা)|Download

Class 7|Math| অংক |Download

Class 7|English (Group-A) |Download

Class 7|Science| পরিবেশ |Download

Class 7| History ( ইতিহাস) |Download

Class 7| Geography ( ভুগোল ) |Download

Class 7|Health & Physical Education|Download

Class 8|Bengali| সাহিত্য( বাংলা)|Download

Class 8|Math| অংক |download

Class 8|English (Group-A) |Download

Class 8|Science| পরিবেশ |Download

Class 8| History ( ইতিহাস) |Download

Class 8| Geography ( ভুগোল ) |Download

Class 8|Health & Physical Education|Download

Class 9|Bengali| সাহিত্য( বাংলা) Group A|Download

Class 9|Bengali| সাহিত্য( বাংলা) Group B|Download

Class 9|Math| অংক |Download

Class 9|English (Group-A) |Download

Class 9|English (Group-B) |Download

Class 9| History ( ইতিহাস) |Download

Class 9| Geography ( ভুগোল ) |Download

Class 9| Life Science( জীবন বিজ্ঞান)|Download

Class 9| Physical Science ( ভৌত বিজ্ঞান) |Download

Class 10|Bengali| সাহিত্য( বাংলা) Group A|Download

Class 10|Bengali| সাহিত্য( বাংলা) Group B|Download

Class 10|Math| অংক |Download

Class 10|English (Group-A) |Download

Class 10|English (Group-B) |Download

Class 10| History ( ইতিহাস) |Download

Class 10| Geography ( ভুগোল ) |Download

Class 10| Life Science( জীবন বিজ্ঞান)|Download

Class 10| Physical Science ( ভৌত বিজ্ঞান) |Download

Model Activity task 2021(August) Class-10 | Physical Science |( Part-5) মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ২০২১ | আগস্ট দশম শ্রেণী | ভৌত বিজ্ঞান  | ( পার্ট -৫)

0

Model Activity task 2021(August)

Class-10 | Physical Science |( Part-5)

মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ২০২১ | আগস্ট

দশম শ্রেণী | ভৌত বিজ্ঞান  | ( পার্ট)

. ঠিক উত্তর নির্বাচন করো

. যেটি মৃদু তড়িৎবিশ্লেষ্য সেটি হলো

(ক) সোডিয়াম ক্লোরাইড (খ) অ্যামোনিয়াম সালফেট (গ) সালফিউরিক অ্যাসিড () অ্যাসিটিক অ্যাসিড

. অ্যামোনিয়া গ্যাসকে শুষ্ক করতে হলে যে যৌগটি উপযুক্ত তা হলো

(ক) P4O10 (খ) গাঢ় H2SO4 (গ) অনার্দ্র CaCl2 () CaO

. তাপ পরিবাহিতাঙ্কের SI একক হলো

(ক) WmK
(খ) Wm-1 K
() Wm-1K-1
(ঘ) WmK-1

. নিচের বাক্যগুলি সত্য অথবা মিথ্যা তা নিরূপণ করো:

২.১ তড়িৎবিশ্লেষণের সময় দ্রবণের মধ্যে দিয়ে তড়িৎ পরিবহণ করে ইলেকট্রন।
উত্তর: মিথ্যা।

২.২ ধাতুর আকরিক থেকে ধাতু নিষ্কাশনে বিজারণ অপরিহার্য ।
উত্তর : সত্য।

২.৩ দৈর্ঘ্য প্রসারণ গুণাঙ্কের এককে দৈর্ঘ্যের একক নেই
উত্তর: সত্য।

. সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও :

. ক্যালশিয়াম কার্বনেটের মধ্যে ভর হিসাবে ক্যালশিয়ামের শতকরা পরিমাণ নির্ণয় করো (Ca=40)

উত্তর: ক্যালশিয়াম কার্বনেট ( CaCO3)-এর গ্রাম-আণবিক ভর = 40+12 + ( 16 × 3) = 100

100g ক্যালশিয়াম কার্বনেটের ক্যালশিয়ামের এর পরিমাণ 40g

∴ ক্যালশিয়াম কার্বনেটের মধ্যে ভর হিসাবে ক্যালশিয়ামের শতকরা পরিমাণ= 

40×100/100 = 40 %

. অ্যামোনিয়া, সালফার ট্রাইঅক্সাইড ইত্যাদির শিল্প উৎপাদনে ব্যবহৃত অনুঘটক সূক্ষ্ম চুর্ণ আকারে রাখা হয় কেন?

উত্তর: অ্যামোনিয়া, সালফার ট্রাইঅক্সাইড ইত্যাদির শিল্প উৎপাদনে ব্যবহৃত তনুঘটক সূক্ষ্ম চুর্ণ আকারে রাখা হয় কারন –

(i) পৃষ্ঠতলের ক্ষেত্রফল বৃদ্ধি : শিল্প প্রস্তুতিতে বিভিন্ন অনুঘটকীয় বিক্রিয়া গুলি অনুঘটকের পৃষ্ঠতলের সংস্পর্শে ঘটে । কোন অনুঘটক বিচূর্ণ অবস্থায় থাকলে তার পৃষ্ঠতলের ক্ষেত্রফলবাড়ে। অনুঘটকের পৃষ্ঠতলের ক্ষেত্রফল যত বাড়ে তার সক্রিয় কেন্দ্রের সংখ্যাও তত বাড়ে।

(ii) অধিশোষণের ক্ষমতাবৃদ্ধি : বিচূর্ণ অনুঘটকের ক্ষেত্রে বিক্রিয়ার হার বৃদ্ধি পায় এবং বিক্রিয়াজাত পদার্থের উৎপাদন হার বাড়তে থাকে ।

৪. নীচের প্রশ্নটির উত্তর দাও :

. একটি তড়িৎকোষের তড়িচ্চালক বল 10V আভ্যন্তরীণ রোধ 2 ওহম। তড়িৎকোষটিকে ওহম রোধকের সঙ্গে যুক্ত করা হল। রোধকটিতে 60 সেকেণ্ডে কত জুল তাপ উৎপন্ন হবে তা নির্ণয় করো।

উত্তর : তড়িৎকোষের তড়িচ্চালক বল (E)= 10V

তড়িৎকোষের আভ্যন্তরীণ রোধ (r) =2 ওহম

বাইরের রোধ (R) = 8ওহম

সময় (t) = 60 সেকেণ্ড

∴ তড়িৎ প্রবাহ মাত্রা (I) = E/(R+r)
= 10/(8+2)

=10/10 A

= 1A

এখন রোধকটিতে 60 সেকেণ্ডে উৎপন্ন তাপ (H) = I2Rt

= 12 × 8 × 60 জুল
= 480 জুল

Click Here To Download  The Pdf

Model Activity task 2021(August) Class-10 | Life Science |( Part-5) মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ২০২১ | আগস্ট দশম শ্রেণী | জীবন বিজ্ঞান  | ( পার্ট -৫)

1

Model Activity task 2021(August)

Class-10 | Life Science |( Part-5)

মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ২০২১ | আগস্ট

দশম শ্রেণী | জীবন বিজ্ঞান  | ( পার্ট)

. প্রতিটি প্রশ্নের সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করে তার ক্রমিক সংখ্যাসহ বাক্যটি সম্পূর্ণ করে লেখো

. পাতার মাধ্যমে প্রাকৃতিক অঙ্গজ বংশবিস্তার করে যে উদ্ভিদ সেটি নির্বাচন করো

(ক) মিষ্টি আলু

(খ) কচুরিপানা

(গ) আদা।

() পাথরকুচি

. সংকরায়ণ পরীক্ষার জন্য মেন্ডেলের মটরগাছ বেছে নেওয়ার সঠিক কারণটি স্থির করো

(ক) মটর গাছের বংশবিস্তারে অনেক সময় লাগে।

(খ) মটর গাছে বিপরীতধর্মী বৈশিষ্ট্যের উপস্থিতি খুবই কম

() মটর ফুল স্বপরাগী হওয়ার বাইরে থেকে অন্য চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য মিশে যাওয়ার সম্ভাবনা কম

(ঘ) মটর গাছের ফুলগুলিতে কৃত্রিমভাবে ইতর পরাগযোগ ঘটানো সম্ভব নয়

. নীচের যে বক্তব্যটি সঠিক নয় সেটি চিহ্নিত করো

(ক) অতিরিক্ত বাষ্পমোচন রোধ করার জন্য ফণিমনসার পাতা কাটায় রূপান্তরিত হয়েছে।

() রুই মাছের পটকার পশ্চাৎ প্রকোষ্ঠে অবস্থিত রেটিয়া মিরাবিলিয়া গ্যাস উৎপাদন করে

(গ) পায়রার ফুসফুসের সঙ্গে প্রধানত নয়টি বায়ুথলি যুক্ত থাকে যা পায়রাকে উড়তে সাহায্য করে

(ঘ) উটের RBC ডিম্বাকৃতি হওয়ায় অতি ঘন রক্তের মধ্য দিয়ে এটি সহজেই প্রবাহিত হতে পারে

. একটি শব্দে বা একটি বাক্যে উত্তর দাও :

. মানব বিকাশের বয়ঃসন্ধি দশার একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করো।

উঃ- বৈশিষ্ট্যঃ-

(i)বয়সন্ধি দশার সময় পেশি অস্থির বৃদ্ধি, জনন অঙ্গের বৃদ্ধি, গ্যামেট উৎপাদন শুরু হয়।

. বিসদৃশ শব্দটি বেছে লেখো : মটরের সবুজ রঙের বীজ, মটরের সবুজ রঙের ফল, গিনিপিগের সাদা রঙের লোম,গিনিপিগের মসৃণ লোম

