Wednesday, June 18, 2025
Home Blog Page 23

Model Activity task 2021(August) Class 8 | Bengali|( Part-5) মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ২০২১ | আগস্ট অষ্টম শ্রেণী |বাংলা |( পার্ট -৫)

17

Model Activity task 2021(August)

Class 8 | Bengali|( Part-5)

মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ২০২১ | আগস্ট

অষ্টম শ্রেণী |বাংলা |( পার্ট -৫)

নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও

. ‘দাঁড়াওকবিতায় মানুষের পাশে দাঁড়ানোর আর্তি কীভাবে ধরা দিয়েছে?

উঃ- মানবিকবোধ সম্পন্ন কবি শক্তি চট্টোপাধ্যায় দাড়াও’ কবিতায় মনুষ্যত্ব, বিবেকবোধ ইত্যাদি। গুণসম্পন্ন মানুষকে অসহায় মানুষদের পাশে এসে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন। অবক্ষয়ী সমাজে জীবন-যন্ত্রণায় ক্ষতবিক্ষত হয়ে মানুষ অসহায় হয়ে পড়েছে। সুতরাং, মানুষ হয়ে মানুষের ওপর অত্যাচার-উৎপীড়ন না-চালিয়ে মানুষের পাশে দাঁড়ানো উচিত বলে কবি আর্তি জানিয়েছেন। কবির একমাত্র প্রার্থনা যে, যেকোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ হোক কিংবা নিঃসঙ্গতা, অসহায়তায় হোক মানবিকতার বোধ থেকে মানুষ যেন মানুষের পাশে এসে দাঁড়ায়, নিঃসঙ্গতার সঙ্গী হয়, ব্যথিত মানুষের সমব্যাথী হয়ে ওঠে। যেভাবেই হোক এসে দাঁড়াও ভেসে দাঁড়াও এবং ভালোবেসে দাঁড়াও”— এই উক্তিটির মধ্যে মানুষের পাশে দাঁড়ানোর এটি একটি আকুল আবেদন ধরা পড়েছে।

. ‘লাঠি ধরলে বটে!’ – বক্তা কে? কার সম্পর্কে তার এই উক্তি? উক্তিটির মধ্য দিয়ে তার কোন্মনোভাবের পরিচয় পাও?

উঃ-  উক্তিটির বক্তা হলেন শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের লেখা ‘পল্লীসমাজ’ উপন্যাসের অন্যতম চরিত্র পিরপুরের প্রজা আকবর। তিনি রমেশের সম্পর্কে এই উক্তিটি করেছেন।

বাধ পাহারা দেওয়ার সময় জমিদারির শরিক রমেশের সঙ্গে আকবরের লাঠির লড়াই হয়। সাত গ্রামের মধ্যে লাঠি চালনায় বিখ্যাত লাঠিয়াল রমেশের কাছে পরাজিত হয়েও তার প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়ে উক্তিটি করে। উক্তিটির মধ্যে দিয়ে সাহসী ও বীর রমেশের প্রতি তার শ্রদ্ধা প্রস্ফুটিত হয়েছে। তার লাঠিচালনায় আকবর মুগধ হয়েছে। রমেশের লাঠির আঘাতে সে আহত হয়, তার মাথা দিয়ে রক্ত ঝরে, কিন্তু সে থানায় গিয়ে নালিশ জানাতে রাজি নয়। কারণ তার আত্মসম্মানবোধ প্রবল এবং সে জানে রমেশ নিজের স্বার্থে নয়, গ্রামবাসীদের স্বার্থে লাঠি ধরেছে। তাই তার কাছে পরাজিত হয়েও তার কোনো আক্ষেপ নেই।

. ‘প্রাণ আছে, প্রাণ আছে‘ – ‘ছন্নছাড়াকবিতায় এই আশাবাদ কীভাবে ধ্বনিত হয়েছে?

উঃ- একটি বেওয়ারিশ ভিখিরি গাড়ি চাপা পড়ায় একদল ছন্নছাড়া বেকার যুবক ফাঁকা ট্যাক্সি খুঁজছিল এবং সেটি পেয়ে যাওয়ায় গাড়িটিকে নিয়ে তাড়াতাড়ি তারা ঘটনাস্থলে যায়। রক্তে-মাংসে দলা পাকিয়ে যাওয়া ভিখিরির শরীরটিকে তারা পাঁজাকোলা করে তুলে নেয় ট্যাক্সিতে। শরীরটি তোলার সময়ই তারা আনন্দে উৎফুল্ল হয়ে চেঁচিয়ে ওঠে—শরীরটিতে এখনও প্রাণ আছে বুঝতে পেরে। এইভাবেই শহরের ইট-কাঠ পাথরে পরিবেষ্টিত দয়া-মায়াহীন পরিবেশের মধ্যে থেকে একটি মায়া-মমতাপূর্ণ বিশ্বাসের জয় শঙ্খধ্বনি ধ্বনিত হয়ে উঠে—“প্রাণ আছে, প্রাণ আছে” কথাগুলির মাধ্যমে। কারণ, প্রাণ থাকলেই মর্যাদা থাকে এবং সমস্ত বাধা প্রতিবন্ধকতার বাইরেও থাকে অস্তিত্বের অধিকার। এখানে মৃতপ্রায় ভিখারি যেন মরতে বসা সমাজের রুপক, কিন্তু এই সর্বহারা ছন্নছাড়া যুবকদের মানবিকতার ছোঁয়ায় তাতে প্রান ফিরে এসেছে।

. ‘শিমুল গাছ অনেকে দেখিয়াছ।‘ – ‘গাছের কথাগদ্যাংশে শিমুল গাছের প্রসঙ্গ লেখক কীভাবে স্মরণ করেছেন?

উঃ- ‘গাছের কথা’ গদ্যাংশে লেখক জগদীশচন্দ্র বসু গাছের বিভিন্ন লক্ষণ তুলে ধরেছেন। তিনি গাছের বীজ ছড়ানোর প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানিয়েছেন পাখিরা ফল খেয়ে দূর দূর দেশে বীজ নিয়ে যায়। ফলে অনেক জনমানবহীন দ্বীপেও গাছ জন্মে থাকে। এছাড়া অনেক সময় বীজ প্রবল বাতাসে উড়ে গিয়ে দূর দূরান্তে ছড়িয়ে পড়ে। এই প্রসঙ্গে তিনি শিমুল গাছের কথা স্মরণ করেছেন। শিমুল গাছের ফল রৌদ্রে ফেটে যাওয়ার পর তার বীজ তুলোর সঙ্গে উড়ে বেড়াতে থাকে।

. ‘বিশ্বের বুক ফেটে বয়ে যায় এই গান – ‘ – কোন্হতাশার কান্না বিশ্বজুড়ে বয়ে যায়?

