Model Activity Task 2021 September
Model Activity Task Part – 6 | Class- 8 | History
মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ২০২১ | সেপ্টেম্বর
অষ্টম শ্রেণী | ইতিহাস | পার্ট –৬
১. সঠিক তথ্য দিয়ে নীচের ছকটি পূরণ করো :
প্রতিষ্ঠান | প্রতিষ্ঠাতা | সময়কাল |
জমিদার সভা | রাজা রাধাকান্ত দেব, দ্বারকানাথ ঠাকুর এবং প্রসন্নকুমার ঠাকুর। | ১৮৩৮ খ্রিস্টাব্দ |
ভারত সভা | সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়,শিবনাথ শাস্ত্রী এবং আনন্দমোহন বসু | ১৮৭৬ খ্রিস্টাব্দ |
ইন্ডিয়ান লিগ | শিশির কুমার ঘোষ এবং হেমন্ত কমার ঘোষ। | ১৮৭৫ খ্রিস্টাব্দ |
২. সত্য বা মিথ্যা নির্ণয় করো :
২.১ ১৮৭৬ খ্রিস্টাব্দে লর্ড নর্থব্রুক জারি করেন নাট্যভিনয় নিয়ন্ত্রণ আইন।
উত্তরঃ সত্য
২.২ ১৯০৫ খ্রিস্টাব্দের ১৬ অক্টোবর বাংলা বিভাজনের পরিকল্পনা বাস্তবায়িত করা হয়।
উত্তরঃ সত্য
২.৩ পাঞ্জাবে লালা লাজপত রাই–এর নেতৃত্বে শিবাজি উৎসব চালু হয়।
উত্তরঃ মিথ্যা
৩. সংক্ষেপে উত্তর দাও (৩০–৪০ টি শব্দ)ঃ
৩.১ অর্থনৈতিক জাতীয়তাবাদ কী?
উত্তরঃ ব্রিটিশ শাষন,সম্পদের বহির্গমন অবশিল্পায়ন প্রভৃতি একাধিক কারণে ভারতের অর্থনৈতিক অবস্থা বেহাল হয়ে যায়। এই পরিস্থিতি দাঁড়িয়ে, দাদাভাই নৌরজি,মহাদেব গোবিন্দ দত্তের মতো ভারতবর্ষের জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের একাধিক নেতা ভারতের অর্থনৈতিক অবস্থাকে ধ্বংস করার জন্য ব্রিটিশ সরকারকে নানা ভাবে দায়ী করতে থাকেন। তারা ভারতীয় অর্থনীতির ধ্বংসসাধনে ব্রিটিশ সরকারের ভূমিকা নিয়ে প্রকাশ্যে সমালোচনা এবং প্রতিবাদ শুরু করেন। এই অর্থনৈতিক জাতীয়তাবাদ নামে পরিচিত।
৩.২ ইলবার্ট বিলকে নিয়ে কেন বিতর্কের সূচনা হয়েছিল?
উত্তরঃ কোনও ভারতীয় বিচারকের ইউরোপীয়দের বিচার করার অধিকার ছিল না। গভর্নর জেনারেল লর্ড রিপনের আইনসভার সদস্য সি পি বিচার বিভাগীয় ক্ষেত্রে এই দূর করার চেষ্টা করেন তার প্রস্তাবিত একটি বিলে ভারতীয় বিচারকদের ইউরোপীয়দের বিচার করার অধিকার দেওয়া হয় এই বিলের প্রতিবাদে ইউরোপীয়রা সংগঠিতভাবে বিদ্রোহ ঘোষণা করে। শ্বেতাঙ্গদের এই আন্দোলনের ফলে ঐ বিল প্রত্যাহার করা হয়। বিল প্রত্যাহার হলে ভারত সভার উদ্যোগে ভারতীয়রা আন্দোলন শুরু করেন। উভয়পক্ষের আন্দোলন ও পাল্টা আন্দোলন ইলবার্ট বিল বিতর্ক নামে পরিচিত। ভারত সভার আন্দোলনের জেরে করার অধিকার পতসাপেক্ষে ইউরোপীয় বিচারকদের বিচার।
৪. নিজের ভাষায় লেখো (১২০–১৬০টি শব্দ)
বিশ শতকের প্রথম দিকে বাংলায় গড়ে ওঠা বিভিন্ন গুপ্ত সমিতির পরিচয় দাও।
উত্তরঃ স্বদেশী আন্দোলনের শেষ দিকে বিপ্লববাদী আন্দোলনের ধারাটি বেশি করে দেখতে পাওয়া যায়। এই ধারাটির একটি প্রধান ভিত্তি ছিল বিভিন্ন সমিতিগুলি। আপাতভাবে সমিতিগুলি শরীর চর্চার পাশাপাশি বিভিন্ন সমাজসেবামূলক উদ্যোগ নিত। তার মধ্য দিয়ে মূলত ছাত্র ও যুব সমাজের কাছে স্বদেশের ভাবধারা প্রচার করা হত। অত্যাচারী ব্রিটিশ প্রশাসক ও তাদের সহযোগী দেশীয় ব্যক্তিদের চিহ্নিত করতে শুরু করেন বিপ্লবীরা। শুরু হয় ব্যাক্তি হত্যার রাজনীতি।
এই সময়ে বাংলায় যে সব গুপ্ত সমিতি গড়ে উঠেছিল তা হল –
অনুশীলন সমিতিঃ অনুশীলন সমিতি ছিল বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের অনুশীলন তত্ত্বের আদর্শে গঠিত বাংলার একটি সশস্ত্র ব্রিটিশ-বিরোধী সংগঠন। ঢাকা ও কলকাতা শহরকে কেন্দ্র করে এই দলটি বিংশ শতাব্দীর প্রথমভাগে সংগঠিত হয়। তবে কলকাতায় প্রথম অনুশীলন সমিতির আখড়াগুলি ১৯০২ সালেই শুরু হলেও পরবর্তীকালে ঢাকায় তা আরো বিস্তৃত হয়
ঢাকা অনুশীলন সমিতিঃ ১৯০৬ সালে ঢাকা সরকারি কলেজের শিক্ষক এবং পরবর্তী সময়ে ঢাকা ‘ন্যাশনাল স্কুল’ এর প্রতিষ্ঠাতা প্রধান শিক্ষক পুলিনবিহারী দাসের নেতৃত্বে ৮০ জন্য হিন্দু যুবক গঠন করে ঢাকা অনুশীলন সমিতি।
ময়মনসিংহ অনুশীলন সমিতি; ময়মনসিংহ অনুশীলন সমিতি গঠন করেন ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী। এই সমিতির সভ্য ছিলেন জ্ঞানচন্দ্র মজুমদার, রমেশচন্দ্র চৌধুরী, অমূল্যচন্দ্র অধিকারী, প্রমুখ।
Click Here To Download The Pdf
Thanks❤❤🙏🙏 teacher👩🏫👩🏫
Thanks
Calss 5
https://www.somadhan.info/model-activity-task-2021september-class-5-math-part-6/ click the link
Thankyou so much
Thanks a lot ☺🤩🤩
Thanks teacher
Thanks 🙏🙏🙏🙏 teacher
Nice SAR
Nice sir not nice sar
Very good
Thank you
Very very Thanks
Very very Thanks
Very very Thanks