Model Activity Task 2021 Compilation
Class 5| Science | Part- 8
মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক কম্পিলেশন ২০২১
পঞ্চম শ্রেণী | পরিবেশ | পার্ট – ৮|
৫০ Marks
১. ঠিক উত্তর নির্বাচন কর :
১.১ কাধ থেকে কনুই পর্যন্ত বিস্তৃত হাড়ের নাম –
(ক) ভার্টিব্রা (খ) টিবিয়া (গ) হিউমেরাস (ঘ) ফিমার
১.২ একটি বুনো প্রাণীর উদাহরণ হল –
(ক) গোরু (খ) ছাগল (গ) শিয়াল (ঘ) ভেড়া
১.৩ যে প্রাণীটি অমেরুদণ্ডী সেটি হল –
(ক) রুইমাছ (খ) কেঁচো (গ) কাক (ঘ) কুকুর
১.৪ পশ্চিমবঙ্গে চা চাষ হয় –
(ক) রাঢ় অঞ্চলে (খ) গাঙ্গেয় সমভূমি অঞ্চলে (গ) উত্তরের পার্বত্য অঞ্চলে (ঘ) উপকূলের সমভূমি অঞ্চলে
১.৫ যেটি সমুদ্রের মাছ সেটি হল –
(ক) পারসে (খ) ট্যাংরা (গ) রুই (ঘ) সার্ডিন
১.৬ সর্বপল্লী রাধাকৃয়াণের জন্মদিনটি পালিত হয় যে দিবস রূপে সেটি হল –
(ক) শিক্ষক দিবস (খ) পরিবেশ দিবস (গ) শিশু দিবস (ঘ) সাধারণতন্ত্র দিবস
২. শূন্যস্থান পূরণ কর :
২.১ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা গান যে যে দেশের জাতীয় সঙ্গীত তা হল ভারত ও _____বাংলাদেশ_______ ।
২.২ বিপ্লবী সূর্য সেন ______মাস্টারদা_______ নামে পরিচিত ছিলেন।
২.৩ একটি নিত্যবহ নদীর নাম হল _____গঙ্গা________ ।
৩. ঠিক বাক্যের পাশে ‘✔’ আর ভুল বাক্যের পাশে ‘🗙’ চিহ্ন দাও :
৩.১ মানুষের বুদ্ধি হল একটা সম্পদ। ‘✔
৩.২ দিঘার কাছাকাছি অঞ্চলে প্রচুর কাজুবাদাম চাষ হয়। ✔
৩.৩ প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদারকে বলা হত গান্ধিবুড়ি। 🗙’
৪. বাম স্তম্ভের সঙ্গে ডান স্তম্ভের মিল করে লেখ:
উ:-
বাম স্তম্ভ | ডান স্তম্ভ |
৪.১ জলদাপাড়া | (ঘ) গন্ডার |
৪.২ খড়গপুর | (গ) আইআইটি শিক্ষাকেন্দ্র |
৪.৩ বিষ্ণুপুর | (খ) টেরাকোটার কাজ |
৫. একটি বাক্যে উত্তর দাও :
৫.১ কোন রোগের বিরুদ্ধে দেহে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে বিসিজি টিকা দেওয়া হয়?
উ:- যক্ষ্মা রোগের বিরুদ্ধে দেহে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে বিসিজি টিকা দেওয়া হয় ।
৫.২ কোন অঙ্গের সাহায্যে রক্ত আমাদের সারা দেহে ছড়িয়ে যায়?
উ:- হৃদপিণ্ডের সাহায্যে রক্ত আমাদের সারা দেহে ছড়িয়ে যায় ।
৫.৩ কোন ধরনের মাটিতে কাদা আর বালি প্রায় সমান পরিমাণে থাকে?
উ:- দোয়াঁশ মাটিতে কাদা আর বালি প্রায় সমান পরিমাণে থাকে ।
৫.৪ কে স্টেথঅস্কোপ উদ্ভাবন করেন?
উ:- রেনে লিনেক স্টেথোস্কোপ উদ্ভাবন করেন ।
৬. একটি বা দুটি বাক্যে উত্তর দাও :
৬.১ তোমার চেনা দুরকমের রাসায়নিক বিক্রিয়ার উদাহরণ দাও।
উ:- আমার চেনা দুটি রাসায়নিক বিক্রিয়ার উদাহরণ হল –
(1) লোহার শিকল বা পেরেকে মরচে পড়া।
(2) দুধ থেকে ছানা তৈরি হওয়া।
৬.২ বৃষ্টির জল ধরে তুমি কী কী কাজে লাগাতে পার?