উত্তরঃ কবি বুদ্ধদেব বসুর ‘হওয়ার গান’ কবিতার সমস্ত অংশ জুড়ে আছে হাওয়ার কথা। হাওয়াদের কোনো বাড়ি নেই। ফলে তাদের কোনোখানে স্থিতি নেই। তারা সর্বত্র ঘুরে বেড়ায়। তারা পৃথিবীর জল-স্থল, পাহাড়, বনজঙ্গল, নগরের কোলাহলময় পরিবেশ, শূন্য মাঠ সব জায়গাতে তাদের বাড়ির খোঁজ করেছে। কিন্তু, কোথাও তারা তাদের বাড়ির সন্ধান পায়নি। তাদের বিশ্রাম নেওয়ার মতো কোনো জায়গা নেই। তারা চিমনির নিস্বনে এবং কাননের ক্রন্দনে তাদের বাড়ির খোঁজ করেছে, কিন্তু সন্ধান তারা পায়নি। তাই তারা অবিরাম উন্মাদের মতো উত্তাল হয়ে ছুটে বেড়ায়। তাদের জীবনে কোনো স্থিতি, বিশ্রাম না-থাকায় তারা সারা বিশ্ব জুড়ে হতাশার কান্না কেঁদে বেড়ায়।

. ‘ছেলের কথা শুনেই বুকুর মা মাথায় বজ্রঘাত!’ – বুকুর কোন্কোথায় তার মা অতিথিদের সামনে অস্বস্তিতে পড়লেন?

উঃ- আশাপূর্ণা দেবীর লেখা ‘কী করে বুঝব’ গল্পে বুকুর মুখে উত্তরপাড়া থেকে ছেনু মাসিরা এসেছেন শুনে বুকুর মা বিরূপ মন্তব্য করেছিলেন। বলেছিলেন অসময়ে বাড়িতে লোকের বেড়াতে আসা তিনি একদম পছন্দ করেন না। কিন্তু অতিথিদের সামনে এসে তিনি ভীষণ আনন্দের সঙ্গে তাদের অভ্যর্থনা জানান এবং এতদিন আসেননি কেন তা নিয়ে অভিমান প্রকাশ করতে থাকেন। মায়ের এই পরিবর্তন দেখে বুকু হঠাৎ সবার সামনে মাকে প্রশ্ন করে বসে যে সে কেন তবে অখুশি হয়ে অসময়ে অথিতি আসায় বিরক্তি প্রকাশ করছিল? বুকুর এই কথাগুলো শুনেই তার মা অতিথিদের সামনে অস্বস্তিতে পরেন।

. ‘পাড়াগাঁর দুপহর ভালোবাসিকবিতায় গ্রামজীবন সম্পর্কে কবির যে অনুভূতির প্রকাশ ঘটেছে তার পরিচয় দাও।

উঃ পাড়াগাঁয়ের দ্বি-প্রহরকে কবি ভালোবাসেন। কারণ, সেখানকার দুপুরবেলার রৌদ্রে যেন স্বপ্নের গন্ধ লেগে থাকে। সেই স্বপ্নের আবেশে কবির মনে কোন্ গল্প, কোন কাহিনি যে বাসা বাঁধে, তা কেউ বলতে পারে না। এ কথা বলতে পারে শুধু মাঠ এবং মাঠের শঙ্খচিল । কারণ, কবির হৃদয় তাদের কাছে বহু যুগ থেকে কথা শিখেছে। দুপুরে জলসিড়ি নদীর পাশে বুনো চালতার শাখাগুলি নুয়ে পড়ে, জলে তাদের মুখ দেখা যায়। জলে মালিকহীন ডিঙি নৌকাকে ভাসতে দেখা যায়। পাড়াগাঁর দুপুরবেলা অপরূপ রূপে ও বিষন্নতায় কবিমনে মাধুর্যময় স্বপ্নাবেশ দিয়ে যায়। কবির চোখে মায়া-কাজল এঁকে দেয়। তাই সব মিলিয়ে পাড়াগাঁয়ের দুপুরবেলার। প্রকৃতিকে কবি খুব ভালোবাসেন। কবিতাটিতেও কবি জীবনানন্দের সহানুভূতিশীল ও প্রকৃতিপ্রীতিসুলভ মানসিকতা, বিস্ময় এবং প্রকৃতির প্রতি রূপমুগ্ধতার পরিচয় ধরা পড়েছে। পাড়াগাঁয়ের রৌদ্রতপ্ত পরিবেশ কবির মনে স্বপ্নের আবেশ সৃষ্টি করে। কবি বিষন্ন প্রকৃতির সঙ্গে একাত্মতা অনুভব করেন।

. ‘এলাহি ব্যাপার সব।‘ – ‘নাটোকের কথারচনাংশ অনুসরনে সেই এলাহি ব্যবস্থাপনার বিবরণ দাও।

উঃ- নাটোরের মহারাজার রাজসমাদর বলার মতো। কারণ, অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর এবং তাঁর বাড়ির সকলেই ছিলেন নাটোর-মহারাজের নিমন্ত্রিত। আর সেই মহারাজের ব্যবস্থাপনায় নিমন্ত্রিতরা মোটঘাট ছাড়াই নাটোর পৌছন। সেখানে ধুতি-চাদর সবই ছিল রাজকীয় । সকালের দিকে কার, কীরকম পানীয়, নেশা, সে সবও প্রস্তুত ছিল। ডাবের জল, সোডা, হুঁকো, কিছুরই অসুবিধা নেই। নাটোরের রাজবাড়িতে খাওয়াদাওয়ার এলাহি বন্দবস্ত ছিল। খাদ্যতালিকা থেকে মাছ, মাংস, ডিম, মিষ্টি, পিঠে, পায়েস কিছুই বাদ ছিল না।  হালুইকররা বাড়িতে বসেই এবেলা-ওবেলা নানারকম মিষ্টি তৈরি করে – এমনকি লেখকের আবদারে তাকে গরম সন্দেশ খাওয়াতে খাবারঘরের সামনেই হালুইকর বসে গেল। অতিথিদের জন্য স্বয়ং রানি মা নিজের হাতে পিঠে- পায়েস তৈরি করেন।সর্বোপরি ছিল, আন্তরিকতা আর আতিথেয়তার অপূর্ব নিদর্শন। তাই লেখক সংগত কারণেই নাটোরের মহারাজের অতিথি-বাৎসল্যকে ‘এলাহি ব্যাপার’ আখ্যা দিয়েছেন।

. ‘গড়াই নদীর তীরেকাব্যাংশে প্রকৃতিচিত্র কীভাবে উদ্ভাসিত হয়ে উঠেছে?

উঃ-গড়াই নদীর তীরে কবিতায় কবি পরম মমতায় গ্রামীণ কুটিরের ছবি এঁকেছেন। সুন্দর গ্রাম্য পরিবেশের বর্ণনা দিয়ে কবি বলেছেন— সুপারি গাছ, খেজুর গাছ ও আম গাছ দিয়ে ঘেরা এই ছোট্ট কুটির। বাড়ির উঠোনের পাশে গাঁদা ফুলগুলি উঠোনটিকে যেন আলো করে রাখে। অন্যান্য গাছপালাগুলি সমস্ত ঝড়ঝঞ্চা থেকে বাড়িটিকে রক্ষা করে। প্রবল ঝড়কে তারা প্রতিহত করে। গ্রীষ্মের প্রচণ্ড দাবদাহ থেকে তারাকুটিরটিকে সযত্নে ছায়া বিছিয়ে রাখে। বাড়ির সঙ্গে এই সমস্ত গাছগাছালির যেন এক নিবিড় সম্পর্ক গড়ে উঠেছে। বিভিন্ন ধরনের পাখিরাও নির্ভয়ে এসে গাছে বসে বাড়িটিকে কলকাকলিতে ভরিয়ে তোলে। পাখিগুলোর সঙ্গে বাড়ির মানুষের যেন আত্মিক সম্পর্ক। নানারকমের পাখি, যারা সারাদিন খাদ্যের খোঁজে এদিক-সেদিক ঘুরে বেড়ায়, তারা সন্ধে বেলা পরম নিশ্চিন্তে বাড়ির বাগানের গাছে এসে আশ্রয় নেয়। এভাবেই বাড়ির সাথে বিভিন্ন গাছপালা ও পাখিদের এক নিবিড় ভালোবাসার সম্পর্ক গড়ে ওঠে। পল্লিকবি কবি জসীমউদ্দিনের লেখা ‘গড়াই নদীর তীরে’ কবিতাটি পল্লিপ্রকৃতির সহজ স্বাভাবিক রূপ নিয়ে চিত্রিত। প্রকৃতির এই অনাবিল সৌন্দর্যে আরোপিত কোনো বাহ্য কৃত্রিমতা নেই।