উঃ- বিসদৃশটি হলো-  মটরের সবুজ রঙের ফল।

. নীচে সম্পর্কযুক্ত একটি শব্দ জোড় দেওয়া আছে। প্রথম জোড়টির সম্পর্ক বুঝে দ্বিতীয় জোড়টির শূন্যস্থানে উপযুক্ত শব্দ বসাও :

ব্যবহার ও অব্যবহারের সূত্র : ল্যামার্ক :: প্রাকৃতিক নির্বাচন :     ডারউইন

. দুটি বা তিনটি বাক্যে উত্তর দাও :

. স্বপরাগযোগের একটি সুবিধা একটি অসুবিধা উল্লেখ করো।

উঃ-

সুবিধাঃএই পরাগযোগে একই প্রজাতির ফুলে পরাগযোগের জন্য প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য রক্ষা পায় এবং প্রজাতির মধ্যে জনিতৃ বৈশিষ্ট্য প্রকাশ পায়।

অসুবিধাঃস্বপরাগযোগের মাধ্যমে উৎপন্ন প্রজাতির অভিযোজন ক্ষমতা লোপ পায়।

.একসংকর জননে F2 জনুর ফিনোটাইপিক অনুপাত সবসময় 3:1 নাও হতে পারে” – উদাহরণের সাহায্যে ব্যাখ্যা করো।

উঃ- অসম্পূর্ণ প্রকটতার ক্ষেত্রে একসংকর জননে F2 জনুর জিনোটাইপ অনুপাত সবসময় 3:1 হয় না।

যেমন সন্ধ্যামালতি (Mirabilis Jalapa) উদ্ভিদের ক্ষেত্রে দেখা গিয়েছে যে, বিশুদ্ধ লাল ফুল যুক্ত ও বিশুদ্ধ সাদা ফুল যুক্ত গাছের ইতর পরাগযোগ ঘটালে F1 জনুতে উৎপন্ন সমস্ত গাছ গোলাপি ফুল যুক্ত হয়। F1 জনুর গোলাপি ফুল বিশিষ্ট গাছ গুলির স্বপরাগযোগ ঘটালে F2 জনুতে লাল, গোলাপি ও সাদা ফুল বিশিষ্ট গাছের আবির্ভাব হয় ও তাদের ফিনোটাইপিক অনুপাত 1:2:1 হয়। সন্ধ্যামালতি উদ্ভিদের একসংকর জননে F2 জনুর জিনোটাইপিক অনুপাতও সবসময় 1:2:1 হয়। সুতরাং একসংকর জননে F২ জনুর ফিনোটাইপিক অনুপাত সবসময় 3:1 নাও হতে পারে।

. নীচের প্রশ্নটির উত্তর দাও :

. ডারউইনের মতবাদ অনুসারেযোগ্যতমের উদ্বর্তনকীভাবে ঘটে ব্যাখ্যা করো। শিম্পাঞ্জিরা বিভিন্নভাবে তাদের সমস্যার সমাধান করে” – বক্তব্যটির যথার্থতা উদাহরণের সাহায্যে বিশ্লেষণ করো।

উঃ- যোগ্যতমের উদ্বর্তনঃডারউইন এর মতে জীবন সংগ্রামে লিপ্ত জীবগুলির মধ্যে যাদের দেহে ছোটো ছোটো সহায়ক অভিযোজন মূলক বৈশিষ্ট্য এসে যায় তারাই জীবন সংগ্রামে জয়ী হয়, এবং বেঁচে থাকার অধিকারী হয়।অন্যেরা কালক্রমে পৃথিবী থেকে নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। জীবন সংগ্রামে এই উত্তরণকে যোগ্যতমের উদ্বর্তন বলা হয় ।

শিম্পাঞ্জি আফ্রিকার ঘন অরণ্যে বাস করে। এরা খুব বুদ্ধিমান প্রাণী। এরা বিভিন্নভাবে তাদের সমস্যার সমাধান করে। যেমন –

(i) উইপোকা ধরে খাওয়া শিম্পাঞ্জি উইঢিবির সন্ধান পেলে গাছের শাখা দিয়ে একটি লাঠির মতো দণ্ড তৈরী করে নেয়। এই দণ্ডের ছুঁচালো প্রান্তটিকে উই এর ঢিবির মধ্যে ঢুকিয়ে দেয়। উই পোকাগুলি তখন লাঠি বেয়ে সারিবদ্ধ ভাবে বাইরে বেরিয়ে আসে। শিম্পাঞ্জি তখন মহা আনন্দে তার ভোজ সারে।

(ii) বাদামের খোসা ছাড়ানো শিম্পাঞ্জিরা শক্ত কাঠ বা পাথরের টুকরো কে ‘হাতুড়ি ও নেহাই’ – এর মত ব্যবহার করে বাদামের খোসা ছাড়ায়।

(iii) ঔষধি গাছের ব্যবহার: শিম্পাঞ্জিরা কোন পরজীবী দ্বারা আক্রান্ত হলে নিজেরাই বিশেষ ভেষজ উদ্ভিদ। যেমন– অ্যাসলিয়া রুডিস ( Aspilia rudis ) খুঁজে এনে ভক্ষণ করে ফলে পরজীবীদের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে রক্ষা পায়।

Click Here To Download  The Pdf

 

Model Activity task 2021(August) Class-10 | Geography |( Part-5) মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ২০২১ | আগস্ট দশম শ্রেণী | ভুগোল  | ( পার্ট -৫)

0

Model Activity task 2021(August)

Class-10 | Geography |( Part-5)

মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ২০২১ | আগস্ট

দশম শ্রেণী | ভুগোল  | ( পার্ট)

. বিকল্পগুলি থেকে ঠিক উত্তরটি নির্বাচন করে লেখো :

. যে জলবায়ুতে ঋতু পরিবর্তন হয় না সেটি হলো

ক) ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ু

খ) সাভানা জলবায়ু

গ) মৌসুমী জলবায়ু

) নিরক্ষীয় জলবায়ু

. ঠিক জোড়াটি নির্বাচন করো

ক) চাঁদ, সূর্য ও পৃথিবীর কেন্দ্রের একই সরলরেখায় অবস্থান – মরা কোটাল

) পৃথিবীর সাপেক্ষে চাঁদ সূর্যের সমকোণে অবস্থানমরা কোটাল।

গ) চাঁদ ও পৃথিবীর মধ্যে সর্বাধিক দূরত্ব – পেরিজি

ঘ) চাঁদ ও পৃথিবীর মধ্যে সর্বনিম্ন দূরত্ব – অ্যাপোজি

১.৩ অতিবিরল জনঘনত্বযুক্ত একটি রাজ্য হলো –

ক) পশ্চিমবঙ্গ

খ) গোয়া

গ) উত্তরপ্রদেশ

) সিকিম

. স্তম্ভ মেলাও :

ক’  স্তম্ভ   

‘খ’ স্তম্ভ

২.১ বিশুদ্ধ কাঁচামাল     (খ) তুলো
২.২ ক্রান্তীয় ঘূর্ণর্বাত     (গ) ইয়াস
২.৩ পেরু স্রোত (ক) আটাকামা মরুভূমি

 

. সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও :

. জোয়ারভাটার সৃষ্টিতে কেন্দ্র বহিমুখী বলের প্রভাব উল্লেখ করো।

উঃ পৃথিবীর আবর্তনের প্রভাবে যে কেন্দ্রবিমুখ বলের সৃষ্টি হয় তা হলো কেন্দ্র বর্যিমুখী বল। এই বলের প্রভাবে সমুদ্রের জল বাইরের দিকে নিক্ষিপ্ত হওয়ার প্রবণতা লাভ করে এবং এটি মহাকর্ষ বলের বিপরীতে কাজ করে। অতএব চাঁদের আকর্ষনে পৃথিবীর যে অংশে জোয়ার হয় ঠিক তার প্রতিপাদ অংশে চাঁদের মহাকর্ষ শক্তি অপেক্ষা কেন্দ্র বর্যিমুখী বল অধিক হওয়ায় সেখানেও সমুদ্রের জল ফুলে ফুলে ওঠে। এটি হলো গৌণ বা পরোক্ষ জোয়ার। এই জোয়ারে জল কম ফুলে ওঠে।

. নিম্নলিখিত বিষয়ের ভিত্তিতে ঘূর্ণবাত প্রতীপ ঘূর্ণবাতের মধ্যে পার্থক্য নিরূপণ করো।

() বায়ুর চাপ

()স্থায়িত্ব

() আবহাওয়ার প্রকৃতি

বিষয় ঘুর্ণবাত প্রতীপ ঘূর্ণবাত
(ক) বায়ুর চাপ ঘূর্ণবাতের কেন্দ্রে নিম্নচাপ বিরাজ করে। প্রতীপ ঘূর্ণবাতের কেন্দ্রে উচ্চচাপ ও বাইরে নিম্নচাপ বিরাজ করে।
(খ)স্থায়িত্ব ঘূর্ণবাত স্বল্পস্থায়ী   প্রতীপ ঘূর্ণবাত দীর্ঘস্থায়ী।
(গ) আবহাওয়ার প্রকৃতি আবহাওয়ার ঘূর্ণবাতের সময় আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকে অতিপ্রবল ঝড়সহ বজ্র পাত ও বৃষ্টিপাত হয়। এই সময়ে আকাশ মেঘমুক্ত প্রকৃতি থাকে এবং আকাশ মেঘমুক্ত এবং শান্ত আবহাওয়া বিরাজ করে।