উ:- বষ্টির জল ধরে সেটিকে আমি নানা উপায়ে কাজে লাগাতে পারি, যেমন –
(1) বাড়ির ঘর মোছাবাসন মাজা, কাপড় কাচা প্রভূতিতে ব্যবহার করতে পারি।
(2) বিভিন্ন চারা গাছে জল দিতে পারি
৬.৩ বেশি রাসায়নিক কীটনাশক ব্যবহার করলে কী ক্ষতি হয় ?
উ:- বেশি কীটনাশক ব্যবহার করলে যেসব ক্ষতি হয়,সেগুলি হল –
(1) জমির উর্বরতা শক্তি ধীরে ধীরে নষ্ট হয়ে যায়।
(2) জমির কীটনাশক বৃষ্টির জলে-পুকুর বা খালে মিশলে মাছ সহ সমস্ত জলজ প্রাণীরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
৬.৪ কী উদ্দেশ্যে দামোদর ভ্যালি কর্পোরেশন স্থাপন করা হয়েছিল?
উ:- দামোদর ভ্যালি কর্পোরেশন স্থাপন করার উদ্দেশ্যগুলি হল
(1) বর্ষাকালে দামোদর নদ থেকে সৃষ্টি হওয়া বন্যা নিয়ন্ত্রণ করা।
(2) জলবিদ্যুৎ উৎপাদন করা।
(3) কৃষিকাজে সেচের জন্য জল সঞ্চয়।
৬.৫ সুন্দরবন অঞ্চলের মাটির দুটি বৈশিষ্ট্য উল্লেখ কর।
উ:- সুন্দরবন অঞ্চলের মাটির দুটি বৈশিষ্ট্য হলা –
(1) এই অঞ্চলের মাটি লবণাক্ত ও পলিযুক্ত দোয়াঁশ প্রকৃতির।
(2) এখানকার মাটিতে অক্সিজেনের মাত্রা কম থাকে।
৬.৬ লুপ্তপ্রায় মাছ সংরক্ষণে কী কী ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে?
উ:- লুপ্তপ্রায় মাছ সংরক্ষণে নিম্নলিখিত ব্যবস্থাগুলি নেওয়া যেতে পারে –
(1) লুপ্তপ্রায় মাছগুলিকে চিহ্নিত করে ওগুলি ধরা সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করতে হবে।
(2) বাজারে লুপ্তপ্রায় মাছ বিক্রি করার উপর নিষেধাজ্ঞা জারী করতে হবে।
৭. দুটি বা তিনটি বাক্যে উত্তর দাও :
৭.১ মাটি কীভাবে তৈরি হয়?
উ:- সূর্যের তাপ, বৃষ্টি, বায়ুপ্রবাহ, নদীর জলস্রোতে ভূপৃষ্ঠের উপরের শিলা ক্রমাগত ক্ষয় পেয়ে ও ভেঙ্গে শিলাচুর্নে পরিণত হয়। শিলাচুর্নের মধ্যেকার খনিজগুলির রাসায়নিক বিয়োজন এবং শিলাচুর্নের সঙ্গে বিভিন্ন জৈব পদার্থের মিশ্রণ ঘটে। ঐ জৈব পদার্থ মিশ্রিত শিলাচুর্ণ বিভিন্ন জৈব-রাসায়নিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ধীরে ধীরে মাটিতে পরিণত হয়।
৭.২ পর্বতের মাথায় বরফ জমে কেন?
উ:- আমাদের এই সমতলের মাটি থেকে আমরা যতই উপরে উঠব তাপমাত্রা ততই কম হতে থাকে। পুকুর, নদী, সমুদ্র থেকে জল বাষ্প হয়ে উপরে উঠে যায়। উপরে বাতাস যেহেতু ঠান্ডা তাই বাষ্প জমে জলীয় বাষ্পে পরিণত হয়। পর্বতগুলির উচ্চতা বেশি তাই সেখানে জলীয়বাষ্প জমে। তুষারপাত হতে দেখা যায়। তাই পর্বতের মাথায় বরফ জমে।
৭.৩ কেন আমরা সাধারণতন্ত্র দিবস পালন করি?
উ:- সাধারণতন্ত্র কথাটির অর্থ হল যে শাসনব্যবস্থায় সাধারণ মানুষকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়। ২৬ শে জানুয়ারি আমরা সাধারণতন্ত্র বা প্রজাতন্ত্র দিবস পালন করি, তার কারণ- ১৯৫০ সালের ২৬ জানুয়ারি পুরোনো ভারত সরকার আইনের পরিবর্তে ভারতীয় সংবিধান কার্যকরী হয়েছিল। এই দিনটিকে স্মরণ করার জন্যই প্রতিবছর আমরা সাধারনতন্ত্র দিবস পালন করি।
Click Here To Download The Pdf