Click Here To Download  The Pdf

Model Activity task 2021(August) Class 7 Health & Physical Education ( Part-5) মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ২০২১ | আগস্ট সপ্তম শ্রেণী |স্বাস্থ্য ও শারী্রিক শিক্ষা |( পার্ট -৫)

2

Model Activity task 2021(August)

Class 7 Health & Physical Education ( Part-5)

মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ২০২১ | আগস্ট

সপ্তম শ্রেণী |স্বাস্থ্য ও শারী্রিক শিক্ষা |( পার্ট -৫)

১। সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করো

() একজন স্বাভাবিক ওজনের শিক্ষার্থীর দেহভর সূচকটি কত?

(১) ১৮ কিলোগ্রাম/মিটার²

() ১৮.২৪. কিলোগ্রাম/মিটার²

(৩) ৩০ এর বেশি কিলোগ্রাম/মিটার²

(খ) যদি কোনো শিক্ষার্থীর দেহের ওজন তার স্বাভাবিক ওজন যা হওয়া উচিত তার কম হয় তাহলে কী সমস্যা দেখা দেওয়াব সম্ভাবনা থাকে?

(১) নিদ্রাহীনতা ও মধুমেহ

(২) রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার হ্রাস পায়

() মেদাধিক্য

(গ) কোনটি দেহভর সূচকের সূত্র ?

উত্তরঃ

২। সংক্ষিপ্ত প্রশ্নের উত্তর দাও

() বিদ্যালয়ের স্বাস্থ্যকর পরিবেশ কেমন হওয়া উচিত বলে তুমি মনে করো, তার বর্ণনা দাও।

উত্তরঃবিদ্যালয়ে স্বাস্থ্যকর পরিবেশের রূপরেখাঃ-

) কার্যালয়ঃ শিক্ষার্থীদের সংখ্যা অনুযায়ী কার্যালয়ের আকৃতি হওয়া উচিত এবং এটি এমন জায়গায় অবস্থিত হবে যেখান থেকে সমস্ত শ্রেণিকক্ষগুলি লক্ষ করা যাবে, যাতে প্রধান শিক্ষক মহাশয় সহজেই সকলের প্রতি দৃষ্টি রাখতে পারেন।

) বিশ্রামকক্ষঃ বিদ্যালয়ে টানা ৫ থেকে ৬ ঘণ্টা কেবলমাত্র পড়াশোনাতে মনোযোগ রাখা কষ্টকর। তাই একঘেয়েমি কাটানোর জন্য আলাদা বিশ্রামকক্ষের প্রয়োজন, যেখানে হালকা বিনোদনমূলক কিছু ইনডোর গেমের ব্যবস্থা থাকবে।

৩) মিড-ডে মিল খাওয়ার স্থান

৪) বিদ্যালয়ে শান্তিপূর্ণ অবস্থা ও নিরাপত্তা

৫) টেলিফোন ও ইন্টারনেট সংযোগ

৬) কর্মশালা

৭) বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে বাগান

৮) বিদ্যালয়ের নিয়মশৃঙ্খলা

৯) ছাত্র-শিক্ষক অনুপাত

১০) আসবাবপত্রঃ শ্রেণিকক্ষের বেঞ্চ এমন হওয়া উচিত যাতে শিক্ষার্থীরা আরামে বসে শিক্ষালাভ করতে পারে। তাই বেঞ্চের উচ্চতা, শিক্ষার্থীদের উচ্চতা ও ব্ল্যাকবোর্ডের দূরত্ব অনুযায়ী হবে।

১১) পাঠাগারঃ শ্রেণির পাঠ্যপুস্তক ছাড়াও বিভিন্ন বিষয়ে জ্ঞানার্জনের জন্য বিভিন্ন ধরনের বই, ম্যাগাজিন, খবরের কাগজ প্রভৃতি শিক্ষার্থীদের সহজেই সরবরাহ করার জন্য প্রতিটি শিক্ষায়তনে একটি আদর্শ পাঠাগার থাকা উচিত

১২) খেলার মাঠঃ বিদ্যালয়ে খেলার মাঠ বিদ্যালয়ের সুস্থ পরিবেশ রচনার সহায়ক এবং শিক্ষার্থীদের শারীরিক ও মানসিক দিকের উন্মেষ ঘটাতে সাহায্য করে।

১৩) জল সরবরাহঃ বিদ্যালয়ে বিশুদ্ধ পানীয় জলের ব্যবস্থা থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বিশুদ্ধ পানীয় জলের অভাবে শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য খারাপ ও জলবাহিত বিভিন্ন সংক্রামক রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

১৪) শৌচাগারঃ বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীর সংখ্যা অনুযায়ী শৌচাগার নির্মাণ করতে হবে। ছাত্র ও ছাত্রী এবং শিক্ষক ও শিক্ষিকাদের জন্য পৃথক পৃথক শৌচাগার নির্মাণ করতে হবে। শৌচাগারগুলি নিয়মিতভাবে জীবাণুনাশক পদার্থ যেমন ফিনাইল, ন্যাপথলিন, কার্বলিক অ্যাসিড প্রভৃতি দিয়ে পরিষ্কারের ব্যবস্থা করতে হবে এবং শৌচাগারের জল নির্দিষ্ট একটি জায়গায় আবদ্ধ রাখা উচিত।

১৫) আরোগ্যশালাঃ প্রতিটি শিক্ষায়তনে একটি করে আরোগ্যশালা থাকা প্রয়োজন। বিদ্যালয়ে প্রাথমিক চিকিৎসার ব্যবস্থা থাকতে হবে।

() বিদ্যালয়ের স্বাস্থ্যকর পরিবেশের উপকরণের একটি তালিকা প্রস্তুত করো

উত্তরঃ

স্বাস্থ্যকর পরিবেশের উপকরণঃ একটি স্বাস্থ্যকর পরিবেশে নিম্নলিখিত উপাদানগুলি থাকা বাঞ্ছনীয়। যথা–

১) নির্মল বায়ু

২) পর্যাপ্ত সূর্যালোক

৩) জীবাণুমুক্ত পরিবেশ

৪) বিশুদ্ধ পানীয় জল

৫) স্বাভাবিক জনবসতি

৬) উপযুক্ত স্যানিটারি ব্যবস্থা

৭) বিদ্যালয় ও স্বাস্থ্যকেন্দ্রের সুব্যবস্থা

৮) শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণ

৯) জল ও বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণ

১০) রাজনৈতিক সুস্থতা ও অর্থনৈতিক স্বচ্ছলতা

১১) খেলার মাঠ ও শরীরচর্চার উপযুক্ত ব্যবস্থা

১২) বিনোদনমূলক কর্মসূচির ব্যবস্থা

১৩) জনঘনত্ব, বিদ্যালয় পার্শ্ববর্তী জনসমাজের শিক্ষা প্রভৃতি।

() কোনো ব্যক্তির ওজন সত্তর কিলোগ্রাম এবং উচ্চতা . মিটার হলে ওই ব্যক্তির দেহভর সূচকটি কত?