 

. ভারতের কোন অঞ্চলে অধিকাংশ কফি উৎপাদন করা হয়? এই বাগিচা ফসল চাষের অনুকূল প্রাকৃতিক পরিবেশের বর্ণনা দাও।

উঃ- ভারতের অধিকাংশ কফি উৎপাদন করা হয় কর্ণাটক (প্রথম), কেরল (দ্বিতীয়), ও তামিলনাড়ু (তৃতীয়) অঞ্চলে।

 কফি চাষের অনুকূল প্রাকৃতিক পরিবেশঃ- 

 (a) জলবায়ু:–  কফি উষ্ণ ও আর্দ্র ক্রান্তীয় জলবায়ুর ফসল।

 (i) উষ্ণতা:-  উচ্চভূমিতে ১৪°-২৬° সে. এবং নিম্নভূমিতে ২০- ৩০° সে. উষ্ণতা প্রয়োজন।

 (ii) বৃষ্টিপাত:-  গড়ে ১০০-১৫০ সেমি।

 (ii) আর্দ্রতা:-  উষ্ণ ও আর্দ্র অবস্থা।

 (b) ছায়া দানকারী বৃক্ষ:-  সরাসরি সূর্যকিরণ কফি গাছের ক্ষতি করে বলে, কফি খেতে কলা, ভুট্টা প্রভৃতি ছায়া প্রদানকারী গাছ লাগানো হয়।

(c) মাটি:- মৃদু অম্লধর্মী পটাশ ও হিউমাস সমৃদ্ধ মাটি কফি চাষের আদর্শ। ভারতে লাল দোআশ ও লাভজাত মাটিতে হয়।

 (d) জমি:-  জলনিকাশের সুবিধাযুক্ত পাহাড়ের ঢাল জমি কফি চাষের পক্ষে আদর্শ।

 (e) কুয়াশা:-  কফি গাছের বৃদ্ধিতে কুয়াশা সহায়তা করে।

Click Here  To Download The Pdf

Model Activity task 2021(August) Class-10 | English |( Part-5) মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ২০২১ | আগস্ট দশম শ্রেণী | ইংরেজি  | ( পার্ট -৫)

0

Model Activity task 2021(August)

Class-10 | English |( Part-5)

মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ২০২১ | আগস্ট

দশম শ্রেণী | ইংরেজি  | ( পার্ট)

Read the text given below and answer the questions that follow:                                                        

Once I crept in an oak wood – I was looking for a stag.

I met an old woman there – all knobby stick and rag.

She said: ‘I have your secret here inside my little bag.’

Then she began to cackle and I began to quake.

She opened up her little bag and I came twice awake –

Surrounded by a staring tribe and me tied to a stake.

They said: ‘We are the oak-trees and your own true family.

We are chopped down, we are torn up, you do not blink an eye.

Unless you make a promise now – now you are going to die.’

Activity 1

Write the correct alternative to complete the following sentences:

i) The old woman was all knobby stick and     .

a) gold      b) rag     c) silver          d) diamond

ii) The old woman opened  a little      .

a) purse    b) palm   c) bag             d) door

iii)  The bag contained the poet’s           .

a) money   b) secret   c) clothes       d) pen

Activity 2

Fill in the blanks by choosing the correct alternative given in brackets:

A kite-flying festival was    organized     (organize/being organized/organized) on last Sunday to    promote         (promote/promoted/promoting) the use of cotton strings which       is       (is/were/ are) considered for birds.

Activity 3

Describe in about 100 words the process of making a statue.

Use the following points:

Plaster-of-paris mixed with warm water – cast of statue made with wood – mixture poured in cast – left for the mixture to harden – cast carefully removed – statue is taken out

MAKING OF A STATUE

A Statue is a large sculpture of a person or an animal, made of stone  or metal or  plaster of paris. The process of making a statue with plaster of paris is stated below. At first plaster of paris is mixed with warm water. Before mixing the paris, a cast of statue is made with wood. Then the mixture is poured in the cast. After that the cast is stored in temperature and humidity controlled rooms for 1-3 dqys for the mixture to be hardened. When the statue is dried, the cast is carefully removed and the statue is taken out. The dried statue is inspected and is coloured. Finally the statue is ready to display.

Click Here  to Download  The PDF

 

Model Activity task 2021(August) Class-10 | Bengali |( Part-5) মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ২০২১ | আগস্ট দশম শ্রেণী | বাংলা | ( পার্ট -৫)

1

Model Activity task 2021(August)

Class-10 | Bengali |( Part-5)

মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ২০২১ | আগস্ট

দশম শ্রেণী | বাংলা | ( পার্ট -৫)

১) কম বেশি ২০ টি শব্দের মধ্যে উত্তর দাও।

.) “গল্প শুনে খুব গম্ভীর হয়ে গেলেন হরিদা“- হরিদা কোন গল্প শুনেছেন?

উ:- ‘বহুরূপী’ গল্প অবলম্বনে, জগদীশবাবুর বাড়িতে এক উঁচুদরের সন্ন্যাসীর আগমন,পায়ের ধুলো দেওয়া্র কৌশলে ওই সর্বত্যাগী সন্ন্যাসীর সোনার বোল লাগানো খড়ম ও একশো টাকার প্রণামী গ্রহণের গল্প শুনে হরিদা গম্ভীর হয়ে গিয়েছিলেন।

.) “বিদায় এবে দেহ, বিধুমুখী“- উদ্ধৃতাংশেবিধুমুখীকে?

উ:- মাইকেল মধুসূদন দত্তের রচিত ‘অভিষেক’ কাব্যাংশ অবলম্বনে , উদ্ধৃতাংশে উল্লেখিত ‘বিধুমুখী’ হলেন- ইন্দ্রজিৎ তথা মেঘনাদের স্ত্রী প্রমিলা সুন্দরী।

.) “মাভৈঃ মাভৈঃ“- এমন উচ্চারণের কারণ কী?

উ:- ‘প্রলয়োল্লাস’ কবিতায় কবি কাজী নজরুল ইসলাম “মাভৈঃ মাভৈঃ” এই প্রতীকী শব্দের ব্যবহার করেছেন ।এই জগৎজোড়া প্রলয় তথা ধ্বংসাত্বক পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে পরাধীন ভারতবাসীর মনে হতাশার মেঘ সরিয়ে সাহস, নির্ভীকতা সঞ্চারের মধ্য দিয়ে ভারতবাসীকে উজ্জীবিত করার মন্ত্র হিসাবে ধ্বনিত হয়েছে মাভৈঃ ।

.) “… দুজন বন্ধু নোক আসার কথা ছিল,”থেকে আসার কথা ছিল?

উঃ- ‘পথের দাবী’ গল্পে গিরিশ মহাপাত্র জানিয়েছেন এনাঞ্জাং থেকে তার দুজন বন্ধু আসার কথা ছিল।

২) প্রসঙ্গ নির্দেশসহ ৬০ টি  শব্দের মধ্যে নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও।

.আঁ,? ওটা কি একটা বহুরূপী নাকি ?” – প্রশ্নটি কাদের মনে জেগেছে? তাদের মনে এমন প্রশ্ন জেগেছে কেন?

উত্তর:- উদ্ধৃত অংশটি কথাসাহিত্যিক সুবোধ ঘোষ রচিত ‘বহুরূপী’ গল্প থেকে গৃহীত হয়েছে।

একদিন বহুরূপী হরিদা ব্যস্ত শহরে সন্ধ্যা নামতেই বাইজির ছদ্মবেশে ধরে বেরিয়ে পরেন। রূপসী বাইজির রূপ দেখে, পায়ের ঘুঙুরের মিষ্টি শব্দ শুনে, শহরে আগত নতুন মানুষজনের মনে মোহের সঞ্চার হয়। কিন্তু রাস্তার পরিচিত দোকানদার রূপসী বাইজির ছদ্মবেশের আড়ালে বহুরূপী হরিদাকে ঠিকই চিনতে পারে। হরিদার কান্ড দেখে রাস্তার পরিচিত দোকানদার হেসে ওঠে। তখনই, সুন্দরী বাইজির রূপে নেশাগ্রস্ত ঐ সমস্ত নবাগত মানুষজনের মনের গহীনে জমতে থাকা মোহ মুহূর্তে ভেঙে যায়। একজন পুরুষ বহূরূপীর কৃত্রিম রূপের মোহে তারা মজেছিল, এটা ভেবেই তাদের চোখে-মুখে চরম হতাশা আর তাচ্ছিল্যভরা একটা প্রশ্ন উঠে আসে – “আঁ,? ওটা কি একটা বহুরূপী নাকি?

.নাদিলা কবুরদল হেরি বীরবরে মহাগর্বে। – ‘কর্বূরদলশব্দের অর্থ কী? উদ্ধৃতাংশেবীরবরকোথায় উপনীত হলে এমনটি ঘটেছে?

উ:- উদ্ধৃত অংশটি মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত ‘অভিষেক’ কাব্যাংশ থেকে গৃহীত হয়েছে।

‘কর্বূরদল’ শব্দের অর্থ রাক্ষসদল বা রাক্ষসসৈন দল।

বীরবর মেঘনাদ যখন শুনেছে, সে প্রমোদ কাননে আনন্দরত এরই মাঝে তার প্রিয় ভাই বীরবাহু নিহত হয়েছে এবং পিতা যুদ্ধে যেতে প্রস্তুত, সে দ্রুত ছুটে গেছে স্বর্ণলঙ্কায়। সেখানে গিয়ে সে দেখেছে, পিতা লঙ্কাধিপতি রাবণ যুদ্ধসাজে সজ্জিত। রাক্ষস সেনা বীরদর্পে আস্ফাল, তারা যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত। বাজছে যুদ্ধের বাজনা। যুদ্ধযাত্রার এইরকম প্রাক-মুহূর্তের আয়োজন যখন তৈরি তার মাঝে রথীশ্রেষ্ঠ ইন্দ্রজিতের উপস্থিতি রাক্ষস সৈন্যদের মনে গর্ব তথা সাহসের সঞ্চার ঘটিয়েছে। তাই সৈন্যসমাবেশে ইন্দ্রজিৎ উপস্থিত হওয়া মাত্রই সমস্ত রাক্ষসসৈন দল উল্লাসে গর্জন করে উঠেছে।

.তোরা সব জয়ধ্বনি কর।” – কার জয়ধ্বনি করতে কবির এই আহ্বান?কেন তারজয়ধ্বনি করতে হবে?

উ:- উদ্ধৃত অংশটি কাজী নজরুল ইসলাম রচিত ‘প্রলয়োল্লাস’ কবিতা থেকে গৃহীত হয়েছে।

কালবৈশাখীর ঝড়ের মত এসে পরাধীন ভারতবর্ষকে বন্দিত্বের শিকল থেকে মুক্ত করতে পারবে এমন ক্ষমতাসম্পন্ন, একদল নবাগত তরুণ স্বাধীনতা সংগ্রামীদের জন্য কবি সমগ্র পরাধীন ভারতবাসীকে জয়ধ্বনী করতে বলেছেন।

কবি দেখেছেন, ইংরেজদের কবলে পরাধীন ভারতবর্ষ অন্যায়,অবিচার,বৈষম্য প্রভৃতি সামাজিক অ-সুন্দরে ভরে উঠেছে। এই সমস্ত পাপাচার মুছে দেওয়ার ক্ষমতা প্রাচীনপন্থী স্বাধীনতা সংগ্রামীদের নেই। তাই কবি পরাধীন ভারতবর্ষের চোখে আশার বাণী হিসেবে তুলে ধরেছেন ভয়ঙ্কর ক্ষমতা সম্পন্ন একদল নবাগত তরুণ স্বাধীনতা সংগ্রামীদের স্বরূপ। কবি জানেন এই নবাগত স্বাধীনতা সংগ্রামীরাই একমাত্র পারবে ঝড়ের মত এসে সমাজের যাবতীয় অসুন্দরকে ধ্বংস করে, পুরাতন জরাজীর্ণ মনোভাবের মূলে কুঠারাঘাত করে,ভারতবর্ষের পরাধীনতার লাঞ্ছনা  মুছে দিয়ে স্বাধীনতার কেতন ওড়াতে। তাই কবি এই নবাগত স্বাধীনতা সংগ্রামীদের জন্য সমগ্র পরাধীন ভারতবাসীকে জয়ধ্বনি করতে বলেছেন।

.কিন্তু ইহা যে কতোবড়ো ভ্রম…’ কোন্ ভ্রমের কথা এক্ষেত্রে বলা হয়েছে?

উ:- উদ্ধৃত অংশটি প্রখ্যাত কথাসাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত ‘পথের দাবী’ গল্প থেকে গৃহীত হয়েছে।

 ভামো যাওয়ার সময় অপূর্ব ট্রেনের ফাস্ট ক্লাস প্যাসেঞ্জারের টিকিট কেটেছিল এই আশায় যে সে রাতে নিশ্চিন্তে ঘুমাতে ঘুমাতে যাত্রা করতে পারবে । ট্রেনের মধ্যে রাতের খাওয়া শেষ করে সে পরিতৃপ্ত মনে ঘুমাতে ঘুমাতে গিয়েছিল। কিন্তু একজন দেশীয় ব্যক্তিকে ফার্স্ট ক্লাসে যাত্রা করতে দেখে সেই রাতেই পুলিশের লোক তিনবার ঘুমে ব্যাঘাত সৃষ্টি করেছিল। ঘুম ভাঙিয়ে পুলিশের লোক তার নাম ধাম ঠিকানা বারবার জানতে চেয়েছিল। সেই রাত্রে ট্রেনের মধ্যে তার শান্তির ঘুম হয়নি। অর্থাৎ অপূর্ব ট্রেনের মধ্যে যে সুন্দর শান্তির ঘুমের আশা করেছিল সেটাই ছিল অত্যন্ত ভ্রম বা ভুল।

৩) নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর নিজের ভাষায় লেখ।

. বড়ো চমৎকার আজকে এই সন্ধ্যার চেহারা। – ‘বহুরূপীগল্প অনুসরণে উক্ত সন্ধ্যার দৃশ্য বর্ণনা করো।

উ:- উদ্ধৃত অংশটি কথা সাহিত্যিক সুবোধ ঘোষ রচিত ‘বহুরূপী’ গল্প থেকে গৃহীত হয়েছে।

যে বিশেষ সন্ধ্যায় এক জব্বর খেলা দেখানোর জন্য হরিদা বিরাগীর ছদ্মবেশ ধরে জগদীশবাবুর বাড়িতে উপস্থিত হয়েছিল গল্পের মধ্যে উঠে এসেছে সেই সন্ধ্যার চমৎকার বর্ণনা।আগেও শহরের গায়ে চাদের আলো পড়েছে কিন্তু উক্ত সন্ধ্যায় চাঁদ যেভাবে তার উজ্জ্বল, স্নিগ্ধ জোৎস্না নিয়ে হাজির হয়েছিল তা শহরে থাকা কেঠো মানুষদের মনেও স্নিগ্ধতার সৃষ্টি করেছিল। সেই সন্ধ্যায় ফুরফুরে বাতাস এই স্নিগ্ধ পরিবেশকে আরও মনোরম করে তুলেছিলো। বাড়ির বাগানের গাছেরাও হয়ে উঠেছিল ঝিরিঝিরি শব্দে কলরব মুখর।এভাবেই প্রকৃতির সমস্ত উপাদান মিলেমিশে উক্ত  সন্ধ্যায় তৈরি হয়েছিল – বড় চমৎকার এক সন্ধ্যার চেহারা।

.ছিড়িলা কুসুমদাম রোষে মহাবলী’ – ‘মহাবলীকে? তিনি রুষ্ট কেন?

উঃ অংশটি মাইকেল মধূসূদন দত্তের লেখা ‘অভিষেক’ কাব্যাংশ থেকে গৃহীত হয়েছে।

 উদ্ধৃতাংশে উল্লেখিত ‘মহাবলী’ হলেন – ত্রিভুবনজয়ী বীরশ্রেষ্ঠ মেঘনাদ তথা রাবণ পুত্র ইন্দ্রজিৎ।

মেঘনাদ যখন প্রমোদকাননে বিলাসকলায় মগ্ন তখন দাইমা প্রভাসার ছদ্মবেশ ধরে দেবীলক্ষ্মী তার সম্মুখে হাজির হয়। দেবী লক্ষ্মী ইন্দ্রজিৎকে জানায় তার ভ্রাতা বীর চুড়ামণি বীরবাহু রামচন্দ্রের হাতে নিহত, রামের সৈন্যরা লঙ্কাপুরী ঘিরে ফেলেছে এবং পিতা রাবণ যুদ্ধে যেতে প্রস্তুত হচ্ছেন। যে রামচন্দ্রকে গত সন্ধ্যায় হত্যা করে এসেছে তার দ্বারা ভাইয়ের মৃত্যু, দেবীর মুখে এই অদ্ভুত বার্তা শুনে ইন্দ্রজিৎ চমকে ওঠে। শত্রুসৈন্য লঙ্কা ঘিরে ফেলছে, সে বীরশ্রেষ্ঠ হয়ে নারীদের সাথে বিলাসকলায় রত, এটা ভেবেই ইন্দ্রজিতের মনে ধিক্কার বোধ জন্মায়। সে নিজের এই কাপুরুষোচিত আচরণের জন্য অত্যন্ত রুষ্ট, ক্রোধান্বিত হয়ে ওঠে। অত্যন্ত ক্রোধে ইন্দ্রজিৎ তার অঙ্গের সমস্ত সাজসজ্জা ছুড়ে ফেলে দেয়।

.প্রলয় বয়েও আসছে হেসেমধুর হেসে।কে আসছেন? তার হাসির কারণ বিশ্লেষণ করো।

উ:- উদ্ধৃতাংশটি কাজী নজরুল ইসলাম রচিত ‘প্রলয়োল্লাস’ থেকে নেওয়া হয়েছে।

উদ্ধৃতাংশে কবি মহাকালরূপী, অত্যান্ত শক্তিশালী একদল নবাগত তরুণ স্বাধীনতা সংগ্রামীদের আসার কথা উল্লেখ করেছেন।

 ইংরেজ কবলিত পরাধীন ভারতবর্ষে কবি লক্ষ করেছিলেন চারিদিকে অ-সুন্দরের দাপাদাপি তিনি দেখেছিলেন  মানুষের জীবন থেকে এই অসুন্দর মোচনে প্রাচীনপন্থী স্বাধীনতা সংগ্রামীদের কর্মপ্রয়াস ব্যর্থ। তিনি বুঝতে পেরেছিলেন, এই ব্যর্থতা থেকেই জন্ম নিচ্ছে,উঠে আসছে একদল নবাগত তরুণ স্বাধীনতা সংগ্রামী। যারা মহাকাল শিবের মত ক্ষমতাশীল। কবি অনুভব করেছিলেন চারিদিকে এই নবাগত স্বাধীনতা সংগ্রামীদের আগমনবার্তা ধ্বনিত তারাই পারবে এই অবক্ষয়িত সমাজকে ধ্বংস করে নতুন সমাজ গড়তে। তারা ঝড়ের মত অসুন্দরের বিনাশ করে, আনন্দময় চিরসুন্দরের প্রতিষ্ঠা করবে।” তাই কবি ওই ধ্বংসকারী নবাগত তরুণ স্বাধীনতা সংগ্রামীদের বিধ্বংসী রূপের মধ্যে লক্ষ্য করেছেন আনন্দ অনুভব করেছেন ধ্বংস মানে নতুন সৃষ্টি। তাই, নতুন সমাজ গঠনের জন্যই ওই বিধ্বংসীদের মুখে ফুটে উঠেছে মধুর হাসি। এই হাসির মধ্যেই লুকিয়ে আছে সমাজে সত্য-শিব-সুন্দরের প্রতিষ্ঠার মধুর বার্তা।

.বাবুজি, এসব কথা বলার দুঃখ আছে।বক্তা কে? কোন্ কথার পরিপ্রেক্ষিতে সে একথা বলেছে?