উত্তরঃ দেহভর সুচকের সুত্র হল

∴ ব্যক্তির দেহভর সূচক হল= ৭০/(১.৬) কিলোগ্রাম/মিটার²

= ৭০/২.৫৬ কিলোগ্রাম/মিটার²

= ২৭.৩৪ কিলোগ্রাম/মিটার²
∴ ওই ব্যাক্তিটি বেশি ওজনের শ্রেণীভুক্ত।

Click here  To Download The Pdf

 

Model Activity task 2021(August) Class 7 History ( Part-5) মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ২০২১ | আগস্ট সপ্তম শ্রেণী |পরিবেশ ও ইতিহাস|( পার্ট -৫)

0

Model Activity task 2021(August)

Class 7 History ( Part-5)

মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ২০২১ | আগস্ট

সপ্তম শ্রেণী |পরিবেশ ইতিহাস|( পার্ট -৫)

স্তম্ভের সঙ্গে স্তম্ভ মেলাও

স্তম্ভ

স্তম্ভ

১.১ খলিফার অনুমোদন (গ) ইলতুতমিশ
১.২ সিজদা ও পাইবস (ক) গিয়াসউদ্দিন বলবন
১.৩বাজারদর নিয়ন্ত্রণ (ঘ) আলাউদ্দিন খলজি
১.৪ আমুক্তমাল্যদ (খ) কৃষ্ণ দেব রায়

 

. শূন্যস্থান পূরণ করো :

২.১) বন্দেগান-ই-চিহলগানির সদস্য ছিলেন সুলতান গিয়াসউদ্দিন বলবন

২.২) বাংলার প্রথম স্বাধীন সুলতান ছিলেন সুলতান শামসুদ্দিন ইলিয়াস শাহ

২.৩) পোর্তুগিজ পর্যটক পেজ বিজয়নগর পরিভ্রমন করেন।

২.৪) বিজয়নগর পরাজিত হয়েছিল ১৫৬৫ খ্রিষ্টাব্দে তালিকোটার যুদ্ধে।

. সংক্ষেপে উত্তর দাও (৩০৫০ টি শব্দ):

.) ইকতা ব্যবস্থা কী ?

উত্তরঃ ইকতা ব্যবস্থা: সুলতানরা ক্রমাগত রাজ্য জয় করায় সাম্রাজ্যের আয়তন বেড়ে যাওয়ায় সুলতানরা যে সব রাজ্য জয় করতেন, সেই রাজ্যগুলির দায়িত্ব এক একজন সামরিক নেতার উপর দেওয়া হত। এই রাজ্যগুলিকে এক একটি প্রদেশের মতো ধরে নেওয়া হত, এগুলিকে বলা হত ইকতা। ইকতার দায়িত্বে যিনি থাকতেন তাকে বলা হত ইকতাদার বা মুক্-তি বা ওয়ালি।

.) খলজি বিপ্লব বলতে কী বোঝ?

উত্তরঃ ১২৯০ খ্রিস্টাব্দে হিন্দুস্থানি জালালউদ্দিন ফিরোজ খলজি বলবনের বংশধরদের ক্ষমতা থেকে সরিয়ে দিয়ে সুলতান হন। এই ঘটনাকে ‘খলজি বিপ্লব’ বলা হয়। এর ফলে দিল্লিতে ইলবারি তুর্কি অভিজাতদের ক্ষমতা চলে যায়। তার বদলে খলজি তুর্কি ও হিন্দুস্তানিদের ক্ষমতা বেড়ে গিয়েছিল।

. নিজের ভাষায় লেখো (১০০১২০ টি শব্দ):

কৃষ্ণদেব রায়কে কেন বিজয়নগরের শ্রেষ্ঠ শাসক বলা হয়?

উত্তরঃ কৃষ্ণদেব রায় ছিলেন বিজয়নগরের রাজ্যের বিখ্যাত শাসক। তার রাজত্বকালে বিজয়নগরের গৌরব সবথেকে বেড়েছিল। সে সময়ে সাম্রাজ্যের সীমা বেড়েছিল। অভ্যন্তরীণ ও বৈদেশিক বাণিজ্যের প্রসার হয়েছিল। এছাড়াও শিল্প-সাহিত্য, সংগীত এবং দর্শনশাস্ত্রের উন্নতি তার সময় লক্ষ্য করা যায়। কৃষ্ণদেব রায় নিজেও একজন সাহিত্যিক ছিলেন। তেলেগু ভাষায় লেখা আমুক্তমাল্যদ গ্রন্থে তিনি রাজার কর্তব্যের কথা লিখেছেন। বিজয়নগরের রাজাদের মধ্যে তিনি সর্বাপেক্ষা পন্ডিত এবং সর্বোত্তম একজন মহান শাসক এবং সুবিচারক সাহসী সর্বগুনম্বিত ছিলেন, একথা বলেছিলেন পর্তুগিজ পর্যটক পেজ। এই সমস্ত কারণগুলোর জন্যই কৃষ্ণদেব রায়কে বিজয় নগরের শ্রেষ্ঠ শাসক বলা হয়।

Click Here To Download  The Pdf

 

Model Activity task 2021(August) Class 7 Geography ( Part-5) মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ২০২১ | আগস্ট সপ্তম শ্রেণী |পরিবেশ ও ভুগোল |( পার্ট -৫)

0

Model Activity task 2021(August)

Class 7 Geography ( Part-5)

মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ২০২১ | আগস্ট

সপ্তম শ্রেণী |পরিবেশ ও ভুগোল |( পার্ট -৫)

. বিকল্পগুলি থেকে ঠিক উত্তরটি নির্বাচন করে লেখো:

.) ভূভাগ ভাঁজ খেয়ে উপরের দিকে উঠে যে পর্বত সৃষ্টি করে তার উদাহরণ হলো

ক) সাতপুরা

খ) ভোজ

গ) কিলিমাঞ্জারো

) হিমালয়

.) ঠিক জোড়াটি নির্বাচন করো

ক) নদীর উচ্চপ্রবাহ – ভূমির ঢাল কম

) নদীর উচ্চপ্রবাহনদীর প্রধান কাজ ক্ষয়

গ) নদীর নিম্নপ্রবাহ – ভূমির ঢাল বেশি

ঘ) নদীর নিম্নপ্রবাহ নদীর প্রধান কাজ বহন

.) আফ্রিকা মহাদেশের মাঝ বরাবর পূর্বপশ্চিমে বিস্তৃত কাল্পনিক রেখাটি হলো

ক) কর্কটক্রান্তি রেখা

খ) মকরক্রান্তি রেখা

গ) মূলমধ্যরেখা

) বিষুবরেখা

. বাক্যটি সত্য হলেঠিকএবং অসত্য হলেভুললেখো:

২.১) ব্যবচ্ছিন্ন মালভূমির একটি উদাহরণ হলো ছোটনাগপুর মালভূমি।( ঠিক)

২.২) শীতল ও শুষ্ক জলবায়ুতে মাটি সৃষ্টি হতে বেশি সময় লাগে। ( ঠিক)

২.৩) জুলাই মাসে উত্তর আফ্রিকায় যখন গ্রীষ্মকাল, দক্ষিণ আফ্রিকায় তখন শীতকাল। ( ভুল)

. সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও:

.) সুউচ্চ হিমালয় পর্বত কীভাবে আমাদের দেশের জলবায়ুকে প্রভাবিত করে?