উ:- উদ্ধৃতাংশটি প্রখ্যাত কথা সাহিত্যিক শরৎচন্দ্র গল্প চট্টোপাধ্যায় রচিত ‘পথের দাবী’ থেকে গৃহীত হয়েছে।

উদ্ধৃতাংশে উল্লেখিত মন্তব্যের বক্তা অপূর্বর বন্ধুপ্রতিম সহকর্মী রামদাস তলওয়ারকর।

একদিন টিফিনের সময় অপূর্ব তার সহকর্মী বন্ধু রামদাস তলওয়ারকরকে ‘পলিটিকাল সাসপেক্ট সব্যসাচী মল্লিককে গ্রেপ্তার করার নামে পুলিশের চরম আহাম্মকীর এক গল্প শোনায়। সেই গল্পে উঠে আসে বিরাট মাপের পলিটিক্যাল সাসপেক্ট-কে ধরতে গিরিশ মহাপাত্রের মতো নিরীহ,সাধারণ মানুষকে ধরে, উৎপীড়ন করে পুলিশের চূড়ান্ত নির্বুদ্ধিতার পরিচয়। অপূর্ব জানায়, এই পুলিশরা তার নিজের আত্মীয় তথা বাংলার পুলিশ তাই তাদের এই আহাম্মকের মতো কান্ড-কারবার অত্যান্ত লজ্জা দায়ক।এই  আহম্মক পুলিশেরা অত্যান্ত আপনজন হলেও যাকে গ্রেপ্তার করার জন্য তারা উদ্গ্রীব সেই স্বাধীনতা  সংগ্রামী তার কাছে অনেক বেশী আপন কারণ, যে মানুষটি তার সর্বশক্তি উজাড় করে এই পরাধীন ভারতবর্ষকে স্বাধীন করার জন্য উদগ্রীব সচেষ্ট অপূর্বর কাছে তার সম্মান সব থেকে বেশি। অন্যদিকে, ইংরেজদের চাটুকারিতা করে যে দেশজ পুলিশরা এই স্বাধীনতা সংগ্রামীদের গ্রেপ্তার করতে ভারতের স্বাধীনতাসংগ্রামকে স্তব্ধ করতে বদ্ধপরিকর তারা যত আপন-ই হোক না কেন অপূর্ব তাদেরকে সমর্থন করে না।

 অপূর্বের মুখ থেকে এই কথার প্রসঙ্গ ধরেই রামদাস আ্লোচ্য উক্তিটি করে- “বাবুজি এসব কথা বলার দুঃখ আছে’। অর্থাৎ, ইংরেজ শাসকদের কাছে রাজদ্রোহকে রাজদ্রোহীর অপরাধের সমান অপরাধ বলে বিবেচিত হতে পারে। অপূর্বের জীবনে দুঃখ ঘনিয়ে আসতে পারে।

৪) নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর নিজের ভাষায় লেখ।

.এজন্য চরিত্র চাই, গোঁয়ার রোখ চাইক্ষিতীশ সিংহ কীভাবে কোনিরচরিত্রএবংগোয়ার রো্ষতৈরিতে সচেষ্ট হয়েছিলেন?

উ:- উদ্ধৃতাংশটি প্রখ্যাত কথাসাহিত্যিক মতি নন্দী রচিত ‘কোনি’ উপন্যাস থেকে গৃহীত হয়েছে।

 এক সাধারণ নিম্নবিত্ত পরিবারের মেয়ে হয়ে কোনির ভারত সেরা সাঁতারু হয়ে ওঠার পিছনে প্রধান কান্ডারী ছিলেন। শিক্ষক ক্ষিতীশ সিংহ। চরিত্র নির্মাণ থেকে শুরু করে মনোবল নির্মাণ পর্যন্ত কোনির জীবনের সর্বস্তরে ক্ষিতীশ সিংহের অবদান ছিল অবিস্মরনীয়।

গঙ্গার ঘাটে কোনিকে দেখামাত্রই কোচ ক্ষিতীশ সিংহের চোখে এক নতুন প্রতিভা ধরা পড়েছিল। তারপর আলাপ হতেই ক্ষিতীশ বুঝেছিল এরমধ্যে প্রতিভা রয়েছে কিন্তু অভাবের তাড়নায় নেই শৃঙ্খলাবোধ। তাই ক্ষিতীশ-“আকাশ থেকে আগুন ঝরলেও কোনির চলা যাতে না থামে” তার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করেছিল কোনির চরিত্রে শৃঙ্খলা আনতে প্রথমেই কঠোর অনুশীলনের ব্যবস্থা করে— কোনির জন্য। সকাল সাড়ে ছটা থেকে সাড়ে আটটা পর্যন্ত একটা ছকে বেঁধেছিলেন কোনির সাঁতার শেখার সময়কে। ডিম,কলা,রুটি প্রভৃতি খাবারের লোভ দেখিয়ে কোনিকে ঘন্টার পর ঘন্টা অমানুষিক পরিশ্রম করিয়েছিলেন৷ ক্ষিতীশ। জানতেন খাবারের লোভ দেখিয়ে, পরিশ্রম করানো এবং তা না দেওয়া অন্যায়। কিন্তু সময় আর যন্ত্রণা এই দুটোর মূল্য শেখানোর জন্য এই ব্যবস্থা তিনি করেছিলেন।

ক্ষিতীশ লক্ষ্য করেছিলেন কোনির প্রতিভা আছে, স্বপ্ন আছে কিন্তু নেই জেদা তাই বিভিন্ন উপায়ে ক্ষিতীশ কোনির মনে আগুন জ্বেলে ছিলেন। যাতে যে-কোন বাধা অতিক্রম করে কোনো কিছুকে পাওয়ার তীব্র জেদ তৈরি হয়।ক্ষিতীশ দারিদ্রতার কাছে পদে-পদে হেরে যাওয়ার আক্রোশ কোনিকে বুকের মধ্যে পুষে রাখার শুনিয়েছিলেন।ক্ষিতীশ বারবার কোনির সামনে অন্যান্য সাঁতারুর তুলনা রেখেছিলেন। যাতে অপরকে হারানোর একটা জেদ তৈরি করে কোনির মনে।কোনির জীবনে পাওয়া অপমানগুলিকে ক্ষিতীশ বারবার তাকে মনেপরিয়ে দিয়েছিলেন। হিয়া, আমিয়ার অপমানকে সামনে রেখে কোনিকে শিখিয়েছিলেন সমস্ত বঞ্চনা-যন্ত্রণাকে হারিয়ে দেওয়ার মন্ত্র।

এভাবেই ক্ষিতীশ সিংহের দেখানো পথেই কোনির অগোছালো প্রতিভা সুষ্ঠু চারিত্রিক দৃঢ়তার সাথে অসম্ভব এক জেদের দিয়ে সর্বসেরা হয়ে উঠেছিল।

.ক্ষিদা, এবার আমরা কী খাব?’ – উদ্ধৃতিটির আলোকে কোনির যন্ত্রণাবিদ্ধ জীবনযাত্রার পরিচয় দাও?

উ:- উদ্ধৃতাংশটি প্রথিতযশা কথাসাহিত্যিক মতি নন্দী রচিত ‘কোনি’ উপন্যাস থেকে গৃহীত হয়েছে।

উপন্যাসের শুরুতেই বারুনির আম কুড়ানোর মধ্য দিয়ে আমরা কোনির দারিদ্রপিড়িত,যন্ত্রণাক্লিষ্ট জীবনযাত্রার পরিচয় পাই। পরে একমাত্র রোজগেরে দাদার মৃত্যুযন্ত্রণাকে সামনে রেখে- ‘ক্ষিদ্দা এবার আমরা কী খাবো” কোনির এই নিদারুণ আর্তনাদের মধ্য দিয়ে আরো স্পষ্ট হয়ে ওঠে কোনির জীবনযাত্রার উপাখ্যান।কোনিদের সাত ভাই বোনের এক বিরাট সংসার। সেখানে খেতে না-পাওয়ার যন্ত্রনা নিত্যসঙ্গী। বাবা যক্ষায় মারা যাওয়ার পর কোনির বড় দাদা কমল সংসারের দায়িত্ব ধরেছিল। তাদের নেই কোনো প্রকার খাদ্যের সংস্থান।রোজকার দু-বেলা খাওয়া কোনিদের হয়ে ওঠেনা৷ কাচা লঙ্কা, কাচা পেঁয়াজ, ফ্যান, সামান্য ভাত আর তেতুল এইটুকুই তাদের সংসারের পাঁচটি প্রাণীর বাঁচার উপাদান।তাদের জীবনযাত্রার মধ্যেও আছে নিদারুণ অভাবের ‘ছাপ। বস্তির মধ্যে, থকথকে নর্দমার পাশে কোনি ঘর। সেই ঘরে আছে একটিমাত্র তক্তপোশ। চিটচিটে কয়েকটা বালিশ। একটি ঘরেই থাকা-খাওয়া সংসারের যাবতীয় কাজকর্ম। প্রত্যেক পদক্ষেপে অভাব ছিল কোনিদের জীবনের চূড়ান্ত বাধা। এই বাধাই কোনির দাদা কমলের সাঁতারু স্বপ্নকে অকালেই পঙ্গু করে দিয়েছিল। কোনির বাকি ভাই বোনের জীবনেও এভাবেই নেমে এসেছিল শিক্ষা-দিক্ষা, রুচিহীন নিদারুণ শৈশব। এই অবস্থায় হঠাৎ করে কমলের মৃত্যুর হলে কোনিরা এখন চূড়ান্তভাবে আশ্রয়হীন, অভিভাবকহীন।তাই, ক্ষিতীশ সিংহের কাছে কোনির চূড়ান্ত হাহাকারের। মধ্য দিয়ে আশ্রয়হীন,খাদ্যসংস্থান হীন, এক নিদারুণ দারিদ্র্যপীড়িত জীবনযাত্রার পরিচয় পাওয়া যায়।

Click Here  To Download The Pdf

Model Activity task 2021(August) Class-10 | History |( Part-5) মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ২০২১ | আগস্ট দশম শ্রেণী | ইতিহাস | ( পার্ট -৫)

0

Model Activity task 2021(August)

Class-10 | History |( Part-5)

মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ২০২১ | আগস্ট

দশম শ্রেণী | ইতিহাস | ( পার্ট -৫)

. ‘স্তম্ভের সাথেস্তম্ভ মেলাও:

ক- স্তম্ভ খ- স্তম্ভ
১.১ ভাইসরয় (গ) লর্ড ক্যানিং
১.২ চৈত্র মেলা (ঘ) নবগোপাল মিত্র
১.৩ জমিদার সভা (ক) রাধাকান্ত দেব
১.৪ বেঙ্গল টেকনিকাল ইন্সটিটিউট (খ) তারকনাথ পালিত

 

. সত্য বা মিথ্যা নির্ণয় করো :

২.১) ১৮৫৭ খ্রিস্টাব্দের বিদ্রোহের অভিঘাতে ভারতে ব্রিটিশ শাসনের সমাপ্তি ঘটেছিল। মিথ্যা

২.২) ভারতসভা গড়ে উঠেছিল দেশের জনগণকে বৃহত্তর রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে একজোট করার জন্য। সত্য

২.৩) ভারতে ছাপা প্রথম বাংলা বই ‘এ গ্রামার অব দ্য বেঙ্গল ল্যাঙ্গুয়েজ।’ মিথ্যা

২.৪) ১৮০০ খ্রিস্টাব্দে ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ ও শ্রীরামপুর ব্যাপটিস্ট মিশন প্রতিষ্ঠিত হয়। সত্য

. দুটি বা তিনটি বাক্যে নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও :

.) মহেন্দ্রলাল সরকার কেন স্মরনীয়?

উত্তরঃ মহেন্দ্রলাল সরকার (জন্ম ২ নভেম্বর ১৮৩৩ – মৃত্যু ২৩ ফেব্রুয়ারি, ১৯০৪) পেশায় চিকিৎসক ছিলেন। তিনি ১৮৭৬ সালে ইন্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েশন ফর দ্য কালটিভেশন অফ সাইন্স-এর প্রতিষ্ঠাতা। তিনি এই প্রতিষ্ঠানটি প্রতিষ্ঠা করে ভারতে বিজ্ঞান প্রসারের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আজও স্মরণীয় হয়ে আছেন।

.) শিক্ষা বিস্তারে শ্রীরামপুর ব্যাপটিস্ট মিশনের ভূমিকার উল্লেখ কর।

উত্তরঃ খ্রিস্টান মিশনারি ভারতে আসার আগে আনুষ্ঠানিক শিক্ষা মূলত উচ্চসমাজের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল কিন্তু উইলিয়াম কেরি বাংলায় এসে ১৮০০ খ্রিস্টাব্দে শ্রীরামপুরে ছাপাখানা প্রতিষ্ঠা করেন। এরই ফলশ্রতিতে বাইবেল, রামায়ণ, মহাভারত-সহ বিভিন্ন প্রাচীন ভারতীয় সাহিত্যের বাংলা অনুবাদ ও পাঠ্যপুস্তক প্রকাশিত হয়ে সুলভে গ্রামগঞ্জের সাধারণ শিক্ষার্থীদের হাতে পর্যন্ত পৌঁছে যায়। এভাবেই ব্যাপটিস্ট মিশন বাংলায় গণশিক্ষার প্রসারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেন।

. সাত বা আটটি বাক্যে উত্তর দাও:

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শিক্ষাচিন্তায় কোন দিকটি শান্তিনিকেতন প্রতিষ্ঠায় সবচেয়ে বেশি ফুটে উঠেছিল?

উত্তরঃবিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর শান্তিনিকেতন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি নিজের শিক্ষাচিন্তার ভিত্তিতে গড়ে তুলেছিলেন।

রবীন্দ্রনাথের শান্তিনিকেতন ভাবনা:

i) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তার নিজস্ব শিক্ষাচিন্তার ভিত্তিতে শান্তিনিকেতন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন কারণ তিনি চেয়েছিলেন প্রকৃতির কাছাকাছি আদর্শ পরিবেশের মধ্যে শিশুদের বড়ো করে তুলতে।

ii) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রাচীন ভারতের আশ্রমিক শিক্ষার ভাবধারায় অনুপ্রাণিত হয়েছিলেন বলেই তিনি শিক্ষার্থীদের শান্তিনিকেতনে রেখে শিক্ষা দেওয়ার পরিকল্পনা করেছিলেন।

iii) রবীন্দ্রনাথ শান্তিনিকেতনে গুরু ও শিষ্যের মধ্যে মধুর সম্পর্ক গড়ে তোলার উপর গুরুত্ব আরোপ করেছিলেন। 

iv) রবীন্দ্রনাথ শান্তিনিকেতনে শিক্ষার্থীদের সৃজনমূলক কাজের উপর গুরুত্ব আরোপ করেছিলেন এমনকি এখানে তিনি বিভিন্ন ধরনের উৎসব পালন করারও ব্যবস্থা করেছিলেন। তিনি বলতেন এসবের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের পরিপূর্ণ বিকাশ ঘটবে।

Click Here To Download   The Pdf

 

Model Activity task 2021(August) Class-9 | Physical Science |( Part-5) মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ২০২১ | আগস্ট নবম শ্রেণী | ভৌতবিজ্ঞান | ( পার্ট -৫)

0

Model Activity task 2021(August)

Class-9 | Physical Science |( Part-5)

মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ২০২১ | আগস্ট

নবম শ্রেণী | ভৌতবিজ্ঞান | ( পার্ট -৫)

. ঠিক উত্তর নির্বাচন করো:

.) জলের যে ধর্মের জন্য একটি ছোট পোকা জলের উপরিতলে হেঁটে বেড়াতে পারে তা হলো

(ক) জলের ঘনত্ব 

(খ) জলের সান্দ্রতা 

(গ) জলের তাপ পরিবাহিতা 

() জলের পৃষ্ঠটান

.) নীচের যে মিশ্রণটি একটি অবদ্রব বা ইমালশনের উদাহরণ সেটি হলো 

(ক) কুয়াশা 

(খ) ধোঁয়াশা সমান

() দুধ 

(ঘ) জল ও চিনির সম্পৃক্ত মিশ্রণ

.) শক্তির মাত্রীয় সংকেত হলো

(ক) ML²T² 

(খ) ML⁻²T² 

() ML²T⁻² 

(ঘ) MT⁻²T⁻²

. একটি শব্দে অথবা একটি বাক্যে উত্তর দাও:

.) SI এককে এক মোল পরিমাণ কার্বন ডাইঅক্সাইডের ভর কত?

উত্তরঃ এক মৌল পরিমাণ CO₂ এর ভর = 44 গ্রাম

1 মৌল CO₂ = 1 গ্রাম-আণবিক ভর, CO₂

CO₂ এর গ্রাম-আণবিক ভর = (12+16×2)

= 44 গ্রাম

S.I. পদ্ধতিতে 1 মৌল পরিমাণ কার্বন ডাই-অক্সাইডের ভর = 44/1000 কিগ্রা

= 0.044 kg CO₂

.) রাবার ইস্পাতের মধ্যে কোনটির ইয়ং গুণাঙ্কের মান বেশি হবে?