উত্তরঃ ভারতের সমগ্র উত্তরভাগ জুড়ে বিস্তৃত থাকা হিমালয় পর্বতশ্রেণীর ভারতের জলবায়ুর ওপর অসাধারন প্রভাব রয়েছে। যেমন–

) উত্তরের তীব্র শৈত্যপ্রবাহ থেকে রক্ষা করা: হিমালয় পর্বতের অবস্থান ভারতীয় উপমহাদেশকে মধ্য এশিয়ার হাড় কাঁপানো শীতের হাত থেকে রক্ষা করেছে। হিমালয় পর্বত না থাকলে ভারতেও রাশিয়া ও চীনের মতো তীব্র শীতের প্রাবল্য দেখা যেত।

) বৃষ্টিপাতে সাহায্য করা: সমুদ্র থেকে আগত জলীয় বাষ্পপূর্ণ দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু হিমালয় পর্বতের দক্ষিণ ঢালে বাধা পেয়ে উত্তর ও মধ্য ভারতের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে প্রচুর বৃষ্টিপাত ঘটায়। মৌসুমি বায়ু প্রবাহের দ্বারা সংঘটিত বৃষ্টিপাতে হিমালয় পর্বতের অসাধারণ ভূমিকা রয়েছে।

.) মাটির দানার আকারের উপর ভিত্তি করে মাটির শ্রেণিবিভাগ কর। প্রতিটি শ্রেণির একটি করে বৈশিষ্ট্য লেখ।

উত্তরঃ মাটির দানার আকারের উপর ভিত্তি করে মাটিকে তিনটি শ্রেণীতে ভাগ করা হয়। যথা-

) বেলে মাটিঃ– এই মাটির দানাগুলি বেশ বড়।বেলে মাটিতে বালির ভাগ বেশি হওয়ায় জল ধরে রাখতে পারে না। গাঙ্গেয় উপত্যকার পশ্চিমাংশে বেলে মাটি দেখা যায়। এই মাটিতে তরমুজ ফুটি সুপারি প্রভৃতি ফসল চাষ হয়।

) এঁটেল মাটিঃ– এই মাটির দানার আকার তুলনায় সবথেকে ছোট ।কাদার ভাগ বেশি থাকায় এঁটেল মাটি জল ধরে রাখতে পারে। গঙ্গা ব্রহ্মপুত্র নদীর বদ্বীপ অঞ্চলে ও নিম্ন উপত্যকায় দেখতে পাওয়া এই মাটিতে ধান পাট তৈলবীজ খুব ভালো চাষ হয়।

) দোআঁশ মাটিঃ– দোআঁশ মাটিতে বালি ও কাদা প্রায় সম পরিমাণে থাকে। ভারতের পাঞ্জাব, বিহার, উত্তর প্রদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের যেসব পলিমাটি অঞ্চল গুলি রয়েছে সেসব জায়গাতে দোআঁশ মাটি দেখতে পাওয়া যায়। এই মাটিতে ধান গম যব নানারকম শাকসবজি চা-কফি বিভিন্ন ধরনের ফসল প্রচুর পরিমাণে চাষ করা হয়।

. আফ্রিকা মহাদেশের নিরক্ষীয় অঞল ভূমধ্যসাগর সন্নিহিত অঞ্চলের স্বাভাবিক উদ্ভিদ কীভাবে জলবায়ু দ্বারা নিয়ন্ত্রিত তা ব্যাখ্যা করো।

উত্তরঃ  নিরক্ষীয় চিরসবুজ গাছের অরণ্য: নিরক্ষরেখার কাছাকাছি অঞ্চলে সারাবছর গরম (২৭°সে.), এবং বৃষ্টির পরিমাণ ২০০-২৫০ সেমি.। সরাসরি সূর্যকিরণ আর সারা বছর বৃষ্টিতে এখানে শক্ত কাঠের ঘন জঙ্গল সৃষ্টি হয়েছে। মেহগনি, রোজউড, এবনি এই ঘন জঙ্গলের প্রধান গাছ। পাতা ঝরানোর নির্দিষ্ট ঋতু না থাকায় গাছগুলো সারাবছর সবুজ দেখায়। তাই এর নাম চিরসবুজ গাছের অরণ্য।

ভূমধ্যসাগরীয় উদ্ভিদ: আফ্রিকার একেবারে উত্তর-পশ্চিম ও দক্ষিণ-পশ্চিম অংশে ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ু দেখা যায়। এই জলবায়ু অঞলে শীতকালে বৃষ্টি হয়। সারা বছরে ৫০-১০০ সেমি. বৃষ্টি হয়।গরমকাল বৃষ্টিহীন থাকে। পাতায় নরম মোমের আস্তরণ দেখা যায়। জলপাই, ওক, আখরোট, ডুমুর, কর্ক গাছগুলো এখানে জন্মায়। গরমকালে জলের সন্ধানে গাছের মূলগুলো অনেক গভীরে চলে যায়। কমলালেবু, আঙুর এইসব ফলের বাগান খুব চোখে পড়ে।

Click Here  To Download The Pdf

Model Activity task 2021(August) Class 7 Science( Part-5) মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ২০২১ | আগস্ট সপ্তম শ্রেণী |পরিবেশ ও বিজ্ঞান|( পার্ট -৫)

0

Model Activity task 2021(August)

Class 7 Science( Part-5)

মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ২০২১ | আগস্ট

সপ্তম শ্রেণী |পরিবেশ বিজ্ঞান|( পার্ট -৫)

 

. ঠিক উত্তর নির্বাচন করো

.) অপ্রভ বস্তুটি হলো

(ক) মোমবাতির শিখা

(খ) সূর্য

() চাঁদ

(ঘ) জোনাকি

.) যেটি জীবাশ্ম জ্বালানি নয় সেটি হলো

(ক) কয়লা

(খ) পেট্রোল

(গ) ডিজেল

() গোবর গ্যাস

.) উদ্ভিদের মূলের ডগার টুপির মতো অংশের ঠিক ওপরের জায়গা যেখানে কোন রোঁয়া থাকে না সেটি হলো

(ক) মূল অঞ্চল

() বর্ধনশীল অঞ্চল

(গ) স্থায়ী অঞ্চল

(ঘ) মূলরোম অঞ্চল

. শূন্যস্থান পূরণ করো :

২.১) ইস্ত্রিতে তড়িৎপ্রবাহের তাপীয়  ফলাফলের প্রয়োগ করা হয়।

২.২) আমের আঁটি বীজ  ঢেকে রাখে।

২.৩) এঁচোড় হলো যৌগিক ফলের একটি উদাহরণ।

. একটি বা দুটি বাক্যে উত্তর দাও :

.) পৃথিবী যে নিজেই একটা চুম্বক তার পক্ষে কী প্রমাণ আছে?

উত্তরঃ পৃথিবী যে নিজেই একটা চুম্বক তার পক্ষে যথেষ্ট  প্রমাণ আছে ।

প্রথমত, একটি দণ্ড চুম্বককে দড়ি দিয়ে ঝুলিয়ে রাখলে তা উত্তর ও দক্ষিণ দিক নির্দেশ করে। এবার চুম্বকের ধর্ম হল বিপরীত দিককে আকর্ষণ করা। তাই পৃথিবী নিজে চুম্বক বলেই দণ্ড চুম্বকের দণ্ডচুম্বকটির ‘উত্তরসন্ধানী মেরু’ ও ‘দক্ষিণসন্ধানী মেরু’ যথাক্রমে দক্ষিণে ও উত্তরে মুখ করে থাকবে।

দ্বিতীয়ত,একটি চুম্বক বহুদিন ধরে ঝুলিয়ে রাখলে, পৃথিবীর উত্তর-দক্ষিণ দিক বরাবর রেখে দিলে দেখা যায় ওই দণ্ডের মধ্যে ক্ষীণ চুম্বকত্ব সৃষ্টি হয়েছে। দণ্ডটার উত্তরমুখী প্রান্তে উত্তরমেরু আর দক্ষিণমুখী প্রান্ত দক্ষিণমেরু সৃষ্টি হয়। অর্থাৎ পৃথিবী নিজেই একটি চুম্বক। ভৌগোলিক উত্তর ও দক্ষিণমেরু দুটির কাছে পৃথিবীর চুম্বকায় মেরু দুটি অবস্থান করে। ফলে আবেশের ফলে সহজেই দণ্ডচুম্বকের মধ্যে চুম্বকত্ব সৃষ্টি হয়েছে ।

.) কী কী উপায়ে উদ্ভিদে স্বপরাগযোগ ঘটতে পারে?

উত্তরঃ স্বপরাগযোগ : যখন কোনো ফুলের পরাগরেণু সেই ফুলের বা সেই গাছের অন্য ফুলের গর্ভমুণ্ডের ওপর পতিত হয়, তখন তাকে স্বপরাগযোগ বলে। এই স্বপরাগযোগ নানা উপায়ে ঘটতে পারে।

ক) প্রজাপতি মৌমাছি ইত্যাদি পোকামাকড়ের পায়ে বা ডানায় পরাগরেণু লেগে ফুলে গর্ভমুন্ডে স্থাপিত হতে পারে।

খ) বাতাসের মাধ্যমে পরাগরেণু উড়েও স্বপরাগযোগ ঘটে।

গ) মানুষ তুলি বা পালকের সাহায্যে কৃত্রিম উপায়ে স্বপরাগযোগ ঘটাতে পারে।

. তিনচারটি বাক্যে উত্তর দাও :

৪.১) একটি চিহ্নিত চিত্রের সাহায্যে ঘন মাধ্যম থেকে লঘু মাধ্যমে প্রতিসরণের ক্ষেত্রে আলোকরশ্মির গতিপথ কেমন হবে তা দেখাও।

উত্তরঃ

 

 

চিত্রঃ ঘনতর মাধ্যম থেকে লঘুতর মাধ্যমে আলোর প্রতিসরণ

 

চিত্রে আলোকরশ্মির কাঁচ (ঘনতর) থেকে  বায়ুতে (লঘুতর) প্রতিসরণ দেখানো হয়েছে। এক্ষেত্রে প্রতিসৃত রশ্মী অভিলম্ব থেকে দূরে সরে যায়। তাই আপতন কোণের চেয়ে প্রতিসরণ কোণ বড় হয়। অর্থাৎ r > i হয়।

.) সাপ কীভাবেজেকবসনস অগ্যানএর সাহায্যে তার চারপাশের পরিবেশ সম্বন্ধে জানতে পারে?

উত্তরঃ সাপের মুখের ভিতর ওপরের তালুতে জেকবসন অরগ্যান  থাকে। সাপ যখন জিভটা বাইরে বার করে বাতাসে ভেসে থাকা বিভিন্ন উদ্বায়ী যৌগের অণুগুলি আটকে যায়। সাপ জিভটা মুখে ঢুকিয়ে নিয়ে তালুতে ঠেকায় এবং ঘ্রাণগ্রাহক জেকবসন অঙ্গের মাধ্যমে তা সাপের মস্তিষ্কে প্রেরিত হয়, যা উদ্দীপনা সৃষ্টি করে। ফলে সাপ চারপাশের পরিবেশ সম্বন্ধে জানতে পারে। তাই সাপ প্রায়ই জিভ বের করে।

Click Here To Download  The Pdf

Model Activity task 2021(August) Class 7 Math ( Part-5) মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ২০২১ | আগস্ট সপ্তম শ্রেণী গণিত ( পার্ট -৫)

0

Model Activity task 2021(August)

Class 7 Math ( Part-5)

মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ২০২১ | আগস্ট

সপ্তম শ্রেণী গণিত ( পার্ট -৫)

Click Here To Download  The Pdf

Model Activity task 2021(August) Class 7 Bengali ( Part-5) মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ২০২১ | আগস্ট সপ্তম শ্রেণী বাংলা ( পার্ট -৫)

8

Model Activity task 2021(August)

Class 7 Bengali ( Part-5)

মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ২০২১ | আগস্ট

সপ্তম শ্রেণী বাংলা ( পার্ট -৫)

নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাওঃ

১. ‘তুমি কেন এত তাড়াতাড়ি করছো ?’ – এর উত্তরে পৃথিবী লেখককে কী জানিয়েছিল?

উত্তরঃ শিবতোষ মুখোপাধ্যায় রচিত ‘কার দৌড় কদ্দুর’ রচনায় লেখক পৃথিবীকে হনহন করে ছুটে চলতে দেখে প্রশ্ন করেন যে পৃথিবীর এত তাড়া কেন। এর উত্তরে পৃথিবী দখিনা হাওয়ার মুখ দিয়ে লেখকের কানে এসে বলে গেলেন,  থামা মানে জীবন শেষ। তাই যতদিন আছে দাঁড়িয়ে পড়লে চলবে না, শাশ্বত সত্যের দিকে এগিয়ে যাওয়ার গতি বন্ধ করলেও চলবে না। তাহলে গতির অভাবে স্তব্ধ হয়ে পড়বে জীবনের গতি।

২. ‘এই দেখ ভরা সব কিলবিল লেখাতে। – বক্তার নোটবুকের কিলবিল লেখাতে কোন্ কোন্ প্রসঙ্গ রয়েছে?

উত্তরঃ বাংলা শিশু ও কিশোর সাহিত্যের অন্যতম স্রষ্টা সুকুমার রায়ের লেখা ‘নোটবই’ কবিতায় কবি ভালো কথা শুনেই তা চটপট নোটবুকে লিখে নেন। তার নোটবইয়ে লেখা মজার তথ্যগুলি হল ফড়িঙ্গের কটি পা, আরশোলা কি কি খায়, আঠা কেন চটচট করে, গোরুকে কাতুকাতু দিলে কেন সে ছটফট করে,কান কেন কটকট করে ও ফোঁড়া কেন টনটনায় সেটাও সে জেনে নিয়ে লিখে নেবে।

৩. ‘পুরন্দর চৌধুরী দারুণ খুশি হয়ে উঠেছিলেন। – তিনি দারুণ খুশি হয়ে উঠেছিলেন কেন?

উত্তরঃআবহাওয়া বিষয়ে আলোচনার জন্য বোস্টন শহরে রাষ্ট্রসঙ্ঘের এক আলোচনা সভায় যোগ দিতে আসেন বিখ্যাত বিজ্ঞানী পুরন্দর চৌধুরী। সেই সভায় কারপভ নামে এক বৃষ্টি বিজ্ঞানী পুরন্দর চৌধুরীকে মেঘ চোর বললে তিনি উত্তেজনায় অজ্ঞান হয়ে যায়। পরে জ্ঞান ফিরলে দেখেন একটি সুন্দরী মেয়ে তার সেবা-শুশ্রূষা করছেন। পরে জানতে পারেন যে সেই মেয়েটি তার ২৫ বছর আগে হারিয়ে যাওয়া ভাই দিকবিজয়ের কন্যা অসীমা। বিদেশে এসে এমন ভাবে একজন রক্তের সম্পর্কের আত্মীয়কে খুঁজে পেয়ে পুরন্দর চৌধুরী দারুণ খুশি হয়ে উঠেছিল

৪. ‘একদিন ঘটেছিলো একটি ঘটনা। — সেই ঘটনার বিবরণ রামকুমার চট্টোপাধ্যায় ‘কাজী নজরুলের গান শীর্ষক রচনাংশে কীভাবে উপস্থাপিত করেছেন?