উত্তরঃ রাবার ও ইস্পাতের মধ্যে ইস্পাতের ইয়ং গুণাঙ্কের মান অনেকটাই বেশি হবে।

.) একটি অ্যাসিড লবণের সংকেত লেখো।

উত্তরঃ একটি অ্যাসিড লবণের সংকেত হল – FeCl₃ ।

. সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও:

.) এক লিটার দ্রবণে 18 G গ্লুকোজ (আণবিক ওজন 180 ) আছে। দ্রবণের মোলার মাত্রা নির্ণয় করো।

উত্তরঃ এক লিটার দ্রবণে 18 গ্রাম গ্লুকোজ আছে

1 মৌল গ্লুকোজের ভর = 180 গ্রাম

∴ 180 গ্রাম গ্লুকোজ = 1 মৌল

1 গ্রাম গ্লুকোজ = 1/180

18 গ্রাম গ্লুকোজ = 18/180

=1/10 মৌল

=0.1 মৌল

1 লিটার দ্রবণে দ্রবীভূত গ্লুকোজের পরিমাণ = 0.1 মৌল

∴ দ্রবণটির মাত্রা হল 0.1 মৌল/লিটার। 

.) লঘু হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড লঘু সালফিউরিক অ্যাসিড আছে। একটি রাসায়নিক পরীক্ষায় এই দুটি দ্রবণের পার্থক্য নির্ণয় করতে কী বিকারক ব্যবহার করবে? সংশ্লিষ্ট ভৌত পরিবর্তনটির উল্লেখ কর।

উত্তরঃ দ্রবণ দুটিতে পৃথক পৃথকভাবে বেরিয়াম ক্লোরাইড (BaCl₂) দ্রবণ যোগ করলে দেখা যায় যে একটি দ্রবণের মধ্যে  অদ্রাব্য সাদা অধঃক্ষেপণ উৎপন্ন হয়েছে। এবং এবং অপর দ্রবণের কোনো বর্ণের পরিবর্তন হয়নি। যে দ্রবণে সাদা অধঃক্ষেপণ উৎপন্ন হয়েছে তাতে HCl বা HNO₃ দিলে তা অদ্রাব্য থাকে। তাহলে ওই দ্রবণে H₂SO₄ আছে।

প্রথম দ্রবণ + BaCl₂ →  সাদা অধঃক্ষেপণ যা HCl বা HNO₃ তে অদ্রাব্য থাকে

দ্বিতীয় দ্রবণ + BaCl₂ → কোনো পরিবর্তন হয়না

প্রথম দ্রবণে লঘু সালফিউরিক অ্যাসিড (H₂SO₄) আছে এবং দ্বিতীয়ত দ্রবণে লঘু হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড (HCl) আছে। 

বিক্রিয়ার সমীকরণ হলো, H₂SO₄ + BaCl₂ = BaSO₄ + 2HCl (সাদা অধঃক্ষেপণ)

. নীচের প্রশ্নটির উত্তর দাও:

.) একটি হালকা একটি ভারী বস্তুর ভর যথাক্রমে M M বস্তুটির ভরবেগ সমান হলে কোনটির গতিশক্তি বেশি হবে। তা নির্ণয় কর।

উত্তরঃধরি, 

প্রদত্ত হালকা বস্তুর ভর = m
প্রদত্ত ভারী বস্তুর ভর = M
ধরি দুটি বস্তুর ভরবেগ = P
∴ হালকা বস্তুর গতিশক্তি E1= P/2m
∴ ভারী বস্তুর গতিশক্তি E2= P/2M
হালকা বস্তুর গতিশক্তি : ভারী বস্তুর গতিশক্তি
= P/2m:P/2M
= 1/m:1/M
= M:m [ উভয়কে Mm দ্বারা গুন করে]

যেহেতু M>m তাই, E1 > E2
উত্তর: হালকা বস্তুর গতিশক্তি বেশি।

Click Here  To Download  The Pdf

Model Activity task 2021(August) Class-9 | Life Science |( Part-5) মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ২০২১ | আগস্ট নবম শ্রেণী | জীবন বিজ্ঞান | ( পার্ট -৫)

0

Model Activity task 2021(August)

Class-9 | Life Science |( Part-5)

মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ২০২১ | আগস্ট

নবম শ্রেণী | জীবন বিজ্ঞান | ( পার্ট -৫)

. প্রতিটি প্রশ্নের সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করে তার ক্রমিক সংখ্যাসহ বাক্যটি সম্পূর্ণ করে লেখো:

.) যে জোড়টি সঠিক নয় সেটি নির্বাচন করো।

(ক) ফোটোফসফোরাইলেশন – ATP সংশ্লেষ

(খ) গ্লাইকোলাইসিস – পাইরুভেট সংশ্লেষ

(গ) ক্রেবস চক্র – সাইট্রিক অ্যাসিড সংশ্লেষ

() অরনিথিন চক্রঅ্যামোনিয়া সংশ্লেষ

.) সঠিক বক্তব্যটি নিরূপণ করো

(ক) লোহিত রক্তকণিকা ফ্যাগোসাইটোসিস পদ্ধতিতে রোগজীবাণু ধ্বংসে সাহায্য করে

(খ) বেসোফিল হিস্টামিন শোষণ করে অ্যালার্জি প্রতিরোধে সাহায্য করে

() লিম্ফোসাইট অ্যান্টিবডি সংশ্লেষ করে রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে

(ঘ) ইওসিনোফিল হেপারিন নিঃসরণ করে রক্তবাহে রক্ততঞ্চন রোধে সাহায্য করে

.) প্রজাপতির রেচন অঙ্গটি চিহ্নিত করো

(ক) নেফ্রিডিয়া

() ম্যালপিজিয়ান নালিকা

(গ) ফ্লেমকোশ

(ঘ) বৃক্ক

. A- স্তম্ভে দেওয়া শব্দের সঙ্গে B-স্তম্ভে দেওয়া সর্বাপেক্ষা উপযুক্ত শব্দটির সমতা বিধান করে উভয় স্তম্ভের ক্রমিক নং উল্লেখসহ সঠিক জোড়টি পুনরায় লেখো:

 

A-স্তম্ভ B – স্তম্ভ
২.১) অ্যাথেরোফ্লেরোসিস (গ) বিপাকীয় সমস্যাজনিত রোগ
২.২) পতঙ্গ

২.৩) পত্ররন্ধ

(ক) ট্রাকিয়া

(খ) রক্ষীকোশ

(ঘ) ফুলকা

 

. দুটি বা তিনটি বাক্যে উত্তর দাও:

.) উদ্ভিদের ক্ষেত্রে পরজীবীয় মিথোজীবীয় পুষ্টির দুটি পার্থক্য উল্লেখ করো।

উত্তরঃ

পরজীবিয় পুষ্টি মিথোজীবীয় পুষ্টি
(i) পুষ্টির জন্য সজীব পোষকের ওপর নির্ভরশীল। (i) পুষ্টির জন্য দুটি সহাবস্থানকারি বিভিন্ন জীব, পরস্পরের ওপর নির্ভরশীল।
(ii) এরা পোষকের ক্ষতি করে নিজেরা উপকৃত হয়। (ii) এক্ষেত্রে উভয় জীব-ই পরস্পরের দ্বারা উপকৃত হয়। কেউ কারো ক্ষতি করে না।
(iii) উদাহরণঃ স্বর্ণলতা কৃমি। (iii) উদাহরণঃ লাইকেন।

 

.) সৌরশক্তির আবদ্ধকরণ রূপান্তরে সালোকসংশ্লেষের ভূমিকা ব্যাখ্যা করো।

উত্তরঃ সৌর শক্তির আবদ্ধকরণ ও রুপান্তরে সালোকসংশ্লেষের ভূমিকা হল-

সূর্য হলো সকল শক্তির উৎস। একমাত্র সবুজ উদ্ভিদই পারে সৌরশক্তিকে আবদ্ধ করে বিভিন্ন জৈবনিক কার্যে ব্যবহার করতে। সালোকসংশ্লেষের সময় সবুজ উদ্ভিদ সৌরশক্তি কে রাসায়নিক শক্তিতে রূপান্তরিত করে ATP অনুর মধ্যে আবদ্ধ করে। পরে সেই শক্তি উৎপন্ন খাদ্যের মধ্যে স্থৈতিক শক্তিরূপে সঞ্চিত হয়। প্রাণীকুল সবুজ উদ্ভিদ থেকে খাদ্যের মাধ্যমে শক্তি সংগ্রহ করে। অর্থাৎ গৃহীত খাদ্য মধ্যস্থ স্থৈতিক শক্তি প্রাণীদের দেহ কোষে খাদ্যের জারণ প্রক্রিয়ায় গতিশক্তি উৎপন্ন করে। এইভাবে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে সবুজ উদ্ভিদ পৃথিবীর সমস্ত প্রাণীকে শক্তির যোগান দেয়।

. নীচের প্রশ্নটির উত্তর দাও :

.) উদ্ভিদের দেহে কোনো নির্দিষ্ট রেচন অঙ্গ থাকে না। তাহলে উদ্ভিদ কীভাবে রেচন পদার্থ ত্যাগ করে বলে তোমার মনে হয়? রক্ততঞ্চন কীভাবে ঘটে ব্যাখ্যা করো।

উত্তরঃ উদ্ভিদের দেহে কোন নির্দিষ্ট রেচন অঙ্গ না থাকলেও, নিম্নলিখিত উপায় রেচন পদার্থ বর্জ্য করে-

পত্রমোচন– পর্ণমোচী উদ্ভিদ যেমন শিমুল, শিরিষ, আমরা, অশত্থ ইত্যাদি বছরের নির্দিষ্ট ঋতুতে পত্রমোচন করে পাতায় সঞ্চিত রেচন পদার্থ ত্যাগ করে। বহুবর্ষজীবী চিরহরিৎ উদ্ভিদ সারাবছর ধরে অল্পবিস্তর পাতা ঝরিয়ে রেচন পদার্থ ত্যাগ করে।