উত্তরঃ এখানে রামকুমার চট্টোপাধ্যায় তাঁর ছোটবেলাকার এক ঘটনার কথা বলেছেন। একদিন স্কুলে যাবার পথে একটি জমায়েত দেখে কৌতূহলবশত কি হয়েছে জানতে গিয়ে তিনি শুনতে পান যে সেখানে নেতাজি বক্তৃতা দেবেন। আর কাজী নজরুল ইসলামও সেখানে উপস্থিত থাকবেন। এই দুই প্রিয় মানুষকে কাছ থেকে দেখার লোভ তিনি ছাড়তে পারলেন না। লেখক সেইদিন আর স্কুলে না গিয়ে সেইখানেই দাঁড়িয়ে পড়ে ছিলেন। নজরুল গান গাইলেন এবং নেতাজি বক্তৃতা দিলেন। নজরুলের গান শুনে সকলেই স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিল। সেই দিনের সেই গান বক্তৃতা শুনে লেখক তার উত্তেজনাকে সামাল দেওয়ার জন্য বাড়ি ফিরে তার প্রিয় তবলার বোলে ডুবে গিয়েছিলেন। জীবনে প্রথমবার নজরুলকে দেখার ঘটনা অমূল্য হয়ে রয়েছে।

৫. ‘মূঢ় ওরা, ব্যর্থ মনস্কাম!’ —“স্মৃতিচিহ্ন কবিতায় কবি কাদের, কেন ‘মূঢ় এবং ‘ব্যর্থ মনস্কাম বলেছেন?

উত্তরঃ উনবিংশ শতাব্দীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ মহিলা কবি কামিনী রায়ের লেখা স্মৃতিচিহ্ন কবিতায় যারা ভেবেছিল তাদের নাম বিশাল অক্ষরে ইট-পাথরের সৌধের এর মধ্যে চিরদিনের জন্য লেখা থাকবে তাদেরকেই কবি মূঢ় এবং ব্যর্থ মনস্কাম বলেছেন।

সমাজে একদল লোভী ও আত্মস্বার্থসর্বস্ব  মানুষ নিজেদের নাম কে চিরকাল ব্যাপী স্বর্নাক্ষরে খোদাই করে রাখতে চায়। কিন্তু এরা জানে না যে সমাজ ও মানুষের মঙ্গল সাধন করলেই যুগযুগান্তর ধরে মানুষের স্মৃতিতে তারা অমলিন হয়ে থাকবে। তাই তাদের মূঢ় বলেছেন। এরা নিজেদের নামকে অক্ষুন্ন রাখতে ইট কাঠ পাথরের স্মৃতিসৌধে নাম খোদাই করে  রেখেছিল।কিন্তু মহাকালের অমোঘ নিয়মে তা ভগ্নস্তূপে পরিণত হয়েছে। তাই বলা হয়েছে তাদের মনস্কাম ব্যর্থ।

৬. ‘ঠাকুমা গল্প শোনায় যে নাতনিকে – ঠাকুমা তার নাতনিকে কোন্ গল্প শোনান?

উত্তরঃ উদ্ধৃত কবিতাংশটি গৃহীত হয়েছে কবি সুকান্ত ভট্টাচার্যের রচিত ‘চিরদিনের’ কবিতা থেকে। ১৩৫০ সালে দুর্ভিক্ষের দিন মানুষের কি অসহায় অবস্থা হয়েছিল সেই গল্পের কথা বলা হয়েছে। সেই কঠিন অন্নাভাবের সময় গ্রামের দরিদ্র মানুষ সামান্য খাবারের সন্ধানে গ্রাম ছেড়ে নানা দিকে ছড়িয়ে পড়ে। সেই ঘটনার সাক্ষী বৃদ্ধ ঠাকুমা তাদের সেই দুর্ভিক্ষপীড়িত গ্রামের মাটির কুটিরের দাওয়ায় বসে তার নাতনীকে সেই অকালের সময়ের গল্প শোনাচ্ছিলেন।

৭. ‘কলকাতা শহরটা আমি মোটেই পছন্দ করিনে পত্রলেখক তার কলকাতা শহরকে অপছন্দের কোন্ যুক্তি দিয়েছেন?

উত্তরঃ উদ্ধৃত কবিতাংশটি গৃহীত হয়েছে কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা “ভানুসিংহের পত্রাবলী” কবিতাটি থেকে।

কবির চোখে কলকাতা শহর টা হল ইট কাঠ পাথরের কংক্রিট। আকাশটা সব সময় ধোঁয়ার মেঘে ঢাকা। কলকাতার বর্ষার মধ্যে কোনো নতুনত্ব নেই। শান্তিনিকেতনের মাঠে বৃষ্টির আগমনে যে সবুজের মেলা দেখা যায় তা কলকাতার বৃষ্টিতে আশা করা বৃথা। এখানে বৃষ্টি যেন বাড়ির ছাদে ঠোক্কর খেতে খেতে তার গতি হারিয়ে ফেলে। এখানে সবকিছু একঘেয়েমি। তাই কবি কলকাতা শহরকে পছন্দ করে না।

 Click Here To Download  The Pdf

Model Activity task 2021(August) Class 7 English ( Part-5) মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ২০২১ | আগস্ট সপ্তম শ্রেণী ইংরেজি ( পার্ট -৫)

1

Model Activity task 2021(August)

Class 7 English ( Part-5)

মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ২০২১ | আগস্ট

সপ্তম শ্রেণী ইংরেজি ( পার্ট -৫)

Read the following passage and answer the questions given below:

We would find a hammer for him, and then he would have lost sight of the mark he had made on the wall, where the nail was to go in. Each of us had to get up on the chair beside him, and see if we could find it. We would each discover it in a new place, and he would call us all fools. Trying to reach a point three inches beyond what was possible for him to reach, the string would slip, and down he would slide on to the piano.

ACTIVITY 1

Rearrange the following sentences.

(i) Each of us would discover a new place. 4

(ii) The hammer was found.1

(iii) He fell on to the piano. 5

(iv) Everyone has to get up on the chair beside him.3

(v) Uncle Podger would lose sight of the mark. 2

ACTIVITY 2

ANSWER THE FOLLOWING QUESTIONS:

(a) Why was it necessary for each of them to get up on the chair beside him?

Ans: Unele Podger lost the mark on wall to put the nails. That was why each of them had to get up on the chair beside him if they could find it.

(b) Why did Uncle consider each of them to be fools?

Ans: Each of them discovered the mark in a different place and for that Uncle considered them to be fools.

(c) How did Uncle Podger fall on the piano?

Ans: When Uncle Podger was hanging the picture up wall, the string of the picture slipped and down he slide on to the piano.

ACTIVITY 3

UNDERLINE THE NOMINAL COMPOUNDS IN THE FOLLOWING SENTENCES:

(a) Since it is raining, you should wear the raincoat.

Ans: raincoat

(b) Do you know how to use the washing machine?