বাকলমোচনকোনো কোনো উদ্ভিদ যেমন অর্জুন, পেয়ারা ইত্যাদি গাছ বাকল বা ছাল মোচন এর দ্বারা ত্বকে সঞ্চিত রেচন পদার্থ ত্যাগ করে।

রক্ততঞ্চনের বিভিন্ন পর্যায়ঃ রক্ত তঞ্চন মূলত তিনটি ধাপে সংঘটিত হয়—

প্রথম ধাপঃ আঘাতপ্রাপ্ত স্থান থেকে এবং ভাঙ্গা অনুচক্রিকা থেকে থ্রম্বোপ্লাস্টিন নিঃসৃত হয়। এই থ্রম্বোপ্লাস্টিন ক্যালসিয়াম আয়নের (Ca⁺²) সঙ্গে মিলিত হয়ে প্রোথ্রম্বিনেজ নামক এনজাইম গঠন করে।

থ্রম্বোপ্লাস্টিন + Ca⁺² → প্রোথ্রম্বিনেজ

দ্বিতীয় ধাপঃ প্রোথ্রম্বিনেজ আজ হেপারিনের ক্রিয়া বিনষ্ট করে এবং প্রোথ্রম্বিনকে থ্রম্বিনে পরিনত করে।

প্রোথ্রম্বিন → থ্রম্বিন [প্রোথ্রম্বিনেজ এর উপস্থিতিতে]

তৃতীয় ধাপঃ থ্রম্বিন ফাইব্রিনোজেন এর সঙ্গে মিলিত হয়ে ফাইব্রিন গঠন করে। ফাইব্রিন জালিকায় রক্তকণিকা গুলি আটকে যায় এবং থলথলে তঞ্চিত পদার্থ বা ক্লট গঠন করে

Click Here To Download  The Pdf

Model Activity task 2021(August) Class 9| Geography |( Part-5) মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ২০২১ | আগস্ট নবম শ্রেণী | ভুগোল | ( পার্ট -৫)

0

Model Activity task 2021(August)

Class 9| Geography |( Part-5)

মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ২০২১ | আগস্ট

নবম শ্রেণী | ভুগোল | ( পার্ট)

 

. বিকল্পগুলি থেকে ঠিক উত্তরটি নির্বাচন করে লেখ:

.) বিষুবরেখায় ধ্রুবতারার উন্নতি কোণ হল

) °

খ) ৯০°

গ) ৬০°

ঘ) ৪৫°

.) ভূআলোড়ন ভূপৃষ্ঠে অনুভূমিকভাবে কাজ করলে সৃষ্টি হয়

ক) স্তুপ পর্বত

) ভঙ্গিল পর্বত

গ) গ্রস্ত উপত্যকা

ঘ) মহাদেশ

.) ঠিক জোড়াটি নির্বাচন কর

ক) তিস্তা নদী — জোয়ারের জলে পুষ্ট

খ) দার্জিলিং জেলা — দৈনিক উষ্ণতার প্রসর বেশি

) মালভূমির ল্যাটেরাইট মৃত্তিকাজলধারণ ক্ষমতা কম

ঘ) পাইন — ম্যানগ্রোভ উদ্ভিদ

. একটি বা দুটি শব্দে উত্তর দাও:

.) কোনো স্থানের দ্রাঘিমা  ২৪° পূঃ হলে স্থানটির প্রতিপাদস্থানের দ্রাঘিমা কত হবে?

উত্তরঃ ২৪°পশ্চিম।

.) একটি পর্বতবেষ্টিত মালভূমির নাম লেখো।

উত্তরঃ তিব্বতীয় মালভূমি।

.) কোন জলবায়ু অঞ্চলে রাসায়নিক আবহবিকারের প্রাধান্য লক্ষ করা যায়?

উত্তরঃ ক্রান্তীয় বৃষ্টিবহুল অঞ্চলে।

. সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও:

.) নদী খালের জলের অতিরিক্ত ব্যবহারের ক্ষতিকর প্রভাবগুলি কী কী?

উত্তরঃ নদী ও খালের জলের অতিরিক্ত ব্যবহারের ক্ষতিকর প্রভাব গুলি হল—

(i)অতিরিক্ত জল সেচের কারণে মাটির উপরের খনিজ নীচের স্থানে চলে গেলে কিছুদিন পর চাষবাসের অযোগ্য হয়ে পড়ে।

(ii) নদী বা খালের জলের উপর অতিরিক্ত পরিবহন চলাচল করলে জলে দূষণের মাত্রা বেড়ে যায়। সেই জল সেচের মাধ্যমে ব্যবহার করলে চাষের জমির ক্ষতি হয়।

(iii)নদীর জল শিল্পে ব্যবহার হয় এবং সেই শিল্পের বর্জ্য নদী ও খালের জলে মিশে জলের দূষণের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়।

.) ক্ষয়জাত সমভূমি সয়জাত সমভূমির মধ্যে পার্থক্য লেখ।

উত্তরঃ

ক্ষয়জাত সমভূমি

 

সঞ্চয়জাত সমভূমি

 

(I) এই সমভূমি বিভিন্ন প্রাকৃতিক শক্তি দ্বারা ক্ষয়ের ফলে সৃষ্টি হয়। (I) এই সমভূমি ম্যাগমা ও পাইরোক্লাস্ট জমা হয়ে সৃষ্টি হয়।
(ii) এর সাথে ভূ-বহির্জাত শক্তি গুলির সম্পর্ক থাকে। (ii) এর সাথে ভূ-অভ্যন্তরীণ শক্তি গুলির সম্পর্ক থাকে।
(iii) এটি বয়সে প্রাচীন। (iii) এটি বয়সে নবীন।
(iv) এর উচ্চতা কম ও ক্ষয়প্রাপ্ত এর ফলে তা ক্রমশ হ্রাস পায়। (iv) এর উচ্চতা মাঝারি ও সঞ্চয় কার্যের ফলে তা ক্রমশ বৃদ্ধি পায়।

 

. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও:

.) () ‘উচ্চ পার্বত্য অঞ্চলে তুষারের কার্যের ফলে শিলা আবহবিকারগ্রস্ত হয়চিত্রসহ ব্যাখ্যা করো।

উত্তরঃ যে যান্ত্রিক আবহবিকার প্রক্রিয়ায় হিমশীতল অঞ্চলে শিলা ফাটলের মধ্যকার জল বরফে পরিণত হয়ে প্রবল চাপ সৃষ্টি করে শিলা ফেটে গিয়ে কোণযুক্ত শিলাখণ্ডে পরিণত হয়, তাকে তুষার আবহবিকার বা তুহিন খন্ডীকরণ বলে।

পদ্ধতি: হিমশীতল উচ্চ পার্বত্য বা উচ্চ অক্ষাংশ অঞ্চলে গ্রীষ্মকালে বা দিনের বেলায় বরফ গলা জল শিলা ফাটলের মধ্যে জমা হয়।শীতকালে বা রাতের বেলায় তা বরফে পরিণত হলে আয়তনে ৯% বেড়ে যায় এবং শিলা ফাটলের গায়ে প্রচন্ড চাপ দেয়।ওই বরফ আবার গলে গেলে চাপমুক্ত হয়। এভাবে বরফ দ্বারা শিলা ফাটলে চাপের হ্রাস বৃদ্ধির ফলে শিলার উপর পীড়ন ও টান সৃষ্টি হলে শিলাটি ভেঙে তীক্ষ্ম কোনযুক্ত শিলাকণায় পরিণত হয়।

বৈশিষ্ট্য:

১. পাললিক শিলায় এটি বেশি সংঘটিত হয়।

২. বরফ বা তুহিনের আয়তন বৃদ্ধির জন্য শিলাস্তরে পীড়ন ও টাণ সৃষ্টি হয়ে এটি সংঘটিত হয়।

() অক্সিডেশন বা জারণ প্রক্রিয়ায় শিলা কীভাবে বিয়োজিত হয় উদাহরণসহ লেখো।

উত্তরঃ অক্সিডেশন বা জারণঃ জল বা জলীয়বাষ্পের উপস্থিতিতে লোহা যুক্ত শিলা ও খনিজের সঙ্গে বায়ুর অক্সিজেন গ্যাসের সংযোগের ফলে যে রাসায়নিক আবহবিকার ঘটে,তাকে জারণ বা অক্সিডেশন বলে।

পদ্ধতিঃ মূলত লোহা, এছাড়া অ্যাম্ফিবোল, পাইরক্সিন ও বায়োটাইট খনিজ সমৃদ্ধ শিলায় জারণ কার্যকর নীল রঙের ফেরাস অক্সাইড সমৃদ্ধ শিলা খুবই কঠিন। কিন্তু জলের উপস্থিতিতে তা অক্সিজেন দ্বারা জারিত হয়ে বাদামি বা হলদে রঙের এক নতুন যৌগ ফেরিক অক্সাইড বা মরিচা তৈরি হয় যা শিলাকে খুবই ভঙ্গুর ও দুর্বল করে। নিকৃষ্টমানের লিমোনাইট লোহা আকরিক উৎপন্ন হয়। একইভাবে ফেরাস সালফাইট ফেরাস সালফেটে পরিনত হয়ে দুর্বল হয়।

4FeO+ O2 = 2Fe2O3

উদাহরণঃ উড়িষ্যার বেলোনি ও ঝাড়খণ্ডের দক্ষিণ অংশে কিরিবুরুর লৌহ সমৃদ্ধ অঞ্চলে জারণ প্রক্রিয়া লক্ষ্য করা যায়।

Click Here To Download  The Pdf

error: Content is protected !!