Ans: washing machine

(c) Never waste drinking water.

Ans: drinking water

(d) There is not a single oil pump in our area.

Ans: oil pump

Activity 4

WRITE THE SUMMARY OF THE GIVEN PASSAGE:

The constable came. He took me by the hand and pushed me out. My luggage was also taken out. I refused to go to the other compartment and the train steamed away. I went and sat in the waiting room, keeping my handbag with me, leaving the other luggage where it was. The railway authorities had taken charge of it.

The Constable and the Passenger

The constable pushed the passenger out with his luggage. He refused to change the compartment and sat in the waiting room only with his handbag. The railway authorities had taken the charge of his luggage.

Click Here To Download  The Pdf

Model Activity Task 2021 August Class 6|Math|Part-5 মডেল আক্টিভিটি ২০২১( আগস্ট) ষষ্ঠ শ্রেণী। গণিত| পার্ট – ৫

3

Model Activity Task 2021 August

Class 6|Math|Part-5

মডেল আক্টিভিটি ২০২১( আগস্ট)

ষষ্ঠ শ্রেণী। গণিত| পার্ট – ৫

Click Here  To Download  The Pdf

Model Activity task 2021(August) Class 6 Geography ( Part-5) মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ২০২১ | আগস্ট ষষ্ঠ শ্রেণী ( পার্ট -৫) পরিবেশ ও  ভূগোল  

9

Model Activity task 2021(August)

Class 6 Geography ( Part-5)

মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ২০২১ | আগস্ট

ষষ্ঠ শ্রেণী ( পার্ট -৫)

পরিবেশ   ভূগোল

 

. বিকল্পগুলি  থেকে  ঠিক  উত্তরটি  নির্বাচন  করে  লেখো :

.  সূর্যের  অতিবেগুনি  রশ্মির  ক্ষতিকর  প্রভাব  থেকে  জীবকূলকে  রক্ষাকারী  ওজোন  স্তর  আছে।

 (ক) ট্রপোস্ফিয়ারে

() স্ট্র্যাটোস্ফিয়ারে

(গ) আয়নোস্ফিয়ারে

(ঘ) এক্সোস্ফিয়ারে

.  আন্টার্কটিকার  একটি  স্বাভাবিক  উদ্ভিদ  হলো

ক) পাইন

(খ)  শাল

() মস

(ঘ) সেগুন

.  ভারতের  মরু  অঞ্চলের  মাটির  অন্যতম  প্রধান  বৈশিষ্ট্য  হলো

(ক)  মাটির  জলধারণ  ক্ষমতা  বেশি

(খ) মাটিতে  লোহার  পরিমাণ  বেশি

(মাটির  জলধারণ  ক্ষমতা  কম

(ঘ) মাটিতে  জৈব  পদার্থের  পরিমাণ  বেশি

শূন্যস্থান  পুরণ  করোঃ

২.১  সমুদ্রের  কাছাকাছি  অঞ্চলের  জলবায়ু  সমভাবাপন্ন   প্রকৃতির  হয়।

২.২  নির্দিষ্ট  ঋতুতে  যে  গাছের  পাতা  ঝরে  পড়ে  তাকে পর্ণমোচী উদ্ভিদ  বলে।

২.৩  সাধারণত  শীতকালে  শীতল  অঞ্চল  থেকে  যে  পাখিরা  আমাদের  দেশে  উড়ে  আসে  তারা   পরিযায়ী পাখি  নামে  পরিচিত।

. সংক্ষিপ্ত  উত্তর  দাও :

.  বারিমণ্ডল  কীভাবে  সৃষ্টি  হয়েছে ?

উত্তর- পৃথিবী  সৃষ্টির  বহুকোটি  বছর  পর  পৃথিবীর  বাইরের  অংশটা  বেশ  ঠান্ডা  হয়ে  আসে।  তখন আকাশের  রাশি  রাশি জলীয়বাষ্প  ঠান্ডা  হয়ে  অবিশ্রান্ত  বৃষ্টির  মতো  পৃথিবীতে  নেমে  আসে।  হাজার হাজার  বছর  ধরে  এই  প্রবল  বৃষ্টির  জলে পৃথিবীর  নীচু  অংশ  ভরাট  হয়ে  সাগর,  মহাসাগর  তৈরি  হয়। পৃথিবীর  এই  বিশাল  জলভাণ্ডারকে  বারিমণ্ডল  বলে।  এই  ভাবে পৃথিবীতে  বারিমণ্ডলের  সৃষ্টি  হয়।

.  ভারতে  শীতকাল  কেন  শুষ্ক  প্রকৃতির  হয় ?

উত্তর-  এই  সময়  ভারতে  স্থলভাগের  উপর  দিয়ে  শীতল  শুষ্ক,  উত্তর  পূর্ব  মৌসুমি  বায়ু  প্রবাহিত  হয় | পর্বতের উপর দিয়ে আসা এই বায়ু শীতল ও জলীয় বাষ্প থাকে না, ফলে সারা  ভারতে  এই সময় তেমন  বৃষ্টিপাত  হয়  না |  শীতকালে  মাঝে  মাঝে  দুই  চার  দিন  একটানা আকাশ  মেঘলা  থাকে  ও  ঝিরি ঝিরি  বৃষ্টি  হয় | একে পশ্চিমি  ঝঞা  বলে |  উত্তর – পশ্চিম  ভারতে শীতকালে  দক্ষিণ  ভারতের  তুলনায়  উত্তর  ভারতে  ঠান্ডার  প্রকোপ  বেশি  হয় | এইসময়  শহরাঞ্চলে ভোরবেলা  কুয়াশা  আর  রাতের  বেলা  শিশির  পড়তে  দেখা  যায় ।

বায়ুচাপ     বায়ুপ্রবাহ  কোনো  অঞ্চলের  আবহাওয়াকে  কীভাবে  নিয়ন্ত্রণ  করে  তা  ব্যাখ্যা করো।

বায়ুর চাপ : বায়ুর ওজন আছে, তাই বায়ু  পৃথিবীর  ওপর  চাপ  দেয় |  সমুদ্র  পৃষ্ঠে  বায়ুর  চাপ  সবথেকে  বেশি |  যত  ওপরে  ওঠা যায়  বায়ুর  চাপ  তত কমতে  থাকে | বায়ুচাপ  কমে  গিয়ে  নিম্নচাপ  হলে  ঝড় – বৃষ্টি  অশান্ত  আবহাওয়া তৈরি  হয়।  আবার  বায়ুচাপ  বেড়ে  গিয়ে উচ্চচাপ  হলে  পরিষ্কার  আকাশ  শান্ত  আবহাওয়া  দেখা  যায়|

বায়ুপ্রবাহঃ বায়ু  সব  জায়গায়  চাপ  সমান  রাখার  জন্য  উচ্চচাপ  অঞ্চল  থেকে  নিম্নচাপ  অঞ্চলের দিকে  প্রবাহিত  হয়।  হঠাৎ কোনো  জায়গায়  বাতাসের  চাপ  খুব  কমে  গেলে,  বাতাস  ভীষণ  গতিতে আশেপাশের  উচ্চচাপ  অঞ্চল  থেকে  নিম্নচাপ অঞ্চলের  দিকে  ছুটে  আসে।  তখন  ঝড়  ওঠে।  বাতাসের  গতি  বেশি  হলে  গাছপালা,  ঘর – বাড়ি  ভেঙে  পড়ে  অনেক ক্ষয়ক্ষতি  হয়।

Click Here To Download The Pdf

error: Content is protected !!